Archive for 2014-10-19
যে আচরণে ভেঙে যেতে পারে ভালোবাসার সম্পর্ক
By : RABBY
মুমতাহিনা হক : ভালোবাসার সম্পর্ক খুবই স্পর্শকাতর একটি সম্পর্ক। আচরণের ওপরও এই সম্পর্কটা অনেকাংশে নির্ভরশীল। সুন্দর আচরণে প্রিয় মানুষটি যেমন অভিূভত হয়ে থাকে, তেমনি আবার অসংযত কোনো আচরণের কারণে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্ক।
বিশেষ করে অনেক সময় প্রিয় মানুষটির সঙ্গে এমন কিছু আচরণ করা হয়ে থাকে, যেগুলো আসলে প্রিয় মানুষটিকে বিরক্ত করে তুলে। আর প্রতিনিয়ত এসব আচরণ একসময় সম্পর্ক ভাঙায় রূপ নেয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক, সম্পর্ককে মধুর রাখতে কোন কোন আচরণগুলো থেকে বিরত থাকা উচিত।
দোষারোপ
আপনি আপনার সঙ্গীকে অনবরত দোষারোপ করতে থাকবেন না। দেরি করে এলে কেন, এ রঙের পোশাক পরেছ কেন, এভাবে বসেছ কেন – এসব নিয়ে খিটমিট আপনার কাছে খুব সাধারণ মনে হলেও তাঁর কাছে কিন্তু নয়। তাই এসব ব্যাপার নিয়ে সঙ্গীকে কথা শোনানো থেকে বিরত থাকুন। বরং মাঝে মাঝে তার পজিটিভ দিকগুলো নিয়ে সুনাম করুন।
যোগাযোগ বন্ধ
আপনার সঙ্গে আপনার সঙ্গীর মনোমালিন্য, টুকটাক ঝগড়া হতেই পারে, তাই বলে ফোনটা বন্ধ রাখার মতো ভুলটা করবেন না মোটেও। সব সময় ছোটখাটো মনমালিন্য থেকে যোগাযোগ বন্ধ করতে চাওয়ার ব্যাপারটা সহজে মেনে নেয় না সঙ্গী।
মিথ্যা বলা
কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস থাকলে তা ঝেড়ে ফেলুন অতিসত্বর। সবাই সহজে এ আচরণ সহ্য করে না। আপনি মিথ্যা বলে প্রেমিকের কাছে ধরা পড়লে কিন্তু ছোট হবেন আপনিই। সেই সঙ্গে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্কটাও!
অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি
অতীত প্রত্যকেরই থাকে। তার মানে এই নয় যে, কথায় কথায় সেটা নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হবে। আপনার সঙ্গী হয়ত অতীতে কোনো অন্যায় করেছিলেন। আর কথায় কথায় সে প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসলে কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা অনিবার্য।
দায় চাপানো
প্রেম করলে যে কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই বলে সবকিছুর জন্য সঙ্গীকে দায়ী করা ঠিক নয়। আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, তার জন্য সঙ্গীকে দায়ী করবেন না।
সামান্যতেই ব্রেকআপ
ছোট খাটো ঝগড়া থেকে সঙ্গীকে ব্রেকআপ এর হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সঙ্গীরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হতে অপছন্দ করে। তাই ব্রেকআপের ভয় না দেখানোই ভালো, সত্যি সত্যি ব্রেকআপ হয়ে যেতে পারে!
জোর খাটানো
ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করতে বাধ্য করাটা যে কারো ভীষণ অপছন্দ। আপনি এ আচরণটি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে করলে, তিনি বাধ্য হয়ে কাজটি করবেন বটে, তবে আপনার প্রতি বিরক্ত হয়ে পড়বেন। এর ফলে একসময় সম্পর্কটা ভেঙেও যেতে পারে।
সন্দেহবাতিক
সন্দেহ যে কোনো সম্পর্কে ফাটল ধরায়। সন্দেহটা অমূলক কী না, তাও কিন্তু যাচাই করা উচিত। আপনি একটা মানুষকে শুধু শুধু সন্দেহ করবেন, তা কিন্তু মোটেও উচিত কাজ নয়। এই অহেতুক সন্দেহ ভাঙন ধরাতে পারে সম্পর্কে।
তুলনা
প্রত্যেক মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই তুলনার ব্যাপারটা একটু বোকামিই হয়ে যায়। আপনার সঙ্গীকে ছোট করে কারো সঙ্গে কখনোই তুলনা করবেন না। এতে তিনি যেমন রেগে যাবেন, তেমনি তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে।
রুচি ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে খোটা
পৃথিবীর সব মানুষ যেমন এক রকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার সঙ্গীর পোশাক-আশাক বা ব্যক্তিত্ব নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে একটু বুঝিয়ে বলুন। সরাসরি বলে ফেললে বা খোটা দিয়ে বললে কিন্তু তাঁর অবশ্যই খারাপ লাগবে।
দোষারোপ
আপনি আপনার সঙ্গীকে অনবরত দোষারোপ করতে থাকবেন না। দেরি করে এলে কেন, এ রঙের পোশাক পরেছ কেন, এভাবে বসেছ কেন – এসব নিয়ে খিটমিট আপনার কাছে খুব সাধারণ মনে হলেও তাঁর কাছে কিন্তু নয়। তাই এসব ব্যাপার নিয়ে সঙ্গীকে কথা শোনানো থেকে বিরত থাকুন। বরং মাঝে মাঝে তার পজিটিভ দিকগুলো নিয়ে সুনাম করুন।
যোগাযোগ বন্ধ
আপনার সঙ্গে আপনার সঙ্গীর মনোমালিন্য, টুকটাক ঝগড়া হতেই পারে, তাই বলে ফোনটা বন্ধ রাখার মতো ভুলটা করবেন না মোটেও। সব সময় ছোটখাটো মনমালিন্য থেকে যোগাযোগ বন্ধ করতে চাওয়ার ব্যাপারটা সহজে মেনে নেয় না সঙ্গী।
মিথ্যা বলা
কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস থাকলে তা ঝেড়ে ফেলুন অতিসত্বর। সবাই সহজে এ আচরণ সহ্য করে না। আপনি মিথ্যা বলে প্রেমিকের কাছে ধরা পড়লে কিন্তু ছোট হবেন আপনিই। সেই সঙ্গে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্কটাও!
অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি
অতীত প্রত্যকেরই থাকে। তার মানে এই নয় যে, কথায় কথায় সেটা নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হবে। আপনার সঙ্গী হয়ত অতীতে কোনো অন্যায় করেছিলেন। আর কথায় কথায় সে প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসলে কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা অনিবার্য।
দায় চাপানো
প্রেম করলে যে কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই বলে সবকিছুর জন্য সঙ্গীকে দায়ী করা ঠিক নয়। আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, তার জন্য সঙ্গীকে দায়ী করবেন না।
সামান্যতেই ব্রেকআপ
ছোট খাটো ঝগড়া থেকে সঙ্গীকে ব্রেকআপ এর হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সঙ্গীরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হতে অপছন্দ করে। তাই ব্রেকআপের ভয় না দেখানোই ভালো, সত্যি সত্যি ব্রেকআপ হয়ে যেতে পারে!
জোর খাটানো
ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করতে বাধ্য করাটা যে কারো ভীষণ অপছন্দ। আপনি এ আচরণটি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে করলে, তিনি বাধ্য হয়ে কাজটি করবেন বটে, তবে আপনার প্রতি বিরক্ত হয়ে পড়বেন। এর ফলে একসময় সম্পর্কটা ভেঙেও যেতে পারে।
সন্দেহবাতিক
সন্দেহ যে কোনো সম্পর্কে ফাটল ধরায়। সন্দেহটা অমূলক কী না, তাও কিন্তু যাচাই করা উচিত। আপনি একটা মানুষকে শুধু শুধু সন্দেহ করবেন, তা কিন্তু মোটেও উচিত কাজ নয়। এই অহেতুক সন্দেহ ভাঙন ধরাতে পারে সম্পর্কে।
তুলনা
প্রত্যেক মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই তুলনার ব্যাপারটা একটু বোকামিই হয়ে যায়। আপনার সঙ্গীকে ছোট করে কারো সঙ্গে কখনোই তুলনা করবেন না। এতে তিনি যেমন রেগে যাবেন, তেমনি তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে।
রুচি ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে খোটা
পৃথিবীর সব মানুষ যেমন এক রকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার সঙ্গীর পোশাক-আশাক বা ব্যক্তিত্ব নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে একটু বুঝিয়ে বলুন। সরাসরি বলে ফেললে বা খোটা দিয়ে বললে কিন্তু তাঁর অবশ্যই খারাপ লাগবে।
২০ বছর বয়সের পর সকলের যে বিষয়গুলো শিখে নেয়া উচিৎ
By : RABBY
জীবনে চলতে গেলে আমাদের নিজেদেরকেই কিছু শিক্ষা নিয়ে নিতে হয়। এই শিক্ষা হাতে কলমে কিংবা বইয়ের পাতা থেকে নয় এমনই কিছু কঠিন সত্য যা ২০ বছর বয়সের পর থেকে সকলেরই শিখে নেয়া উচিৎ।
(১) অভিভাবকরাই একমাত্র শুভাকাঙ্খি
আপনি নিজের বাবা-মাকে যতোই ভুল বুঝুন না কেন তারাই একমাত্র আপনার শুভাকাঙ্খি। পৃথিবীতে একমাত্র অভিভাবক ব্যাতিত আপনার জন্য চিন্তা করবেন নিঃস্বার্থ ভাবে এমন মানুষ খুঁজে পাবেন না কোথাও। যদি এর বাইরে কাউকে পেয়ে যান তবে আপনার ভাগ্য অনেক ভালো।
আপনি নিজের বাবা-মাকে যতোই ভুল বুঝুন না কেন তারাই একমাত্র আপনার শুভাকাঙ্খি। পৃথিবীতে একমাত্র অভিভাবক ব্যাতিত আপনার জন্য চিন্তা করবেন নিঃস্বার্থ ভাবে এমন মানুষ খুঁজে পাবেন না কোথাও। যদি এর বাইরে কাউকে পেয়ে যান তবে আপনার ভাগ্য অনেক ভালো।
(২) মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা
নিজেকে অনেক কিছুর সাথে মানিয়ে নিতে হয়। যদিও তা ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিন্তু তারপরও কিছু সময় মানিয়ে নেয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা থাকে না। আর যদি খোলা থাকেও তবে তা অবলম্বন না করাই ভালো।
নিজেকে অনেক কিছুর সাথে মানিয়ে নিতে হয়। যদিও তা ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিন্তু তারপরও কিছু সময় মানিয়ে নেয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা থাকে না। আর যদি খোলা থাকেও তবে তা অবলম্বন না করাই ভালো।
(৩) নিজেকেই ভাগ্য গড়ে নিতে হয়
ভাগ্য নিজেকেই গড়ে নিতে হয়। ভাগ্যে লেখা থাকে বলে আসলে কিছু নেই। একারনেই গুণীজন বলেন, ‘তুমি যদি দরিদ্র হয়ে জন্মাও, এতে লজ্জার কিছু নেই, কিন্তু তুমি যদি দরিদ্র হয়েই মৃত্যুবরণ করো তবে অবশ্যই তা লজ্জার’।
ভাগ্য নিজেকেই গড়ে নিতে হয়। ভাগ্যে লেখা থাকে বলে আসলে কিছু নেই। একারনেই গুণীজন বলেন, ‘তুমি যদি দরিদ্র হয়ে জন্মাও, এতে লজ্জার কিছু নেই, কিন্তু তুমি যদি দরিদ্র হয়েই মৃত্যুবরণ করো তবে অবশ্যই তা লজ্জার’।
(৪) অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করা বোকামি
নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এটি শুধু আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে। তাই পূর্ণবয়স্ক একজন মানুষ হিসেবে এই বোকামি করতে যাবেন না।
নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এটি শুধু আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে। তাই পূর্ণবয়স্ক একজন মানুষ হিসেবে এই বোকামি করতে যাবেন না।
(৫) কিছু সিদ্ধান্ত শুধুমাত্রই নিজের
যতো কঠিনই হোক না কেন জীবনের কিছু সিদ্ধান্ত নিজেকেই নিতে হবে। ২০ বছর বয়স পর্যন্ত বাবা-মায়ের মমতায় যতোই বড় হোন না কেন মানসিক দৃঢ়তা নিজের মধ্যে এনেই জীবনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে সকলকে।
যতো কঠিনই হোক না কেন জীবনের কিছু সিদ্ধান্ত নিজেকেই নিতে হবে। ২০ বছর বয়স পর্যন্ত বাবা-মায়ের মমতায় যতোই বড় হোন না কেন মানসিক দৃঢ়তা নিজের মধ্যে এনেই জীবনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে সকলকে।
(৬) ভালোবাসা মানেই কষ্ট নয়
ভালোবাসা মানেই অনেক বেশি কষ্টের কিছু নয় যদি আপনি সঠিক মানুষটিকে ভালোবাসতে পারেন এবং আপনি নিজেকে তার সামনে বিশ্বস্ত হিসেবে উপস্থাপন করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি যা করবেন তারই প্রতিফল আপনি পাবেন।
ভালোবাসা মানেই অনেক বেশি কষ্টের কিছু নয় যদি আপনি সঠিক মানুষটিকে ভালোবাসতে পারেন এবং আপনি নিজেকে তার সামনে বিশ্বস্ত হিসেবে উপস্থাপন করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি যা করবেন তারই প্রতিফল আপনি পাবেন।
(৭) বিফল হওয়া খারাপ কিছু নয়
বিফলতা কোনো পাপ নয়। বরং এটি একটি সুযোগ। একটি নতুন কিছু চেষ্টা করে দেখার সুযোগ। যিনি কোনো কাজে বিফল হননি তিনি কখনো নতুন কিছু চেষ্টাই করে দেখেন নি। অর্থাৎ নতুন কিছুই শেখেননি।
বিফলতা কোনো পাপ নয়। বরং এটি একটি সুযোগ। একটি নতুন কিছু চেষ্টা করে দেখার সুযোগ। যিনি কোনো কাজে বিফল হননি তিনি কখনো নতুন কিছু চেষ্টাই করে দেখেন নি। অর্থাৎ নতুন কিছুই শেখেননি।
এই লক্ষণগুলো দেখে বুঝবেন প্রেমিক আপনার সাথে প্রতারণা করছে
By : RABBY
প্রেমে প্রতারণা একটা অসম্ভব খারাপ জিনিস। যার সাথে প্রতারণা করা হয়, সেই মানুষটি একেবারে ভেঙে গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে যান। প্রতারণা নারী ও পুরুষ উভয় পক্ষই করে থাকেন, তবে আমাদের আজকের বিষয় পুরুষের প্রতারণা নিয়ে। আজকাল অনেক ছেলেই একসাথে একাধিক নারীর সাথে প্রেম করেন, এবং ভয়ংকর ব্যাপারটা হচ্ছে এগুলোকে তারা অন্যায়ও মনে করেন না। অনেকে আবার একজনের সাথে সিরিয়াস সম্পর্ক রেখে বাকি মেয়েদের "টাইম পাস" হিসাবে ধরে রাখেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি কীভাবে বুঝবেন আপনার প্রেমিক পুরুষটি আপনার সাথে প্রতারণা করছে কিনা?
জেনে নিন ২৫টি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ!
১) নিজের সেলফোনটি কখনো হাতছাড়া করেন না তিনি। ডেট করতে গিয়েছেন, হয়তো দেখার জন্য ফোনটি হাতে নিলেন, তাতেই প্রেমিক অস্থির হয়ে পড়েন। এবং বাথরুমে গেলেও ফোন সাথে করে নিয়ে যান।
২) আপনি প্রায়ই তাঁর ফোন ওয়েটিং-এ পান অদ্ভুত অদ্ভুত সময়ে। বিশেষ করে রাতে। আর প্রশ্ন করলে তিনি জবাব দেন যে বিদেশ থেকে কাজিনরা ফোন করেছিল।
১) নিজের সেলফোনটি কখনো হাতছাড়া করেন না তিনি। ডেট করতে গিয়েছেন, হয়তো দেখার জন্য ফোনটি হাতে নিলেন, তাতেই প্রেমিক অস্থির হয়ে পড়েন। এবং বাথরুমে গেলেও ফোন সাথে করে নিয়ে যান।
২) আপনি প্রায়ই তাঁর ফোন ওয়েটিং-এ পান অদ্ভুত অদ্ভুত সময়ে। বিশেষ করে রাতে। আর প্রশ্ন করলে তিনি জবাব দেন যে বিদেশ থেকে কাজিনরা ফোন করেছিল।
৩) দেখা করার ব্যাপারে আপনারই আগ্রহ বেশী সবসময়। তিনি আগ বাড়িয়ে বলেন না খুব একটা।
৪) আপনার আগ্রহ হলেও দেখা করার সময় ও স্থান সব সময় তিনি নির্বাচন করেন।
৫) তিনি প্রায়ই বলেন যে এখনো বিয়ের জন্য তিনি তৈরি নন। কিংবা মায়ের কত আদরের ছেলে তিনি, মায়ের পছন্দ ছাড়া বিয়ে করা তাঁর পক্ষে সম্ভব না।
৬) আপনি তাঁর ভাই বোন কিংবা কাজিনদের সাথে সেভাবে পরিচিত নন।
৭) বন্ধুদের সামনে বা ফেসবুকে বা অন্য কোথাও প্রেমিকা হিসাবে আপনাকে স্বীকৃতি দেন না তিনি। সর্বদা বলেন ব্যক্তিগত সম্পর্ক আড়ালে রাখাই ভালো। অথচ আপনি নিজের বন্ধুদের সবসময় তাঁর কথা বলেন।
৮) বন্ধুদের সামনে বা ফেসবুকে তিনি আপনার সাথে সাধারণ আর ১০টি বন্ধুর মতই ব্যবহার করেন।
৯) ফেসবুকে তাঁর নারী বন্ধুদের কমেন্ট ও সংখ্যা দেখে আপনার প্রায়ই খটকা লাগে? এই খটকা উপেক্ষা করবেন না। আপনার সহজাত অনুভবই আপনাকে সতর্ক হতে বলছে।
১০) তিনি এমনিতে আপনার সাথে যেমন ব্যবহারই করে থাকুক না কেন, ফোন ওয়েটিং পাবার পর খুব মিষ্টি করে কথা বলে থাকেন। যেন ধরা পড়ে মিষ্টি ব্যবহার।
১১) তিনি কখনো "বিয়ে করবো, বিয়ের পর এটা হবে" ইত্যাদি বিষয়ে আলাপ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না।
১২) তিনি সর্বদা বলেন যে আগে কখনো কাউকে ভালোবাসেন নি, যদিও আপনি জানেন যে তাঁর আগে প্রেম ছিল।
১৩) নিজের পুরনো প্রেমিকা বা প্রেমিকাদের ব্যাপারে কখন ভালো কথা বলেন না তিনি। সর্বদা বদনাম করেন ও প্রেমিকাদের দোষটাই দেন।
১৪) আপনার বন্ধুদের সাথে পরিচিত হতে তিনি স্বস্তি পান না।
১৫) একসাথে ছবি তুলতেও গড়িমসি করেন তিনি।
১৬) তাঁর নিজের অগণিত মেয়ে বন্ধু নিয়ে মাথা ব্যথা নেই, কিন্তু আপনার জীবনে কোন ছেলে বন্ধু সহ্য হয় না তাঁর। সকলকে নিয়েই আপনাকে সন্দেহ করেন তিনি।
১৭) তিনি প্রায়ই ফোন ধরেন না। জিজ্ঞেস করলে বলেন যে সাইলেন্ট ছিল বা খুব ব্যস্ত ছিলেন, তাই লক্ষ করেন নি।
১৮) প্রায়ই তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জিজ্ঞেস করলে বলেন চার্জ ফুরিয়ে গেছে।
১৯) তাঁর বন্ধু তালিকার মেয়েরা বা যাদেরকে তিনি ফেসবুক বা টুইটারে ফলো করেন, সেই সমস্ত মেয়েরা খুবই আকর্ষণীয় দেখতে। অনেকেই আছেন আপত্তিকর ভঙ্গিমা ও পোশাকে প্রোফাইল পিকচার দেয়া।
২০) তাঁর ফোনে এমন অনেক নম্বর আছে যেগুলো সাংকেতিক শব্দ দিয়ে সেভ করা।
২১) তিনি এখনো সকলের সামনে নিজেকে "সিঙ্গেল" পরিচয় দেন।
২২) তিনি কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন ইত্যাদি আপনি পরিষ্কারভাবে কিছুই জানেন না।
২৩) তিনি আপনাকে ঠিক ততটুকুই মনযোগ দেন যতটুকু না দিলেই নয়। বাড়তি আহলাদ বা ভালবাসা কিছুই পান না আপনি।
২৪) আপনার মনের খবর নেয়ার ব্যাপারে, পরিবারের ব্যাপারে তাঁর বিশেষ আগ্রহ নেই।
২৫) তিনি আপনার পেছনে বিশেষ টাকা পয়সা খরচ করেন না, যদিও তাঁর সামর্থ্য আছে।
৫) তিনি প্রায়ই বলেন যে এখনো বিয়ের জন্য তিনি তৈরি নন। কিংবা মায়ের কত আদরের ছেলে তিনি, মায়ের পছন্দ ছাড়া বিয়ে করা তাঁর পক্ষে সম্ভব না।
৬) আপনি তাঁর ভাই বোন কিংবা কাজিনদের সাথে সেভাবে পরিচিত নন।
৭) বন্ধুদের সামনে বা ফেসবুকে বা অন্য কোথাও প্রেমিকা হিসাবে আপনাকে স্বীকৃতি দেন না তিনি। সর্বদা বলেন ব্যক্তিগত সম্পর্ক আড়ালে রাখাই ভালো। অথচ আপনি নিজের বন্ধুদের সবসময় তাঁর কথা বলেন।
৮) বন্ধুদের সামনে বা ফেসবুকে তিনি আপনার সাথে সাধারণ আর ১০টি বন্ধুর মতই ব্যবহার করেন।
৯) ফেসবুকে তাঁর নারী বন্ধুদের কমেন্ট ও সংখ্যা দেখে আপনার প্রায়ই খটকা লাগে? এই খটকা উপেক্ষা করবেন না। আপনার সহজাত অনুভবই আপনাকে সতর্ক হতে বলছে।
১০) তিনি এমনিতে আপনার সাথে যেমন ব্যবহারই করে থাকুক না কেন, ফোন ওয়েটিং পাবার পর খুব মিষ্টি করে কথা বলে থাকেন। যেন ধরা পড়ে মিষ্টি ব্যবহার।
১১) তিনি কখনো "বিয়ে করবো, বিয়ের পর এটা হবে" ইত্যাদি বিষয়ে আলাপ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না।
১২) তিনি সর্বদা বলেন যে আগে কখনো কাউকে ভালোবাসেন নি, যদিও আপনি জানেন যে তাঁর আগে প্রেম ছিল।
১৩) নিজের পুরনো প্রেমিকা বা প্রেমিকাদের ব্যাপারে কখন ভালো কথা বলেন না তিনি। সর্বদা বদনাম করেন ও প্রেমিকাদের দোষটাই দেন।
১৪) আপনার বন্ধুদের সাথে পরিচিত হতে তিনি স্বস্তি পান না।
১৫) একসাথে ছবি তুলতেও গড়িমসি করেন তিনি।
১৬) তাঁর নিজের অগণিত মেয়ে বন্ধু নিয়ে মাথা ব্যথা নেই, কিন্তু আপনার জীবনে কোন ছেলে বন্ধু সহ্য হয় না তাঁর। সকলকে নিয়েই আপনাকে সন্দেহ করেন তিনি।
১৭) তিনি প্রায়ই ফোন ধরেন না। জিজ্ঞেস করলে বলেন যে সাইলেন্ট ছিল বা খুব ব্যস্ত ছিলেন, তাই লক্ষ করেন নি।
১৮) প্রায়ই তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জিজ্ঞেস করলে বলেন চার্জ ফুরিয়ে গেছে।
১৯) তাঁর বন্ধু তালিকার মেয়েরা বা যাদেরকে তিনি ফেসবুক বা টুইটারে ফলো করেন, সেই সমস্ত মেয়েরা খুবই আকর্ষণীয় দেখতে। অনেকেই আছেন আপত্তিকর ভঙ্গিমা ও পোশাকে প্রোফাইল পিকচার দেয়া।
২০) তাঁর ফোনে এমন অনেক নম্বর আছে যেগুলো সাংকেতিক শব্দ দিয়ে সেভ করা।
২১) তিনি এখনো সকলের সামনে নিজেকে "সিঙ্গেল" পরিচয় দেন।
২২) তিনি কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন ইত্যাদি আপনি পরিষ্কারভাবে কিছুই জানেন না।
২৩) তিনি আপনাকে ঠিক ততটুকুই মনযোগ দেন যতটুকু না দিলেই নয়। বাড়তি আহলাদ বা ভালবাসা কিছুই পান না আপনি।
২৪) আপনার মনের খবর নেয়ার ব্যাপারে, পরিবারের ব্যাপারে তাঁর বিশেষ আগ্রহ নেই।
২৫) তিনি আপনার পেছনে বিশেষ টাকা পয়সা খরচ করেন না, যদিও তাঁর সামর্থ্য আছে।