Archive for 2016-04-10
ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম কিভাবে করতে হয়?
By : RABBY
ফেসবুক পেজ করলে এবং লাইক বাড়ালেই পেজ থেকে ইনকাম করা যায়না। লাইক না বাড়িয়ে যদি লিড বাড়ান, তাহলেই পেজ থেকে ইনকাম সম্ভব।
এর আগে ফেসবুকের মাধ্যমেই ইনকাম নিয়ে টেকটিউনসে টিউন করেছি। যেখানে কি কিভাবে ্করা যায়। কি কি দক্ষতা দরকার হবে। কত ইনকাম সম্ভব। সব বিষয় নিয়ে টিউন করেছি। এরপর অনেকেই আরও পরিস্কার ধারণা চেয়ে আমার পেজে নক করেছে। তার প্রেক্ষিতেই আজকের টিউন।
আগের টিউনটি যারা পড়েননি, তারা পড়ে আসুন:
আসুন, ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকামগুলো দেখি:
ইনকাম-১: ধরি, আপনার পেজ থেকে নারীদের জন্য ড্রেস বিক্রি করবেন।
♦ কি করবেন?:
একটা পেজ তৈরি করবেন। তারপর সেই পেজে নিয়মিত সুন্দর সুন্দর ড্রেসের ছবি আপলোড করবেন। আপনি যেই ড্রেস বিক্রি করবেন, আমি শুধু সেই ড্রেসের কথা বলছিনা। যেকোন সুন্দর সুন্দর ড্রেসের ছবি আপলোড করেন। আর সাজ-গুজ সম্পর্কিত টিউন পেজে করতে থাকেন।
এবার এ পেজে যে টিউন রয়েছে সেটা সবাইকে জানানোর জন্য এ টিউনগুলোর লিংক অন্যগ্রুপে শেয়ার করতে পারেন। (আরও অনেক পদ্ধতি রয়েছে, সেটি ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কিত কোর্সে বলব)
তাহলে এত সুন্দর সুন্দর টিউন আপনার পেজটিতে আসে জেনে যারা আপনার পেজে নিজের ইচ্ছাতে লাইক দিবে, তারাই এখানে লিড। যারা লাইক দিল, বুঝা যাবে, এরা সুন্দর ড্রেস দেখতে পছন্দ করে। এবার কিছুদিন পর থেকে পেজে যদি আপনি নিজের ড্রেস বিক্রি করতে চান, সেটি টিউন দিলে এ পেজের মানুষজন ড্রেস কিনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে।
♦যা করবেননা:
ক) কাউকে লাইক দিতে রিকোয়েস্ট পাঠানোর দরকার নাই।
খ) পেজে সারাক্ষণ প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য টিউন দিবেননা।
এবার এ পেজে যে টিউন রয়েছে সেটা সবাইকে জানানোর জন্য এ টিউনগুলোর লিংক অন্যগ্রুপে শেয়ার করতে পারেন। (আরও অনেক পদ্ধতি রয়েছে, সেটি ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কিত কোর্সে বলব)
তাহলে এত সুন্দর সুন্দর টিউন আপনার পেজটিতে আসে জেনে যারা আপনার পেজে নিজের ইচ্ছাতে লাইক দিবে, তারাই এখানে লিড। যারা লাইক দিল, বুঝা যাবে, এরা সুন্দর ড্রেস দেখতে পছন্দ করে। এবার কিছুদিন পর থেকে পেজে যদি আপনি নিজের ড্রেস বিক্রি করতে চান, সেটি টিউন দিলে এ পেজের মানুষজন ড্রেস কিনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে।
♦যা করবেননা:
ক) কাউকে লাইক দিতে রিকোয়েস্ট পাঠানোর দরকার নাই।
খ) পেজে সারাক্ষণ প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য টিউন দিবেননা।
ইনকাম-২: ধরি, অ্যাফিলিয়েশন কিংবা সিপিএর মাধ্যমে ইনকাম করবেন
এবার ধরি, অ্যাফিলিয়েশন কিংবা সিপিএ মাধ্যমে ইনকামের জন্য স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোন পেজ খুললেন। ধরি, আপনি ওয়েট লস প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন।
♦কি করবেন:
পেজে নিয়মিত স্বাস্থ্য সচেতনামূলক টিউন করবেন। টিউন হতে পারে, ওজন কমানোর বিভিন্ন টিপস নিয়ে। কিংবা ওজন বৃদ্ধির ক্ষতিকর দিক নিয়ে। ইনফ্রোগ্রাফিক, ভিডিও টিউনগুলো বেশি ইফেক্টিভ হবে। সেই টিউনগুলোর লিংক, কিংবা ইমেজটি কিংবা ভিডিওটি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আমেরিকা কিংবা ইউরোপ ভিত্তিক বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে শেয়ার করুন। সেখানে নিয়মিত আমার পেজের এত ভালো ভালো টিউনগুলো পেলে আপনার পেজে লাইক দিতে আগ্রহী হবে। যেহেতু আপনি স্বাস্থ্য কমানোর টিপস নিয়ে পোস্টগুলো শেয়ার করছেন, সেজন্য আপনার পেজে লাইক যারা দিবে, তারা অবশ্যই ওজন বেশি নিয়ে চিন্তিত। ওজন কমানোর ব্যাপারে আগ্রহী দেখেই আপনার পেজে গিয়ে লাইক দিবে।
এবার পেজে সিপিএ লিংক কিংবা অ্যাফিলিয়েশন লিংক দিয়ে ভাল ইনকাম করতে পারবেন।
♦যা করবেননা:
ক) ফেকলাইক বাড়াবেন না। তাতে প্রোডাক্ট সেল হবেনা
খ) উদ্দেশ্যহীনভাবে কোন টিউন পেজে করবেননা।
এখানে ২টি উপায়ে ইনকাম নিয়ে বিস্তারিত লিখেছি। আগের টিউনে ৯টি উপায়ে ইনকামের কথা বলেছি। তাছাড়া ফেসবুক মার্কেটিংয়ের দক্ষতা থাকলে লোকাল বিভিন্ন কোম্পানীতে ভাল বেতনে চাকুরির সুযোগও রয়েছে।
ফেসবুকের বিশাল জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগিয়ে এখন মানুষ প্রচুর ইনকাম করছেন। যদিও কিছু খারাপ দিকও আছে। এ ইনকামের কথা জেনে, মানুষ ফেসবুকের বুকে মার্কেটিং করে পুরো পরিবেশ নষ্ট করে ফেলছে। এভাবে মার্কেটিং করে ইনকাম সম্ভব হয়না। সাময়িক কিছু হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত ইনকাম আসবেনা। কারণ ফেসবুকের অ্যালগারিদমের কারনে আপনার টিউন হয়ত ৫-১০ জন মানুষের কাছে পৌছছে। অনেকগুলো বিষয় জেনে কাজ শুরু করলেই শুধুমাত্র ইনকাম সম্ভব।
ফেসবুককে শুধু সময় নষ্ট করার মাধ্যম হিসেবে না নিয়ে এটাকে আজকে থেকে টাকা ইনকামের মেশিন হিসেবে ব্যবহার শুরু করুন।
সেজন্য যে যে দক্ষতা অর্জন করতে হবে:
১) লিড সংগ্রহ
২) লিড পরিচযা
৩) সেলস ফানেল
৪) কনটেন্ট ডেভেলপ
৫) সম্ভাব্য কাস্টমারের আচরণ বুঝা
৬) নিউজ ফিড অ্যালগরিদম
৭) সঠিক অডিয়েন্স টার্গেট করা
৮) পেইড অ্যাডভার্টাইজিং
৯) রিমার্কেটিং টেকনিক
১০) ইনফ্লুয়েন্সার হওয়া
১১) মাসিক মার্কেটিং রিপোর্ট পযবেক্ষণ
১২) রিপোর্ট অনুযায়ি মার্কেটিং প্লান তৈরি
১৩) কম্পিটিটরদের অ্যানালাইস করা
যা যা শিখতে হবে, তার আউটলাইন ডাউনলোড করুন:
http://www.mediafire.com/…/vq5dk7g…/fb+marketing+outline.pdf
যে ১০টি বিষয় আপনাকে বাংলাদেশে ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার আগে খেয়াল রাখতে হবে
By : RABBY
ভার্চুয়াল জগতে প্রকাশিত হবার মাধ্যম ছাড়াও আরও নানা কারণে ইদানীং ফটোগ্রাফির প্রতি মানুষের বিপুল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। আধুনিকতার আদলে ক্যামেরা যন্ত্রটিও হয়ে পড়েছে অনেক সহজলভ্য.. সস্তা। ডিএসএলআর হচ্ছে এ যাবৎকালের সর্বাধুনিক প্রযৌক্তিক গুণ সম্পন্ন ক্যমেরা যার ভিউফাইন্ডারে সবচেয়ে সঠিক ছবি ধরার নিশ্চয়তা পাওয়া যায় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এর লেন্স পরিবর্তন করা যায়। তো, ডিএসএলআর কেনার আগে জেনে নিন ক্যামেরা নির্বাচন সম্পর্কে দশটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।
১. ডিএসএলআর ক্যামেরা কিনতে আগ্রহীদের জন্য সবচেয়ে জরুরী বক্তব্যটি হলো, কেনার আগে অবশ্যই ভেবে নিন আপনার আসলেই ডিএসএলআর ক্যামেরা দরকার কিনা।ভালো ছবি তোলার জন্য বাজারে অনেক ভালো মানের পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরা আছে, যার অটো মুড ব্যবহার করে অনেক সহজে চমৎকার ছবি তোলা সম্ভব। ডিএসএলআর তাদেরই প্রয়োজন, যাদের কেবল ছবি তোলা নয় বরং ছবি তোলা শেখার প্রতি আগ্রহ আছে।
২. এবার যদি ডিএসএলআর কিনতেই হয় তবে সবচেয়ে প্রচলিত ব্র্যান্ডগুলোর দিকেই বেশি মনোযোগ দিন। এ সময়ের ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ক্যানন, নিকন, সনি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এতে পরবর্তীতে লেন্স বা ক্যামেরা সংশ্লিষ্ট আনুষাঙ্গিক যন্ত্রাংশগুলো পাওয়া সহজ হবে।
৩. বেশি মেগাপিক্সেল থাকলে ছবি ভাল হবে- এই ভুল ধারণাটি এখনই বাদ দিন। এই এককটি তোলা ছবিটির আকার নির্ধারণ করে দেয় মাত্র। অর্থাৎ মেগাপিক্সেল বেশি হলে ছবিটি সাধারণ অবস্থার চেয়ে বড় করে প্রিন্ট করলে বা ডিজিটালি জুম করলেও তার মান ভালো থাকবে।
৪. সেন্সরের আকার ছবির মান নির্ধারণ করে। সেন্সর যত বড় হবে, ছবি স্পষ্ট ও ঝকঝকে হবার পাশাপাশি তার কারিগরী মান তত ভাল হবে।সুতরাং কেনার সময়ে এ বিষয়টি লক্ষ্য রাখুন। তবে বড় সেন্সরসহ ক্যামেরাগুলোর দামও তুলনামূলকভাবে একটু বেশি হয়ে থাকে।
৫. খেয়াল রাখুন, আপনার ক্যামেরাটিতে লাইভ ভিউ ডিসপ্লে আছে কিনা। এতে ছবি তোলার আগেই ছবিটি দেখতে কেমন হবে তা দেখা যায়। নতুন ফটোগ্রাফারদের জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয় ফিচার।
৬. ইদানীং সময়ের প্রায় সব ডিএসএলআর দিয়েই ভিডিও শ্যুট করা যায়। আপনার নির্বাচিত মডেলটির ভিডিও করার জন্য কি কি ফিচার আছে জেনে নিন। লক্ষ্য রাখুন প্রতি সেকেন্ডে কতগুলো ফ্রেম ধারণ করা যায় বা এক্সটার্নাল মাইক লাগানো যায় কিনা ইত্যাদি বিষয়গুলোর ওপর।
৭. এছাড়াও ক্যামেরা কেনার আগেই প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো যেমন: ফোকাল পয়েন্ট, শাটার স্পিড, ফ্রেমের আকার, ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার, অটোফোকাস ইত্যাদিসম্পর্কে একটু লেখাপড়া করে নিন।এসকল ফিচারগুলো আপনার ছবি তোলা ছবিটিকে আরও সহজ এবং সুন্দর করে তুলতে পারে।
৮. ডিএসএলআর ক্যামেরা লেন্সসহ এবং লেন্স ছাড়া দুইভাবেই বিক্রি হয়ে থাকে। তাই ক্যামেরা কেনার আগেই তার সঙ্গে আনুষাঙ্গিক কি কি পাচ্ছেন তা খেয়াল রাখুন। ব্যাটারী, চার্জার এবং কাধে ঝোলানোর স্ট্র্যাপ ক্যামেরার সাথেই পাওয়া যায়। তবে ব্যবহারের আগে মেমরী কার্ড আলাদা করে কেনার প্রয়োজন হবে। ক্যামেরা সুরক্ষিত রাখতে ক্যামেরার ব্যাগটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কিনে ফেলুন।
৯. লেন্স কেনার ব্যাপারে বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত নিন। বেশিরভাগ সময়ে ক্যামেরার সঙ্গেই একটা বেসিক লেন্স পাওয়া যায়। এটা দিয়ে প্রাথমিকভাবে ছবি তোলা গেলেও ডিএসএলআর-এর পুরোটা ব্যবহার করতে গেলে নতুন লেন্স কেনা লাগবেই।
আপনি কি ধরণের ছবি তুলতে চান তার ওপর ভিত্তি করেই লেন্স নির্বাচন করুন।
১০.সবশেষে ক্যামেরা কেনার আগে তার কোন গুণগত ক্রুটি আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন। সবচেয়ে ভালো হয়, কোন অভিজ্ঞ লোক পরিচিত থাকলে ক্যামেরা কেনার সময় তাকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া। এছাড়া নিজেও ক্যামেরা হাতে নিয়ে দেখুন তার ভার ঠিক আছে কিনা বা ধরতে স্বচ্ছন্দ্য বোধ করছেন কিনা।
মোটামুটি এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখলেই শখ বা প্রয়োজন মেটানোর জন্য একটা ভাল মানের ডিএসএলআর ক্যামেরা নির্বাচন করা সম্ভব।কেনার আগে নিজে কিছুটা লেখাপড়া করে নিলে বা অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ পাওয়া গেলে নির্বাচনের কাজটি আরও সহজ হয়ে যাবে।
ফিরিয়ে নিন ভুল করে পাঠানো ই-মেইল
By : RABBY
Send বাটনে চাপ দিতেই মনে পড়ে গেল ই-মেইলে যে ফাইলটি যুক্ত (অ্যাটাচড) করার কথা তা আদতে করা হয়নি। কিংবা বন্ধুর জন্য লেখা ই-মেইলে ভুল করে বসের ঠিকানা জুড়ে দিয়েছেন। ই-মেইল তো অনেকটা মুখের কথার মতোই—একবার বেরিয়ে গেল তো ফেরত নেওয়ার আর সুযোগ নেই। তবে ই-মেইল সেবাদাতাটি যদি জিমেইল হয়, তাহলে পাঠানো বার্তাটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা হলেও সময় পাবেন। ‘Undo Send’ নামের সুবিধার মাধ্যমে ভুল করে পাঠানো ই-মেইল তাৎক্ষণিকভাবে মুছে ফেলা বা থামিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়। জিমেইল ল্যাবসে বছর ছয়েক আগে সুবিধাটি যোগ করা হলেও তা ছিল পরীক্ষামূলক। সে সময় এই সুবিধা নিজের জন্য যোগ করে থাকলে অবশ্য নতুন করে কিছু আর করতে হবে না। যদি নতুন করে যোগ করতে চান, তবে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
- জিমেইলে ঢুকুন (লগ-ইন)।
- পর্দার ওপরের দিকে ডান কোনায় গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন।
- Settings নির্বাচন করুন।
- General ট্যাবের নিচে Undo Send অংশে যান।
- Enable Undo Send-এ ক্লিক করুন।
- পাশের তালিকা থেকে ৫, ১০, ২০ বা ৩০ সেকেন্ড সময় নির্বাচন করে দিন।
- পর্দার নিচে Save Changes বোতামে ক্লিক করে নতুন সেটিংস সংরক্ষণ করুন।
এরপর প্রতিবার কোনো ই-মেইল পাঠানোর পরে ‘Your message has been sent’ লেখার পাশে Undo বোতাম দেখতে পাবেন।
how to reduce10 gb c drive space on windows 7
By : RABBYSteps to delete the pagefile.sys file in Windows 7
1. Go to start and click on control panel.
2. Click on System and Security.
3. Click on System link.
4. In the sidebar click on “Advanced system settings”.
5. Click on the settings button under the performance menu.
6. Go to the advanced tab in the dialog window opened.
7. At the bottom you will see how much disk space is currently used as virtual memory. Click on the Change button.
8. Uncheck Automatically manage paging file size for all drives. Check No paging file and click on Set.
9. Click on OK and reboot your system. The pagefile.sys file now has been deleted without manually deleting it.
The best way to delete hiberfil.sys or disable hibernate:
- Go to Start menu, type “cmd” open up command prompt
- Type “powercfg.exe -h off” [make sure you are an Administrator]
- ENTER
- Type “exit”
- ENTER
RESTART YOUR PC and you are all set
After restart you should be able to see more free space on your hard drive.