Popular Post

Archive for 2015-12-13

জেনে নিন হ্যাকাররা কিভাবে ফেসবুক হ্যাক করে, আর নিজের ফেসবুক হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচুন!!!!

By : RABBY
প্রায় ১০০ কোটি মানুষের মিলনমেলা
ফেসবুক এখন চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে
রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরেই
ফেসবুকের প্রায় ১ কোটি অ্যাকাউন্ট
হ্যাক হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১২
ডিসেম্বর রাতে কয়েক ঘণ্টার
ব্যবধানে ৬০ লাখ অ্যাকাউন্ট হ্যাকড
হয়। ফলে হ্যাকারদের হামলায়
অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে
ফেসবুক। বিষয়টি স্বীকার করে ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে,
প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট হ্যাক হচ্ছে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর প্রায়
৭ ধরনের পদ্ধতি আছে। তবে, বিভিন্ন
গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুক
হ্যাকিংয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি
ব্যবহার করা হচ্ছে কিলগার নামে
একটি সফটওয়্যার।
সম্প্রতি কিলগার ছাড়াও ফেসবুক
হ্যাকিং নামে একটি বিশেষ ধরনের
'জিপ ফোল্ডার' ব্যবহার করছেন
হ্যাকাররা। মূলতঃ এটি ফিশিং
নামে পরিচিত।
ফেসবুক হ্যাকিংয়ের দ্বিতীয়
পদ্ধতিটি অনেক সহজ এবং বিপজ্জনক। এ
ফোল্ডারে দুটি ফাইল থাকে। এ দুটি
ফাইল হ্যাকারদের ওয়েব হোস্টিং
সাইটে আপলোড করে এর একটি লিংক
যার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা
হবে, তার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে
দেওয়া হয় সাধারণত মেসেজ অপশন
ব্যবহার করে। হ্যাকার তার কাঙ্ক্ষিত
অ্যাকাউন্টধারীর ফেসবুক বন্ধু হলে
তার ওয়ালেও পেস্ট করে দেয়। আর ওই
লিংকটিতে ফেসবুক ব্যবহারকারী
ক্লিক করা মাত্র তার ই-মেইল আইডি
এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে
হ্যাকারের ওয়েব হোস্টিং পাতায়
উল্লেখিত ফাইলে। হ্যাকার ফাইলটি
খুলে তার কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক
অ্যাকাউন্টধারীর পাসওয়ার্ড পেয়ে
যাচ্ছেন আর দখলে নিচ্ছেন
অ্যাকাউন্টটি।
একই প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত ই-মেইল
অ্যাকাউন্টও হ্যাকারদের দখলে চলে
যাচ্ছে। অনেক হ্যাকার আবার
বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাকিংয়ের ট্রিকস হিসেবে
বিশেষ জিপ ফোল্ডারটি আপলোড
করে রাখছেন এবং "এটি ডাউনলোড
করলে আপনিও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাক করতে পারবেন"-এমন কিছু বাক্য
লিখে রাখছেন। তবে সাবধান, ওই জিপ
ফোল্ডারে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে স্প্যাম।
এর ফলে জিপ ফোল্ডারটি কারও
কম্পিউটারে ডাউনলোড করে
খোলার জন্য ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে
স্প্যামটি উইন্ডোজের মূল
অপারেটিং ফাইলের সঙ্গে সম্পৃক্ত
হয়ে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর
ব্যক্তিগত ফাইল, ফোল্ডার এবং
অনলাইনে যত সাইটে পাসওয়ার্ড
ব্যবহার করবেন, তার সবকিছু হ্যাকারের
দৃষ্টিসীমার ভেতর পাঠিয়ে দেবে।
পরিচিত বন্ধুদের কাছ থেকে
লিঙ্কগুলো শেয়ার হচ্ছে কিভাবে?
এর উত্তর হচ্ছে, প্রথমে হ্যাকার কারো
অ্যাকাউন্ট এর দখল নিজের হাতে
নিয়ে নিচ্ছে, তারপর ওই অ্যাকাউন্ট
থেকে তার সব গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেন্ডদের
ওয়াল এ উক্ত লিঙ্কটি টিউন করে
দিচ্ছে। যেইই ওই লিঙ্কে ক্লিক করছে
তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে
যাচ্ছে হ্যাকারের কাছে। মজার
ব্যপার হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে
কোন আইডি হ্যাক করার পর হ্যাকার
তার পাসওয়ার্ডের কোন পরিবর্তন
আনছেন না। ফলে, ভিকটিম বুঝতেই
পারছেন না তার অ্যাকাউন্ট তিনি
ছাড়াও অন্য কেউ পরিচালনা করছেন।
জিপ ফোল্ডারটি তারা কিভাবে
তৈরি করছে?
জিপ ফোল্ডার এর সাহায্যে
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে হ্যাকাররা
নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করছেঃ
অনলাইনে প্রায় ১০০o ওয়েবসাইট আছে
যারা ফ্রি Web Hosting Account অফার করে
থাকে। হ্যাকাররা প্রথমে যেকোনো
ওয়েব হোষ্টিং সাইটে একটি ফ্রি
অ্যাকাউন্ট খুলছে।
এরপর তারা একটি ভুয়া লগিন পেইজ
তৈরি করছে। এজন্যে, প্রথমে যে
পেজের ভুয়া লগিন পেজ তৈরি করা
হবে (যেমন, ফেসবুক) সেটিতে গিয়ে
রাইট বাটনে ক্লিক করে View page source
করে এইচটিএমএল কোডগুলো একটি
নোটপ্যাডে কপি করে তা facebook.html
নামে সেভ করে নিচ্ছে।
তারপর, ডাটাগুলো একটি টেক্সট
ফাইলে সেভ করার জন্য তারা একটি
PHP Code তৈরি করছে (code.php)।
এরপর, একটি ফাকা টেক্সট ফাইল
নিচ্ছে যেখানে ভিকটিমের
ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডগুলো সেভ
করা হবে (password.txt)।
পরবর্তী ধাপে তারা facebook.html ও
code.php এই ফাইলদুটিকে লিঙ্ক করে
দিচ্ছে। ফলে, password.txt ফাইলটি
code.php ফাইলের সাথে
অটোম্যাটিক্যালি লিঙ্কড হয়ে
যাচ্ছে।
এরপর তারা উক্ত ফাইলগুলো একটি জিপ
ফোল্ডারে পরিনত করে তাদের ফ্রি
হোষ্টিং এ আপলোড করে লিঙ্কটি
ভিকটিমের ওয়াল এ টিউন করে
দিচ্ছে। যখনই ভিকটিম উক্ত
লিঙ্কটিতে ক্লিক করছে, সাথে
সাথে তার ইউজারনেম ও
পাসওয়ার্ডটি হ্যাকারের তৈরি করা
password.txt ফাইলে গিয়ে সেভ হচ্ছে।
কিভাবে নিরাপদ থাকবেন?
ফেসবুকের ফিশিং থেকে বাচতে
হলে প্রথমেই যে সতর্কতাটি অবশ্যই
অবলম্বন করতে হবে তা হল, কোন ধরনের
অযাচিত লিঙ্কে ক্লিক করবেন না; তা
সে যেখান থেকেই আসুক না কেন।
দেখে নিন, আপনার ফেসবুক আইডির
প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কততুকু। এজন্য, http://
http://www.facebook.com/login.php এই লিঙ্কে
গিয়ে উপরে ডান কোণায় Overall
protection এ লক্ষ্য করুন। যদি আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল
হয়, তাহলে High (সবুজ রং চিহ্নিত)
থাকবে।
যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়,
তাহলে low লেখাটি থাকবে। এরকম
নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করবার জন্য
আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে।
প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ
করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর
যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে
নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। মনে
রাখবেন, এটি সেটিং করার পর আপনি
যখনি প্রথমবার কোন পিসি অথবা
ব্রাউজার ওপেন করবেন তখনি আপনার
মুঠোফোনে ৫ সংখ্যার একটি
নিউমেরিক কোড পৌছেঁ যাবে।
আপনি আপনার মুঠোফোন হতে প্রাপ্ত
কোডটি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট এ
লগিন করতে পারবেন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত
প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার
চেষ্টা করে। আপনার ফেসবুক ইমেইল
আইডি ও অন্যান্য পারসোনাল
ইনফরমেশন যাতে কেউ দেখতে না
পায়, সেজন্য Edit profile এ গিয়ে Contact
information এ সেন্সেটিভ ইনফরমেশনের
প্রাইভেসিগুলো "Only me" করে রাখুন।
ফেসবুক ও ইমেইল দুটির জন্য দুই ধরনের
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন।
ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস শক্ত
আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিন।
ইমেইলের ক্ষেত্রে রিকভারি ইমেইল
কার সাথে করা আছে তা ভাল করে
দেখে নিন এবং রিকভারি ইমেইলের
প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কতটুকু তাও ভাল
করে দেখে নিন। মনে রাখবেন,
আপনার রিকভারি ইমেইলগুলোর
কোনটি হ্যাক করতে পারলে অন্য
সবগুলো (এমনকি ফেসবুকও) মুহূর্তের মধ্যে
হ্যাক করা কোন ব্যাপার না।
ইমেইল ও ফেসবুকের সিকুরিটি
কোশ্চেন ও আনসারগুলো এমনভাবে
নির্বাচন করুন যেটি আপনার কাছে কমন
কিন্তু অন্যদের কাছে পুরা আনকমন।
অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম
দেয়ার চেষ্টা করুন।
আজ এ পর্যন্তই। আশা করি, টিউনটি
আপনাদের ভাল লেগেছে। টিউন ভাল
লাগলে টিউমেন্ট জানান।

৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতিকৌশল : বাংলাদেশ বিষয়াবলী + আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী

By : RABBY
আমি যখন বিসিএস পরীক্ষা দিচ্ছিলাম, তখন সবচাইতে কম পারতাম (প্রায় পারতাম না বললেই চলে) সাধারণ জ্ঞান। জানুয়ারির ৫ তারিখ পরীক্ষা ধরে নিয়ে প্রিলির জন্য হাতে মাত্র ১ মাস থাকলে আমি যা যা করতাম বলে আপাত ভাবনায় মনে হয়, তা তা লিখছি :
1. পুরো পেপার না পড়ে শুধু দরকারি হেডলাইনগুলিই পড়ে নিতাম। এ সময়ে কলাম আর আর্টিকেল পড়ার অতো সময় নেই।
2. বিভিন্ন গাইড থেকে প্রতিদিন অন্তত ৩-৪ সেট মডেল টেস্ট দিতাম।
3. জব সল্যুশন এবং প্রিলির ডাইজেস্ট থেকে বারবার আলোচনাসহ প্রশ্নোত্তরগুলি দেখতাম।
4. কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, কারেন্ট ওয়ার্ল্ড, কারেন্ট নিউজসহ এই ধরণের বিভিন্ন বইয়ের প্রিলির জন্য স্পেশাল সংখ্যাগুলি কিনে পড়ে ফেলতাম।
5. আমার যে বন্ধুরা সাধারণ জ্ঞানে আমার চাইতে ভাল, তাদের সাথে এটা নিয়ে কথা বলা অবশ্যই বন্ধ করে দিতাম।
6. কী কী পারি না, সেটা নিয়ে মাথাখারাপ না করে, অন্যান্য বিষয়গুলি ভাল করে দেখে নিতাম। বিসিএস পরীক্ষা সাধারণ জ্ঞানে পাণ্ডিত্যের খেলা নয়।
7. প্রতিদিন গড়ে ১৫ ঘণ্টা করে পড়াশোনা করলে ৩০ দিনের মধ্যে সাধারণ জ্ঞানের জন্য সময় দেয়া যায় খুব বেশি হলে ৭০ ঘণ্টা। আর এত কম সময়ে রেফারেন্স বই না পড়াটাই বেটার।
8. পড়ার সময় শুধু এটা মাথায় থাকত : যা পড়ছি, তা পরীক্ষার জন্য লাগবে কী লাগবে না। নিশ্চয়ই এখন জ্ঞানার্জনের সময় নয়।
9. যত বেশি বাদ দিয়ে পড়া যায়, ততই ভাল। এতে প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি একাধিক পড়া যাবে।
10. ধীরে ধীরে পড়ে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস বাদ দিয়ে পড়ার চাইতে খুব দ্রুত বেশিরভাগ পড়ে নেয়াটা ভাল। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
11. ৪টা রেফারেন্স বই পড়ার চাইতে ৩টা গাইড বইয়ের প্রশ্নোত্তরগুলি পড়ে ফেলাটা অনেকবেশি কাজের।
12. এখন বিসিএস প্রিলির সিলেবাস ধরে সাধারণ জ্ঞান পড়ার সময় নেই। যত বেশি সংখ্যক, তত বেশি প্রশ্নোত্তর প্রশ্নব্যাংক, গাইডবই, ডাইজেস্ট থেকে পড়ে নিতাম।
13. বারবার পড়লেও মনে থাকে না, এরকম অনেক কঠিন কঠিন প্রশ্ন আছে। সেগুলি মনে রাখার চেষ্টা না করে ওই একইসময়ে ৫টা কঠিন প্রশ্নের বদলে ২০টা সহজ প্রশ্ন মাথায় রাখার চেষ্টা করতাম। অহেতুক এবং অনর্থক জেদ পরীক্ষার প্রস্তুতি নষ্ট করে।
14. সাল, তারিখ, সংখ্যা, চুক্তি, নানান তত্ত্ব, সংস্থা, বৈঠক এসব বারবার পড়ে মনে রাখার চেষ্টা করতাম।
15. সাধারণ জ্ঞানের অনেক আগের পরীক্ষার কিছু প্রশ্ন সময়ের সাথে সাথে প্রাঙ্গিকতা হারিয়েছে। সেগুলি বাদ দিতাম।
16. গুগলে ইংরেজিতে কিংবা অভ্রতে বাংলায় টাইপ করে করে অনেক প্রশ্নেরই সঠিক উত্তর সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। এতে অনেক সময় বাঁচে।
17. সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন ঘটনা, চুক্তি, বিভিন্ন পুরস্কার, নানান আন্তর্জাতিক এনটিটির নাম, সদরদপ্তর, বিভিন্ন স্থানের নাম, আন্তর্জাতিক যুদ্ধ ও চুক্তি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিতে বিভিন্ন পেপারের আন্তর্জাতিক পাতাটিতে নিয়মিত চোখ বুলাতাম।
18. ম্যাপ মুখস্থ করা, ছড়া-গান-কবিতা-গল্প দিয়ে নানান ফালতু তথ্য মনে রাখা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাজধানী আর মুদ্রার নাম মুখস্থ করা, জোর করে হলেও সংবিধান কণ্ঠস্থ করা, অর্থনৈতিক সমীক্ষা থেকে রাজ্যের সংখ্যাযুক্ত জিনিসপত্র মাথায় বোঝাই করাসহ বোকা বোকা আত্মতৃপ্তিদায়ক পড়াশোনা করার সময় এখন নয়। “ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য!”
19. চমকে যাওয়ার প্রশ্নে চমকে যাওয়ার অভ্যেস থেকে সরে আসতাম। সবাই যা পড়ছে, আমাকেও তা পড়তে হবে---এই ধারণা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নেয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ক্ষতিকর।
20. বাইরে ঘুরে ঘুরে ঘোরাঘুরি ভাল হয়, কিন্তু পড়াশোনা কম হয়। এই ৩০ দিনে বাসায় নিজের মতো করে না পড়ে যত ঘণ্টা বাইরে ঘোরা হবে, নিজের কফিনে ততটা পেরেক মারা হয়ে যাবে। এটা খুব ভালভাবে বুঝতে পারবেন রেজাল্ট বের হওয়ার পর!
আমি বিশ্বাস করি, খেলার রেজাল্ট হয় সবসময়ই খেলাশেষে; খেলার আগেও নয়, মাঝেও নয়। যতক্ষণ পর্যন্ত রেজাল্ট বের না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কারোর চাইতেই কোনো অংশে কম নই। প্রস্তুতি ভাল হলেই যেমন পাস করা যায় না, তেমনি প্রস্তুতি খারাপ হলেই ফেল করা যায় না। ভাল প্রস্তুতি নেয়া অপেক্ষা ভাল পরীক্ষা দেয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই কয়দিনে আপনি পড়াশোনা করার সময়ে আপনার সর্বোচ্চ পরিশ্রমটা দিয়ে বুঝেশুনে প্রস্তুতি নিলে আপনি প্রিলিতে অবশ্যই পাস করে যাবেন। আগে কী পড়েননি, সেটা নয়; বরং এই ১ মাসে কী পড়বেন, সেটাই আপনার প্রিলিতে পাস কিংবা ফেল নির্ধারণ করে দেবে। সামনের ১ মাসের ইবাদতে আপনার জীবনের হিসেব লেখা হয়ে যাবে! গুড লাক!
- ধন্যবাদ 😎

যে মসজিদ তৈরী করে নতুন বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ!

By : RABBY

27বাংলাদেশসহ বিশ্বের মসজিদের ইতিহাসে জায়গা করে নিতে যাচ্ছে নির্মাণাধীন ঐতিহাসিক ২০১ গম্বুজ মসজিদ, নির্মাণাধীন এ ২০১ গম্বুজ মসজিদে থাকবে বিশ্বের বেশি সংখ্যক গম্বুজ ও ৪৫১ ফুট উচুঁ একটি মিনার। যা একটি বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করে গিনেস রেকর্ড বুকে নাম লেখাতে চলেছে, শুধু তাই আল্লাহর ঘর এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন করে পরিচিত করে তুলতে সহায়ক হবে এবং প্রচুর বিদেশি পর্যটক, ওলি আউলিয়ার আগমন ঘটবে বলে মনে করা হচ্ছে ।

বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যাগে মসজিদটি নির্মিত হচ্ছে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার দক্ষিন পাথালিয়া গ্রামে ।
২৭১ শতাংশ জায়গায় নির্মাণাধীন মসজিদের কাজ ইতোমধ্যেই ৭৫% শেষ হয়েছে। নির্মাণাধীন অবস্থায়ই মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় শুরু হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যাগে নির্মাণাধীন এ মসজিদে থাকবে ২০১টি গম্বুজ। বাংলাদেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এত বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট কোনো মসজিদ এর আগে নির্মাণ করা হয়নি।  
নির্মাণাধীন এ ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদে থাকবে অত্যাধুনিক সব সুবিধা। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।  
মসজিদের পশ্চিমের দেয়ালে অংকিত থাকবে সম্পূর্ণ পবিত্র কোরআন। আর মসজিদের প্রধান দরজায় ব্যবহার করা হবে ৫০ মন পিতল। 
আজান প্রচারের জন্য মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচুঁ মিনার। উচ্চতার হিসেবে মিনারটি হবে প্রায় ৫৭ তলার সমপরিমাণ অর্থাৎ ৪৫১ ফুট। 
মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে আলাদা ভবন। ওই ভবেন থাকবে, দুঃস্থ মহিলাদের জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পূর্ণবাসনের ব্যবস্থা। 
মসজিদটির নির্মাণ খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
নির্মাতাদের প্রত্যাশা, শৈল্পিক স্থাপনা হিসেবে এ মসজিদটি অনন্য বৈশিষ্ট্যের এক প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে । ইতোমধ্যেই (নির্মাণাধীন অবস্থায়) মসজিদটি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিদিন অসংখ্য দেশি-বিদেশি পর্যটক নির্মাণ কাজ দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন।
মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে। এ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন। 
আশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের প্রথম দিকে পবিত্র ‍কাবা শরিফের ইমামের উপস্থিতি ও ইমামতির মাধ্যমে মসজিদের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।

আপনার হাতের বুড়ো আঙুল আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে কী বলে!

By : RABBY
4বুঝে উঠার বয়সের পর থেকে মানুষের নিজেকে নিয়ে আফসোসের সীমা পরিসীমা নেই। ‘আমি কেন এমন হলাম, আমি কেন সেরকম হলাম না’ এই আফসোসের কারণে অনেকেই নিজের জীবনের সাথে অন্যের তুলনা করে থাকেন। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা প্রতিটি মানুষকেই একেবারে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধাঁচে তৈরি করেছেন। প্রতিটি মানুষকে একেবারেই আলাদা ধরণের ব্যক্তিত্ব দিয়েছেন। আর প্রত্যেকেই নিজের নিজস্বতায় শ্রেষ্ঠ। নিজেকে নিয়ে আফসোস না করে বরং নিজের ব্যক্তিত্বকে জেনে নেয়া উচিত। নিজেকে জেনে নেয়া উচিত। আপনি জানেন কি আপনি কোন ধরনের মানুষ এবং আপনার ব্যক্তিত্ব কি ধরণের তা আপনার শারীরিক কিছু বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করতে পারে? হাতের আঙুলের মাধ্যমেও প্রকাশ পায় আপনার ব্যক্তিত্ব। আপনার হাতের শুধুমাত্র বুড়ো আঙুল আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অনেক তথ্যই প্রকাশ করতে পারে। অবাক হচ্ছেন? অবাক হলেও এটি সত্যি। জ্যোতিষশাস্ত্রে কিন্তু এই ব্যাপারে অনেক তথ্যই রয়েছে। তাহলে, জানতে চান আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন? চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক শুধুমাত্র বুড়ো আঙুল দেখে।

উপরের ছবিটি লক্ষ্য করুন। এই ছবিতে ৩ ধরণের হাতের বুড়ো আঙুলের ভাঁজের লম্বার পার্থক্য দেখানো হয়েছে। A ছবিটিতে বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য কম, B ছবিটিতে বুড়ো আঙুলের উপরের অংশ ও নিচের অংশের দৈর্ঘ্য সমান এবং C ছবিটিতে বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য বেশী। মূলত এই ৩ ধরণের আঙুলের পার্থক্য দেখা যায় বিভিন্ন মানুষের মধ্যে দেখা যায়। নিজের হাত দেখে মিলিয়ে নিন আপনার বুড়ো আঙুল কোন ধরণের এবং জেনে নিন আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে তা কী বলে।
A ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য কম হলে
আপনি অনেক আত্মবিশ্বাসী এবং জীবনের ব্যাপারে অনেক উৎসাহী একজন মানুষ। আপনি জীবনে অনেক কিছু করতে চান, আপনি চান সকলেই আপনাকে এক নামে চিনুক। আপনি সকল কাজেই অনেক উৎসাহী থাকেন। আপনি যদি কাওকে ভালোবাসেন তাহলে তার জন্য সবকিছু করতে রাজি থাকেন। আপনার ভালোবাসা অবসেশনের পর্যায়ে পড়ে বলতে গেলে। যদি সামান্য কারণেও আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনার থেকে একটু দূরে চলে যান তাহলেই আপনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়।
B ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশ ও নিচের অংশের দৈর্ঘ্য সমান হলে
আপনি জীবন নিয়ে অনেক বেশী ভাবেন এবং আগে থেকেই বেশ কিছু ব্যাপারে প্ল্যান করে রাখতে পছন্দ করেন। এই কাজটি আপনাকে জীবনে সফলতা আনতে অনেক বেশী সহায়তা করে থাকে। আপনি অনেক শান্ত একজন মানুষ, যতো যাই ঘটুক না কেন আপনি মাথা তান্দা রেখে কাজ করতে বেশী পছন্দ করেন। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও আপনি অনেক বেশী ধিরস্থির। আপনি আবেগের বশবর্তী হয়ে কিছুই করেন না। অনেক পরিকল্পনা রয়েছে আপনার ভালোবাসা নিয়ে। চোখে দেখা ব্যাপারগুলো নিয়েই বিবেচনা করেন তা সেটি জীবনের ক্ষেত্রেই হোক বা ভালোবাসার ক্ষেত্রেই হোক না কেন।
C ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য বেশী হলে
আপনি অনেক বেশী বিশ্বস্ত এবং ভরসাযোগ্য একজন মানুষ। আপনাকে সকলেই বিশ্বস্ত মানুষ হিসেবে জানে এবং আপনি অন্যের কথা গোপন রাখাতেই বিশ্বাসী। সে কারণে সকলে আপনার উপর ভরসা রাখতে পছন্দ করেন। আপনার দৃষ্টি অনেক তীক্ষ্ণ, অর্থাৎ আপনি কোনো একটি ব্যাপার খুবই মনোযোগের সাথে দেখেন এবং ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তা করতে পছন্দ করেন। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও আপান্র আচরণ একইরকম। আপনি প্রথম দেখাতেই প্রেম বিষয়টিতে একেবারেই বিশ্বাসী নন। আপনি অনেক দেখে, ভেবে বুঝে সম্পর্কে জড়াতে পছন্দ করেন।
সূত্রঃ amazingthingss

জানেন কি ? শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয়…

By : RABBY
প্রাচীন সমুদ্র শাস্ত্রে তিল দেখে ভাগ্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে। তিল দেখে আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও জানতে পারি। শরীরের বিভিন্ন অংশে তিলের উপস্থিতি, রং, আকৃতি প্রভৃতি দেখে আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা করতে পারি। দীর্ঘ গবেষণার পর ভারতীয় উপমহাদেশীয় পণ্ডিতরা এ তত্ত্ব আবিষ্কার করেন।


*পুরুষের শরীরে ডান দিকে এবং নারীদের শরীরে বাঁ দিকে তিল থাকা শুভ। আসুন দেখি আমাদের ভাগ্য সম্পর্কে তিল কী বলে।
*কোনো ব্যক্তির শরীরে ১২টির বেশি তিল হওয়া শুভ মনে করা হয় না। ১২টার কম তিল হওয়া শুভ ফলদায়ক।
*যাদের ভ্রুতে তিল থাকে তারা প্রায়ই ভ্রমণ করেন। ডান ভ্রুতে তিল থাকলে ব্যক্তির দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। আবার বাঁ ভ্রুর তিল দুঃখী দাম্পত্য জীবনের সঙ্কেত দেয়।
*মাথার মাঝখানে তিল থাকলে তা নির্মল ভালোবাসার প্রতীক। ডান দিকে তিল থাকা কোনো বিষয়ে নৈপুণ্য দর্শায়। আবার যাদের মাথার বাঁ দিকে তিল আছে তারা অর্থের অপচয় করেন। মাথার ডান দিকের তিল ধন ও বুদ্ধির চিহ্ন। বাঁ দিকের তিল নিরাশাপূর্ণ জীবনের সূচক।
*ডান চোখের মণিতে তিল থাকলে ব্যক্তি উচ্চ বিচার ধারা পোষণ করে। বাঁ দিকের মণিতে যাদের তিল থাকে তাদের বিচার ধারা ভালো হয় না। যাদের চোখের মণিতে তিল থাকে তারা সাধারণত ভাবুক প্রকৃতির হন।
*চোখের পাতায় তিল থাকলে ব্যক্তি সংবেদনশীল হন। তবে যাদের ডান পাতায় তিল থাকে তারা বাঁ পাতায় তিলযুক্ত লোকের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল।
*কানে তিল থাকা ব্যক্তি দীর্ঘায়ু হন।
*স্ত্রী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের আশপাশের তিল তাদের সুখী ও ভদ্র হওয়ার সঙ্কেত দেয়। মুখে তিল থাকলে ব্যক্তি ভাগ্যে ধনী হন। তার জীবনসঙ্গী খুব সুখী হয়।
*নাকে তিল থাকলে ব্যক্তি প্রতিভাসম্পন্ন হন এবং সুখী থাকেন। যে নারীর নাকে তিল রয়েছে তারা সৌভাগ্যবতী হন।
*যাদের ঠোঁটে তিল রয়েছে তাদের হৃদয়ে ভালোবাসায় ভরপুর। তবে তিল ঠোঁটের নীচে থাকলে সে ব্যক্তির জীবনে দারিদ্র্য বিরাজ করে।
*গালে লাল তিল থাকা শুভ। বাঁ গালে কালো তিল থাকলে, ব্যক্তি নির্ধন হয়। কিন্তু ডান গালে কালো তিল থাকলে তা ব্যক্তিকে ধনী করে।
*যে স্ত্রীর থুতনিতে তিল থাকে তিনি সহজে মেলামেশা করতে পারেন না। এরা একটু রুক্ষ স্বভাবের হন।
*ডান কাঁধে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি দৃঢ়চেতা। আবার যাদের বাঁ কাঁধে তিল থাকে তারা অল্পেই রেগে যান।
*যার হাতে তিল থাকে তারা চালাক-চতুর হন। ডান হাতে তিল থাকলে, তারা শক্তিশালী হন। আবার ডান হাতের পিছনে তিল থাকলে তারা ধনী হয়ে থাকেন। বাঁ হাতে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি অনেক বেশি টাকা খরচ করেন। আবার বাঁ হাতের পিছনের দিকে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কিপটেও হন।
*যে ব্যক্তির ডান বাহুতে তিল থাকে তারা প্রতিষ্ঠিত ও বুদ্ধিমান। বাঁ বাহুতে তিল থাকলে ব্যক্তি ঝগড়াটে স্বভাবের হন। তাঁ বুদ্ধিতে খারাপ বিচার থাকে।
*যাদের তর্জনীতে তিল থাকে তারা বিদ্বান, ধনী এবং গুণী হয়ে থাকেন। তবে তারা সব সময় শত্রুদের কারণে সমস্যায় থাকেন।
*বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠে তিল থাকলে ব্যক্তি কর্মঠ, সদ্ব্যবহার এবং ন্যায়প্রিয় হন। মধ্যমায় তিল থাকলে ব্যক্তি সুখী হন। তার জীবন কাটে শান্তিতে।
*যে ব্যক্তির কনিষ্ঠায় তিল রয়েছে তারা ধনী হলেও জীবনে অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে হয়।
*যার অনামিকায় তিল থাকে, তারা জ্ঞানী, যশস্বী, ধনী ও পরাক্রমী হন।
*গলার সামনের দিকে তিল থাকলে ব্যক্তির বাড়িতে বন্ধু-বান্ধবের আনাগোনা লেগে থাকে। গলার পিছনে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কর্মঠ হয়।
*যে ব্যক্তির কোমরে তিল থাকে, তার জীবনে সমস্যার আনাগোনা লেগেই থাকে।
*ডান দিকের বুকে তিল থাকা শুভ। এমন স্ত্রী খুব ভালো হয়। পুরুষ ভাগ্যশালী হয়। বা দিকের বুকে তিল থাকলে স্ত্রীপক্ষের তরফে অসহযোগিতার সম্ভাবনা থাকে। বুকের মাঝখানের তিল সুখী জীবনের সঙ্কেত দেয়।
*যে জাতকের পায়ে তিল রয়েছে তারা অনেক ভ্রমণ করেন।
*যে ব্যক্তির পেটে তিল আছে তারা খুব খাদ্যরসিক হয়। মিষ্টি তাদের অত্যন্ত প্রিয়। তবে তারা অন্যকে খাওয়াতে খুব একটা পছন্দ করে না।
*ডান হাঁটুতে তিল থাকলে গৃহস্থজীবন সুখী হয়। বাঁ হাঁটুতে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন দুঃখময় হয়।

- Copyright © RABBY - Date A Live - Powered by Blogger - Designed by Johanes Djogan -