Archive for 2015-06-21

৬ টি কাজে দ্রুত হারিয়ে যাচ্ছে আপনার যৌবন !

By : RABBY
একটি ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন? আগেকার যুগের মানুষের তুলনায় ইদানিংকার মানুষকে খুব অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যেতে দেখা যায়? বয়স ৩০ পার হতে না হলেই দেহ ও ত্বকে পড়ে যায় বয়সের ছাপ। শরীরে চলে আসে বার্ধক্য। মানুষের গড় আয়ুও কমে এসেছে অনেকখানিই। কিন্তু ঠিক কি কারণে এমনটি হচ্ছে? এটি সত্য যে আগের মতো আবহাওয়া এবং খাবার পাওয়া দুঃসাধ্য ব্যাপার, কিন্তু অন্য সবাই তো এই অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার আওতায় পড়েন না। তাহলে কিছু মানুষ কেন অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান? এর পেছনে রয়েছে তাদেরই কিছু বদঅভ্যাস। কিছু বাজে অভ্যাস শরীর ও ত্বকের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে থাকে যার কারণে এই অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার সমস্যায় পড়তে হয় অনেককে।
১) অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
আপনি কি কখনো নজর করেছেন আপনি কি খাচ্ছেন? বাইরের তেলেভাজা খাবার ফাস্ট ফুড এই সবই আপনার ত্বকের বয়স বাড়ানোর জন্য দায়ী খাবার। চিনি জাতীয় খাবার অনেক পছন্দ? তাহলে জেনে নিন এই চিনি জাতীয় খাবারের কারণেই আপনার ত্বক হারাচ্ছে ইলাস্টিসিটি। যার কারণে বুড়িয়ে যাচ্ছেন আপনি। কোমল পানীয় পানের অভ্যাস থাকলে জেনে রাখুন, নিজের হাতেই ক্ষতি করছেন দাঁত ও হাড়ের। এতে করে বার্ধক্য আসছে শরীরে।
২) ধূমপান ও মদ্যপান
অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান করার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। কিন্তু ধূমপান ও মদ্যপানের ফলে আপনার দেহ ও ত্বক দুটোরই বয়স বেড়ে যাচ্ছে অনেক। গবেষণায় দেখা যায় যারা নিয়মিত ধূমপান করেন তাদের প্রতিবছরে দেহের যতোটা ক্ষয় হয় তা সাধারণত ৫ বছরে হয়ে থাকে। মদ্যপানের ফলাফল প্রায় একই রকম। তাই আপনি নিজেকেই নিজে বার্ধক্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।
৩) শারীরিক পরিশ্রম না করা
গবেষণায় জানা যায় প্রতিবছর ধূমপানের ও মদ্যপানের কারণে যতো মানুষ মৃত্যুবরণ করেন ঠিক ততো মানুষই অলসতা ও অপরিশ্রমি হওয়ার জন্য করে থাকেন। শুনতে অবাক শোনালেও এটি সত্যি। শারীরিক পরিশ্রম করার মাধ্যমে নানা রোগ ও শারীরিক সমস্যা দেহে বাসা বাঁধতে পারে না। কিন্তু দেহে অলসতা থাকলে কিংবা বসা কাজের কারণে শারীরিক পরিশ্রম না করতে দেহ বার্ধক্যের দিকে যেতে থাকে।
৪) অতিরিক্ত মানসিক চাপ নেয়া
ঘরে বাইরে আজকাল প্রায় সকলেরই মানসিক চাপটা একটু বেশি। কিন্তু এই মানসিক চাপের ফলে আপনার মস্তিষ্কের ক্ষতি করে চলেছেন আপনি নিজেই। অল্পতেই অতিরিক্ত অস্থির হয়ে পড়া, মানসিক চাপ নেয়া আপনার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নষ্ট করে যা বয়সের সাথে সাথে হয়ে থাকে। সুতরাং একটু সর্তক থাকুন। দুশ্চিন্তা থাকবেই, সবকিছুর সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করুন, স্বাভাবিকভাবে নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখুন নিজেকে।
৫) উপুড় হয়ে ঘুমানো
অনেকেরই এই অভ্যাস রয়েছে। কিন্তু উপুড় হয়ে ঘুমানে মুখ বেকায়দাভাবে বালিশের উপর থাকে যা ত্বকে রিংকেল পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ। এতে করে অল্প বয়সেই আপনাকে বেশ বয়স্ক মনে হয়। এছাড়াও খাবার হজমে সমস্যা এবং মেরুদণ্ডের ক্ষতি তো রয়েছেই। তাই সাবধান হয়ে যান এখনই।
৬) প্রোটেকশন না নিয়ে রোদে ঘোরাঘুরি
সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি ত্বকের যতোটা ক্ষতি করে অন্য কোনো কিছুই এতোটা ক্ষতি করতে পারে না। আপনি যদি সানস্ক্রিন না লাগিয়ে বেশি রোদে ঘোরাঘুরি করেন তাহলে বয়স ৩০ পার হতে না হতেই ত্বকে দেখা দেবে বয়সের ছাপ। এছাড়াও সানগ্লাস ব্যবহার না করার কারণে দৃষ্টিশক্তিরও সমস্যা দেখা দেয় অনেকাংশে।

বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য কিছু ফটোগ্রাফের কালেকশন।

By : RABBY

গুলিস্থান সিনেমা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল (১৯৬৩)

২য়-বিশ্বযুদ্ধের-সময়-ঢাকায়-আমেরিকান-সৈন্য-১৯৪৫

৬৯ এর গন আন্দোলনের সময় জনগনের রেলপথ অবরোধ , তেজগাঁও

১৮৭০ সাল – ধোলাই খাল

১৮৭০ সাল – বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির

১৮৯০ সাল – রেসকোর্স ময়দান

১৯০৪ সাল – আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা

১৯০৫ সাল – ইসলামপুর ঢাকা

১৯৪৩ এর মনন্তর

১৯৪৭ এর দেশভাগ

১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন ।

১৯০৪ সাল – লর্ড এবং লেডী কার্জন, শাহবাগ ১৯০৪

১৯৮০ সাল – মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা

আড্ডায় মশগুল একদল কাবুলিওয়ালা , ঢাকা (১৯৫৪)

আদমজী জুট মিল (১৯৫৪)

আদমজী জুট মিল (১৯৫৭)

আহসান মঞ্জিল (১৯৭৫)

আহসান মঞ্জিলে নবাব সলিমুল্লাহ (১৯০২)।

ঈদ উৎসব , ঢাকা (১৯৫৪)

এক ফ্রেমে তিন কিংবদন্তী। মহাত্মা গান্ধী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং শেখ মুজিব (চশমা চোখে)

ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান এবং জয়নুল আবেদিন , ঢাকা (১৯৫৫)

কারাগারে বন্দি হিন্দু নারী (১৮৫৬)

কার্জন হল (১৯০৮)

কবিগুরু তার জন্মদিনে(১৯৩৭)

কবিগুরুর ডি লিট প্রাপ্তি (১৯৪০)

কুমার রামেন্দ্র নারায়ন (যিনি ভাওয়াল রাজা সন্ন্যাসী নামে অধিক পরিচিত) , ঢাকা (১৯০০)

বাংলার গ্রামাঞ্ছল (১৮৬০)

গুলিস্তান সিনেমা হল (১৯৫৪)

চক বাজার মোড় , ১৯০৪

চকবাজার (১৮৮৫)

টি এস সি (১৯৫০)

ঢাকা আহসান মঞ্জিল

ঢাকা কলেজ (১৮৭২)

ঢাকা কলেজ (১৯০৪)

ঢাকা নিউ মার্কেট (১৯৭৮)।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পরিচালনা কমিটি (১৯২১)

ঢাকা মাদ্রাসা (বর্তমানে কবি নজরুল কলেজ), ১৮৮০

ঢাকার রাজপথ (১৮৭৫)

ঢাকায় ব্রিটিশ সৈন্য (১৯৩৩)

ঢাকেশ্বরী মন্দির (১৯০৪)

দিলকুশা গার্ডেন (১৯০৪)

নাম না জানা এক বাঙ্গালি নারী (১৮৭৫)

নারায়নগঞ্জ বন্দর (১৯৬২)

নির্মাণাধীন ঢাকা বিমানবন্দর (১৯৬০)

পাঁচ পীরের মাজার, সোনারগাঁও (১৮৭২)

প্রথম বাংলা চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ এর পোষ্টার (১৯৫৪)

প্রথম শহীদ মিনার ( ২২ ফেব্রুয়ারী , ১৯৫২)

প্রমত্তা বুড়িগঙ্গা (১৮৮০)

ফুলার সাহেবের আগমনের অপেক্ষায় ঢাকা (১৯০৫)

বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (তৎকালীন জিন্নাহ এভিনিউ ) , ১৯৬৯

বাংলা গানের দল (১৮৬০)

বাংলাদেশের একটি গ্রাম (১৮৬০)

বাংলামটর (১৯৬৬)

বাঙালী মা – ১৯৭১

ব্রিটিশ অভিজাত পরিবারের রাজকীয় মিলনমেলা, রেসকোর্স, ঢাকা (১৮৯০)

ভারত অভিমুখে বাংলাদেশী শরনারথী, কুমিল্লা (১৯৭১)

মার্শাল ল চলাকালীন সময়ে গুলিস্তান (১৯৫৪)

মিটফোর্ড হস্পিতাল, ঢাকা (১৯০৪)

মুচির দল (১৮৬০)

মোহাম্মদ মসজিদ (১৮৮৫)

মুজিব ভুট্টোর মিটিং [১৯৭১], ভুট্টোর এই হাসির আড়ালেই চলছিলো বাঙালি নিধনের গোপন ষড়যন্ত্র

মতিঝিল এরিয়া (১৯৬০)

মধুর ক্যান্টিন (১৯০৪)

মনন্তর (১৯৪৩)

রায়ের বাজার বধ্যভূমি (১৯৭১)

রমনা গেইট  (১৮৭০)

লক্ষ্মীবাজার মোড়, ঢাকা (১৯৬৫)

লালবাগ কেল্লা (১৯০৪)

লর্ড এবং লেডী কার্জন এর ঢাকা আগমন (১৯০৪)

লর্ড কার্জন এবং পাশে লেডী কার্জন , শাহবাগ (১৯০৪)

শাহবাগ উদ্যান, ঢাকা (১৯০৪)

সংসদ ভবনের নির্মাণকাজ (১৯৬৯)

স্টেডিয়াম এরিয়া , বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (১৯৬০)

সদরঘাট (১৯৬২)

সদরঘাট (১৯৬২)

হার্ডিঞ্জ ব্রিজ উদ্বোধন, ঈশ্বরদী (১৯১৫)

হোটেল পুরবানি (১৯৬০)

আট মাস বয়সে হুমায়ূন আহমেদ

একান্ত মুহূর্তে শেখ মুজিবুর রহমান এবং জিয়াউর রহমান

খালেদা জিয়া এবং জিয়াউর রহমান

বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চ ভাষণের একমাত্র রঙ্গিন ছবি

ভিকারুন্নিসা স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা বেগম ভিকারুন্নিসা (মাঝে)


আর সবচেয়ে দুর্লভ মনে হয় এই ছবিটা…
দুই মহান (!) নেত্রী একসাথে (১৯৯০)
আমাদের এই দেশটার অতীত যতটা গৌরবময় ছিল ভবিষ্যত যেন তারচেয়েও সুন্দর হয়।
মাঝখানে আজকের সময়টুকু ভুলে থাকতে পারলেই ভাল।
আজ থেকে আরও দুইশ বছর পরে আমি আপনি  বেঁচে থাকব না,
কিন্তু আমাদেরই কোন উত্তরাধিকার ততদিনে এই দেশটার আলো হাওয়ার  বেড়ে উঠবে।
যেমনটা আমি আপনি  ১৮০০ শতকের ছবিগুলো দেখে বিস্মিত হয়েছি,
আমাদের পরের প্রজন্মও  যাতে আজকের দিনের ছবি দেখে বলতে পারে।
” ইশ!! তখন কি সুন্দর ছিল আমাদের দেশটা !!”
ভাল থাকবেন সবাই।

- Copyright © RABBY - Date A Live - Powered by Blogger - Designed by Johanes Djogan -