Archive for 2015-06-28
ড্রাইভিং লাইসেন্স যে ভাবে করবেন। A টু Z টিপস জেনে রাখুন!
By : RABBY
হয়ত আপনার একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন কিন্তু আপনি জানেন না কিভাবে করবেন বা কোথায় গিয়ে করতে হবে। তাই আজকের এই টিউটোরিয়াল এর মাঝে আমি সম্পূর্ণ বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছি কিভাবে একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন, কোথায় যেতে হবে, কত টাকা লাগবে এবং কিভাবে কাজটি করবেন।
লাইসেন্সের প্রকারভেদ
প্রকারভেদ অনুযায়ী লাইসেন্স ৫ প্রকার। যেমন-
• শিক্ষানবীশ লাইসেন্স
• পেশাদার লাইসেন্স
• অপেশাদার লাইসেন্স
• পি.এস. ভি লাইসেন্স
• ইনস্ট্রাকটর লাইসেন্স
প্রকানভেদ অনুযায়ী লাইসেন্স ৫ প্রকার হলেও শিক্ষানবীশ লাইসেন্স, পেশাদার লাইসেন্স এবং অপেশাদার লাইসেন্সই বেশি প্রচলিত। নিম্নে এ সম্মন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হলো- যে ধরণের ব্যক্তিগণ লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন –
• সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়স্ক ব্যক্তি অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
• সর্বনিম্ন ২০ বছর বয়স্ক ব্যক্তি পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
• পেশাদার এবং অপেশাদার লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যাদের বয়স (২০/১৮) নির্ধারিত বয়স অপেক্ষা কম এবং যিনি কমপক্ষে অষ্টম শ্রেনী
বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নন।
• ক্ষিপ্রতা গ্রস্ত ব্যক্তি ও মৃগী রোগী
• বধিরতা
• যিনি রাতকানা রোগগ্রস্ত
• হৃতরোগী
• বর্ণান্ধ
• যে সকল ব্যক্তি শারিরীক অক্ষমতা / শারিরীক স্বল্পতা/ ত্রুটির কারণে গাড়ী চালনায় অযোগ্য।
শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পদ্ধতি যে কোন ব্যক্তিকে শিৰানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে নিম্নলিখিতভাবে অগ্রসর হতে হবে :
১. বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বি.আর.টি.এ) অফিস হতে ছাপানো নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন করতে হবে।
২. একজন রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তার কর্তৃক শারীরিক ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রক্তের গ্রুপ ফর্মে উল্লেখ থাকতে হবে।
৩. নির্ধারিত আবেদন ফিস স্হানীয় পোস্ট অফিসে জমা দিতে হবে।
৪. আবেদন পত্র সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের তিনকপি ছবিসহ বি আর টি এ অফিসে জমা দিতে হবে।
আবেদনপত্র পাওয়ার পর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ আবেদন পত্রের যথার্থতা বিবেচনাক্রমে ৩ (তিন) মাসের জন্য শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করে থাকেন। অতঃপর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।
একজন চালককে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে যে সমস্ত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয় তা হলো :
ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের দেয়া শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ কালের মধ্যে ধার্যকৃত ফিস জমা দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদন পত্র পাওয়ার পর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে। অর্থাৎ আবেদনকারীকে-
আবেদনপত্র পাওয়ার পর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ আবেদন পত্রের যথার্থতা বিবেচনাক্রমে ৩ (তিন) মাসের জন্য শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করে থাকেন। অতঃপর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।
একজন চালককে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে যে সমস্ত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয় তা হলো :
ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের দেয়া শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ কালের মধ্যে ধার্যকৃত ফিস জমা দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদন পত্র পাওয়ার পর লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে। অর্থাৎ আবেদনকারীকে-
ক. লিখিত পরীক্ষা
খ. মৌখিক পরীক্ষা
গ. ব্যবহারিক পরীক্ষা অংশ গ্রহণ করতে হবে।
লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে মটর যানের যে শ্রেণীর (মটর কার, মটর সাইকেল বা হালকা/ভারী) জন্য আবেদন করেছে সে শ্রেণীর গাড়ী নিয়ে বি.আর.টি.এ অফিসের নির্ধারিত স্হানে (জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট/১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে) ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।
ব্যবহারিক পরীক্ষা ৩ (তিন) টি ধাপে সম্পন্ন হয়ে থাকে। যথাঃ
ক. জিগ জ্যাগ টেস্ট
খ. র্যাম্প টেস্ট
গ. রোড টেস্ট : এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে লাইসেন্সিং কর্তৃপৰ আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবেন।
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, মধ্যম ও ভারী যানবাহনের লাইসেন্স পেতে হলে অবশ্যই আবেদনকারীর হালকা মটরযানের লাইসেন্স থাকতে হবে এব তিন বছর পার না হলে উক্ত প্রকার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা যাবে না। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পরীক্ষা পদ্ধতি :
তিনটি বিষয়ের উপরে লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়। যথা :
ক. রোড সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল ও ট্রাফিক চিহ্ন,
খ. ট্রাফিক নিয়মাবলী,
গ. মটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান বিষয়ে।
ক. জিগ জ্যাগ টেস্ট
খ. র্যাম্প টেস্ট
গ. রোড টেস্ট : এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে লাইসেন্সিং কর্তৃপৰ আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবেন।
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, মধ্যম ও ভারী যানবাহনের লাইসেন্স পেতে হলে অবশ্যই আবেদনকারীর হালকা মটরযানের লাইসেন্স থাকতে হবে এব তিন বছর পার না হলে উক্ত প্রকার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা যাবে না। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পরীক্ষা পদ্ধতি :
তিনটি বিষয়ের উপরে লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়। যথা :
ক. রোড সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল ও ট্রাফিক চিহ্ন,
খ. ট্রাফিক নিয়মাবলী,
গ. মটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান বিষয়ে।
প্রশ্ন : লিখিত পরীক্ষা কত সময় দেয়া হয় এবং পরীক্ষায় পাশের শতকরা হার কত ?
উত্তর : সাধারণতঃ লিখিত পরীক্ষায় ২৫-৩০ মিনিট সময় দেওয়া হয় এবং শতকরা ৬৬% নম্বর পেলে উত্তীর্ণ হওয়া যায়।
উত্তর : সাধারণতঃ লিখিত পরীক্ষায় ২৫-৩০ মিনিট সময় দেওয়া হয় এবং শতকরা ৬৬% নম্বর পেলে উত্তীর্ণ হওয়া যায়।
প্রশ্ন : লিখিত পরীক্ষায় কি ধরনের প্রশ্ন থাকে ?
উত্তর : উপরোক্ত বিষয়ের উপর ছোট ছোট প্রশ্ন থাকে। যাতে স্বল্প কথায় উত্তর দেওয়া যায়। উত্তর দেওয়ার জন্য প্রত্যেক প্রশ্নের নিচেই ফাঁকা জায়গা থাকে
এবং সেখানেই উত্তর লিখতে হয় অথবা প্রশ্ন পত্রে কয়েকটি উত্তর দেওয়া থাকে সঠিক উত্তরের পাশ্বে টিক দিতে হয়।
উত্তর : উপরোক্ত বিষয়ের উপর ছোট ছোট প্রশ্ন থাকে। যাতে স্বল্প কথায় উত্তর দেওয়া যায়। উত্তর দেওয়ার জন্য প্রত্যেক প্রশ্নের নিচেই ফাঁকা জায়গা থাকে
এবং সেখানেই উত্তর লিখতে হয় অথবা প্রশ্ন পত্রে কয়েকটি উত্তর দেওয়া থাকে সঠিক উত্তরের পাশ্বে টিক দিতে হয়।
প্রশ্ন : কি কি বিষয়ের উপর মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয় ?
উত্তর : রোড সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল ও ট্রাফিক চিহ্ন, ট্রাফিক নিয়মাবলী বাস্তবে চিহ্নিত করতে পারে কিনা এবং মটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান আছে কিনা। তদুপরি বয়স ও শারীরিক দিক হতে উপযুক্ত কিনা ইত্যাদি বিষয়ে মৌখিক পরীক্ষয় প্রশ্ন করা হয়।
উত্তর : রোড সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল ও ট্রাফিক চিহ্ন, ট্রাফিক নিয়মাবলী বাস্তবে চিহ্নিত করতে পারে কিনা এবং মটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান আছে কিনা। তদুপরি বয়স ও শারীরিক দিক হতে উপযুক্ত কিনা ইত্যাদি বিষয়ে মৌখিক পরীক্ষয় প্রশ্ন করা হয়।
প্রশ্ন : প্রাকটিক্যাল টেস্ট বা মাঠ পর্যায়ের পরীক্ষা কি ভাবে হয় ?
উত্তর : পরীক্ষার্থী মটরযানের যে শ্রেণীর জন্য লাইসেন্স পেতে চায় সেই শ্রেণীর গাড়ী দিয়েই মাঠে প্রাকটিক্যাল টেস্ট দিতে হয়। এ প্রাকটিক্যাল টেস্টে ইঞ্জিন চালু করা, গিয়ার পরিবর্তন করা, সিগন্যাল লাইট ব্যবহার করা, গাড়ী থামানো, সামনে অগ্রসর হওয়া ও পিছনের দিতে সুষ্ঠুভাবে চালাতে পারে কিনা তা পরীক্ষা করা হয়। মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা ১ম ধাপ হচ্ছে জিগজাগ টেস্ট। মাঠে যে আঁকা বাকা রাস্তা মার্কিং করা থাকে তার ভিতর দিয়ে গাড়ী নিয়ে অগ্রসর হওয়ার নাম জিগজাগ টেস্ট। ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে ‘ইস্যুকরণ পদ্ধতি’
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে লাইসেন্সধারীকে-
নির্ধারিত ফরমে সাদা কাগজে প্রয়োজনীয় ফিস পোস্ট অফিসে জমা দিয়ে লাইসেন্স পূর্ণ বিবরণাদি উল্লেখপূর্বক যে লাইসেন্সিং অথরিটি কর্তৃক ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করা হয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে লাইসেন্সিং অথরিটির নিকট ৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবিসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
লাইসেন্স হারিয়ে বা পুড়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় সাধারণ ডাইরি (জিডি এন্ট্রি) করতে হবে এবং তার একটি সত্যায়িত অনুলিপি আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
এছাড়া দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে এবং সেই বিজ্ঞপ্তির তারিখ আবেদন পত্রে উল্লেখসহ উক্ত পত্রিকার নির্দিষ্ট স্হানটি চিহ্নিত করে আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। আবেদন পত্র সঠিক বিবেচিত হলে লাইসেন্সধারীর অনুকুলে একটি প্রতিলিপি ইস্যু করা হবে।
উত্তর : পরীক্ষার্থী মটরযানের যে শ্রেণীর জন্য লাইসেন্স পেতে চায় সেই শ্রেণীর গাড়ী দিয়েই মাঠে প্রাকটিক্যাল টেস্ট দিতে হয়। এ প্রাকটিক্যাল টেস্টে ইঞ্জিন চালু করা, গিয়ার পরিবর্তন করা, সিগন্যাল লাইট ব্যবহার করা, গাড়ী থামানো, সামনে অগ্রসর হওয়া ও পিছনের দিতে সুষ্ঠুভাবে চালাতে পারে কিনা তা পরীক্ষা করা হয়। মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা ১ম ধাপ হচ্ছে জিগজাগ টেস্ট। মাঠে যে আঁকা বাকা রাস্তা মার্কিং করা থাকে তার ভিতর দিয়ে গাড়ী নিয়ে অগ্রসর হওয়ার নাম জিগজাগ টেস্ট। ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে ‘ইস্যুকরণ পদ্ধতি’
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে লাইসেন্সধারীকে-
নির্ধারিত ফরমে সাদা কাগজে প্রয়োজনীয় ফিস পোস্ট অফিসে জমা দিয়ে লাইসেন্স পূর্ণ বিবরণাদি উল্লেখপূর্বক যে লাইসেন্সিং অথরিটি কর্তৃক ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করা হয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে লাইসেন্সিং অথরিটির নিকট ৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবিসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
লাইসেন্স হারিয়ে বা পুড়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় সাধারণ ডাইরি (জিডি এন্ট্রি) করতে হবে এবং তার একটি সত্যায়িত অনুলিপি আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
এছাড়া দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে এবং সেই বিজ্ঞপ্তির তারিখ আবেদন পত্রে উল্লেখসহ উক্ত পত্রিকার নির্দিষ্ট স্হানটি চিহ্নিত করে আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। আবেদন পত্র সঠিক বিবেচিত হলে লাইসেন্সধারীর অনুকুলে একটি প্রতিলিপি ইস্যু করা হবে।
পদক্ষেপ সমূহ | কাজ | কোথায় যাবেন | কার কাছে যাবেন | কি কি কাগজপত্র লাগবে | কাজ সম্পূর্ণ হবার সময়সীমা | খরচ (টাকা) | গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ | ||
গ্রাহকোর কাজ | সেবা প্রদানকারীর কাজ | ফি | অন্যান্য খরচ | ||||||
প্রথম কাজ (শিক্ষানবীশ লাইসেন্স) | শিক্ষানবীশ লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে | ফরম প্রদান | জেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস | নির্বাহী অফিসার | যে কোন ব্যাংক থেকে ২০০/-টাকার পে-অর্ডার | নাই | |||
দ্বিতীয় কাজ | লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ বি.আর.টি.এ বরাবর শিক্ষানবীশ লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফরম পূরণ করে ফরম সহ ২০০/টাকার পে-অর্ডার বি.আর.টি.এ তে জমা দিয়ে সেখান থেকে চালান নিয়ে ২ দিন পর চালান কাটতে হবে | ঐ | ঐ | ক) ৩ কপি সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজ ছবি খ) পূরণকৃত ফরম গ) ২০০/-টাকার পে-অর্ডার | ৭ দিন | ঐ | |||
তৃতীয় কাজ | শিক্ষানবীশ লাইসেন্স সংগ্রহ | লাইসেন্স প্রদান | জেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস | নির্বাহী অফিসার | ফরম জমাদানের রশিদ | ৩০ মিনিট | নাই | ঐ | |
প্রথম কাজ (অপেশাদার লাইসেন্স) | শিক্ষানবীশ লাইসেন্স পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (৩মাস) গাড়ী চালানো শিখতে হবে। | ৩ মাস | ঐ | ||||||
দ্বিতীয় কাজ | শিক্ষানবীশ লাইসেন্সে উল্লেখিত তারিখের মধ্যে গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমানের জন্য লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা দিতে হবে। | ঐ | |||||||
তৃতীয় কাজ | পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ১৩০০/- টাকার পে-অর্ডার সহ বি.আর.টি.এ বরাবর আবেদন করতে হবে | আবেদনপত্র গ্রহণ করে ফরম জমাদানের রশিদ প্রদান করবে | জেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস | নির্বাহী অফিসার | ১.পূরণকৃত আবেদনপত্র ২.সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজ ছবি-২ কপি এবং স্ট্যাম্প সাইজ ছবি ৩ কপি ৩. নাগরিকত্ব সনদ ৪. গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমান পরীক্ষার সনদ ৫.এস.এস.সি পরীক্ষার সনদ ৬. জন্ম নিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি। | ৩ মাস | অপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স ১০ বৎসর মেয়াদী নবায়ন ফি সহ ১৩০০/- টাকা | নাই | ঐ |
চতুর্থ কাজ | প্লাস্টিক লাইসেন্স সংগ্রহ | লাইসেন্স প্রদান | জেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস | নির্বাহী অফিসার ফরম জমাদানের রশিদ | ৩০ মিনিট | নাই | ঐ | ||
প্রথম কাজ (পেশাদার লাইসেন্স) | শিক্ষানবীশ লাইসেন্স পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (৩মাস) গাড়ী চালানো শিখতে হবে। | ৩ মাস | ঐ | ||||||
দ্বিতীয় কাজ | শিক্ষানবীশ লাইসেন্সে উল্লেখিত তারিখের মধ্যে গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমানের জন্য লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা দিতে হবে। | ঐ | |||||||
তৃতীয় কাজ | পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ৮০০/- টাকার পে-অর্ডারসহ বি.আর.টি.এ বরাবর আবেদন করে আবেদন ফরমটি বি.আর.টি.এ অফিসে বর্তমান পুলিশ কর্তৃক ¯^v¶i করিয়ে নিজ এলাকাধীন থানা পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে স্থায়ী ঠিকানা পরিদর্শন পূর্বক তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে বি.আর.টি.এ অফিসে জমা দিতে হবে। | আবেদনপত্র গ্রহণ করে ফরম জমাদানের রশিদ প্রদান করবে | জেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস | নির্বাহী অফিসার | ১. পূরণকৃত আবেদনপত্র ২.০সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজ ছবি-২ কপি এবং স্ট্যাম্প সাইজ ছবি ৩ কপি ৩. নাগরিকত্ব সনদ ৪. গাড়ী চালনায় দক্ষতা প্রমান পরীক্ষার সনদ, ৫.পুলিশ তদন্তের রিপোট ৬. জন্ম নিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি। | ৩ মাস | অপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স ৫ বত্সর মেয়াদী নবায়ন ফি সহ ৮০০/- টাকা | নাই | ঐ |
চতুর্থ কাজ | প্লাস্টিক লাইসেন্স সংগ্রহ | লাইসেন্স প্রদান | জেলা/বিভাগীয় বি.আর.টি.এ অফিস | নির্বাহী অফিসার | ফরম জমাদানের রশিদ | ৩০ মিনিট | নাই | ঐ |
লাইসেন্স ফি
সকল জেলা শহরেই বেসরকারীভাবে ড্রাইভিং শেখানোর কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে যেখানে প্রতিষ্ঠানভেদে ফি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে ।
সাধারণত ভাল প্রতিষ্ঠানগুলো যে ধরনের ফি নিয়ে থাকে যেমন- শিক্ষানবীশ লাইসেন্স ফি ১২৭০/-
জিগজ্যাগ পরীক্ষা বাবদ ৪৭০/-
অপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স বাবদ ২১০০/-
পেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স বাবদ ১৫০০/-
সকল জেলা শহরেই বেসরকারীভাবে ড্রাইভিং শেখানোর কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে যেখানে প্রতিষ্ঠানভেদে ফি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে ।
সাধারণত ভাল প্রতিষ্ঠানগুলো যে ধরনের ফি নিয়ে থাকে যেমন- শিক্ষানবীশ লাইসেন্স ফি ১২৭০/-
জিগজ্যাগ পরীক্ষা বাবদ ৪৭০/-
অপেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স বাবদ ২১০০/-
পেশাদার প্লাষ্টিক লাইসেন্স বাবদ ১৫০০/-
নোটপ্যাডের ১০টি ক্যারামতি যা অবাক করে দিতে পারে সবাইকে
By : RABBY- নোটপ্যাডের ১০ ক্যারামতি, যেটা ব্যবহার করে আপনি বন্ধুদের চরম ভাবে ভয় পাইয়ে দিতে পারেন! তবে একটা কথা বলে রাখি, নিজের পিসিতে ট্রাই করতে গিয়ে বিপদে পড়লে কিন্তু আমার দোষ নেই! তাহলে আপনি তৈরি তো শেখার জন্যে? ঠিক আছে চলুন, এবার শুরু করা যাক…১। কম্পিউটারে দেখাবে Cycle message!নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
@ECHO off
:Begin
msg * Hi
msg * Are you having fun?
msg * I am!
msg * Lets have fun together!
msg * Because you have been o-w-n-e-d
GOTO BEGIN
এবার pc.bat এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
২।কম্পিউটারের কিবোর্ড কিগুলো অটো কাজ করতে থাকবে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
MsgBox “stop me..! if you can”
Set wshShell =wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{bs}”
loop
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৩। কম্পিউটার অটোম্যাটিক শাটডাউন হবে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
@echo off
msg * I don’t like you
shutdown -c “Hahahah You are Doomed” -s
এবার pc.bat এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৪। কিবোর্ডের ক্যাপসলক কিটি অটো কাজ করবে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
Set wshShell =wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{CAPSLOCK}”
loop
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৫। যদি ইন্টার কি অটো কাজ করাতে চান তাহলে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
Set wshShell = wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “~(enter)”
loop
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৬।কিবোর্ডকে হ্যাক দেখাতে চাইলে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
Set wshShell = wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “You are a fool.”
loop
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৭। নোটপ্যাট নিজে নিজেই ওপেন হবে এবং লেখা আসবে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
WScript.Sleep 180000
WScript.Sleep 10000
Set WshShell = WScript.CreateObject(“WScript.Shell”)
WshShell.Run “notepad”
WScript.Sleep 100
WshShell.AppActivate “Notepad”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “Hel”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “lo “
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “, ho”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “w a”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “re “
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “you”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “? “
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “I a”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “m g”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “ood”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys ” th”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “ank”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “s! “
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৮।যদি ব্যাক স্পেস কি অটো কাজ করাতে চান তাহলে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
MsgBox “Let’s rock and roll”
Set wshShell =wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{bs}”
loop
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
৯।নোটপ্যাট একের পর এক নিজেই কাজ করতে থাকবে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
@ECHO off
:top
START %SystemRoot%system32notepad.exe
GOTO top
এবার pc.bat এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
১০। সিডি বা ডিভিডি অটো পপ আউট হবে।
নোটপ্যাডে নিচের কোড গুলি কপি করে নিন।
Set oWMP = CreateObject(“WMPlayer.OCX.7″)
Set colCDROMs = oWMP.cdromCollection
do
if colCDROMs.Count >= 1 then
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
End If
wscript.sleep 5000
loop
এবার pc.vbs এই নেমটি দিয়ে সেভ করে ফেলুন।
যারা চাকরি চান তারা অতি সত্ত্বর ডাউনলোড করে নিন।
By : RABBYবন্ধুরা আশা করি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। এটি টিউনটি আগেও করছিলাম কিন্তু তখন হয়ত অনেকেই টিউনটি মিস করেছেন। তাই টিউনটি আবার প্রকাশ করলাম। বন্ধুরা আশা করি আপনারা টিউনের শিরোনাম দেখেই বুঝতে পেরেছেন।
একটি চাকরি ১ম স্টেপ হচ্ছে একটি Resume তৈরি করা। কারন আপনি যখন আপনার Resume অর সিভি জমা দেবেন তখন আপনার ডিজাইন টা যদি সুন্দর না হয় তাহলে যারা আপনাকে চাকরী দিবে তারা হায়তবা দৃষ্টি গোচর না হতে পারে। তার জন্য আমার দেয় এই Resume টি সঙ্ঘে রাখুন।ভাল ক্যারিয়ার এর জন্য সুন্দর একটি রিজিউম প্রয়োজন কারণ সুন্দর একটি রিজিউম চাকরী পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিদ্ধন্দী থেকে এক কদম এগিয়ে রাখে। কারণ চাকরীদ্বাতা সাধারণত যে কোন রিজিউম দেখতে গড়ে ৫/৭ সেকেন্ড এর বেশী সময় দেয়না।তাই এই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আপনাকে তুলে ধরতে হবে আপনার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা বা আরো বেশী কিছু যদি থেকে থাকে আর তা হতে হবে দৃষ্টিনন্দন এবং নির্ভূল যা অনেক ক্ষেত্রে রিজিউম তৈরী করার পর সেটা সঠিক এবং নির্ভূল হলো কিনা তা নিয়ে শংকায় ভূগী। এ সমস্যা থেকে সমাধান দিতে না হয় জিবনে অনেক ভুল করবেন। আপনি যদি চান এম এস ওয়ার্ড বা ফটোশপ এ এডিট করতে পারবেন।
>>>ডাউনলোড করুন এখান থেকে<<<
free তে ডেভিড কার্ড বানিয়ে নিন Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার্ড
By : RABBY
বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট
থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং
ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer
সাইট
কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট
মাস্টারকার্ড। এই পদ্ধতিতে মাস
শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর
যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে
উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য
এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর
সাইটির মাসিক ব্যবস্থাপনা ফি ৩
ডলার। ATM থেকে প্রতিবার টাকা
উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার +
উত্তোলনকৃত অর্থের ৩%। এই কার্ড দিয়ে
টাকা উত্তোলনের পাশাপাশি
অনলাইনে কেনাকাটাও করতে
পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে বিদেশে
অবস্থিত আপনার কোন আত্মীয় বা
বন্ধুবান্ধব তাদের মাস্টারকার্ড বা
ভিসা কার্ড থেকে আপনাকে টাকা
পাঠাতে পারবে।
পেওনার সাইট থেকে সরাসরি এই
কার্ডের জন্য আবেদন করা যায় না।
এটি পেতে হলে ফ্রিল্যান্সিং যে
কোন একটি সাইট (রেন্ট-এ-কোডার,
গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার বা ওডেস্ক)-এ
আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে।
নিচে রেন্ট-এ-কোডার
সাইট থেকে
কিভাবে মাস্টারকার্ডটি পাওয়ার
ধাপসমূহ পর্যায়ক্রমে বর্ণনা করা হল -
১) রেন্ট-এ-কোডারে লগইন করে ডান
দিকের কলাম থেকে My Pay Options
সিলেক্ট করুন। পরবর্তী পৃষ্ঠা থেকে
Payoneer Prepaid Mastercard অপশনটি
সিলেক্ট
করে Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর দুটি
অপশন দেখতে পাবেন, প্রথমটি (I have not
yet registered ...) সিলেক্ট করে Next
বাটনে
ক্লিক করুন।
২) আপনি এখন চলে আসবেন পেওনারের
সাইটে, এখান থেকে Get Your Prepaid
Mastercard Now! বাটনটি ক্লিক করুন।
৩) কার্ডটি অর্ডার করার জন্য তিনটি
বাটন দেখতে পাবনে। পর্যায়ক্রমে
প্রত্যেকটি ক্লিক করুন এবং আপনার
ব্যক্তিগত তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করুন।
৪) প্রথম ধাপে আপনার নাম, জন্ম
তারিখ,
ইমেইল, আপনার ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য
দিন। ইমেইলের ক্ষেত্রে অবশ্যই রেন্ট-
এ-কোডার সাইটে যে ইমেইল দিয়ে
রেজিষ্ট্রেশন করেছেন সেটি দিতে
হবে। আপনা ঠিকানা লেখার সময়
বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন - , /) ইত্যাদি
ব্যবহার করতে পারবেন না, কেবলমাত্র
বর্ণ এবং সংখ্যা দিয়ে ঠিকানা
লিখতে হবে।
৫) দ্বিতীয় ধাপে আপনার ইউজার নাম
(এখানে আপনার ইমেইল ঠিকানাটি
দিন), পাসওয়ার্ড ইত্যাদি দিন।
৬) তৃতীয় ধাপে আপনার পাসপোর্ট বা
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য দিন।
৭) "I agree to the ..." নামক তিনটি চেকবক্স
সিলেক্ট করে Finish বাটনে ক্লিক করুন।
অর্ডারটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে
আপনি একটি নিশ্চিতকরণ ইমেইল
পাবেন। তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের
মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি
MasterCard
পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার
পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল
করতে হবে এবং যে কোন চারটি
সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার
দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের
মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো
এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা
সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন।
কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-
এ-কোডার সাইটের My Pay Options >
Payoneer
Prepaid Mastercard অংশে এসে কার্ডটির
প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে (নিচের
ছবিটি লক্ষ করুন)। এরপর প্রতি মাস
শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে
রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে
কার্ডে টাকা লোড করবে।
থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং
ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer
সাইট
কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট
মাস্টারকার্ড। এই পদ্ধতিতে মাস
শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর
যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে
উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য
এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর
সাইটির মাসিক ব্যবস্থাপনা ফি ৩
ডলার। ATM থেকে প্রতিবার টাকা
উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার +
উত্তোলনকৃত অর্থের ৩%। এই কার্ড দিয়ে
টাকা উত্তোলনের পাশাপাশি
অনলাইনে কেনাকাটাও করতে
পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে বিদেশে
অবস্থিত আপনার কোন আত্মীয় বা
বন্ধুবান্ধব তাদের মাস্টারকার্ড বা
ভিসা কার্ড থেকে আপনাকে টাকা
পাঠাতে পারবে।
পেওনার সাইট থেকে সরাসরি এই
কার্ডের জন্য আবেদন করা যায় না।
এটি পেতে হলে ফ্রিল্যান্সিং যে
কোন একটি সাইট (রেন্ট-এ-কোডার,
গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার বা ওডেস্ক)-এ
আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে।
নিচে রেন্ট-এ-কোডার
সাইট থেকে
কিভাবে মাস্টারকার্ডটি পাওয়ার
ধাপসমূহ পর্যায়ক্রমে বর্ণনা করা হল -
১) রেন্ট-এ-কোডারে লগইন করে ডান
দিকের কলাম থেকে My Pay Options
সিলেক্ট করুন। পরবর্তী পৃষ্ঠা থেকে
Payoneer Prepaid Mastercard অপশনটি
সিলেক্ট
করে Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর দুটি
অপশন দেখতে পাবেন, প্রথমটি (I have not
yet registered ...) সিলেক্ট করে Next
বাটনে
ক্লিক করুন।
২) আপনি এখন চলে আসবেন পেওনারের
সাইটে, এখান থেকে Get Your Prepaid
Mastercard Now! বাটনটি ক্লিক করুন।
৩) কার্ডটি অর্ডার করার জন্য তিনটি
বাটন দেখতে পাবনে। পর্যায়ক্রমে
প্রত্যেকটি ক্লিক করুন এবং আপনার
ব্যক্তিগত তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করুন।
৪) প্রথম ধাপে আপনার নাম, জন্ম
তারিখ,
ইমেইল, আপনার ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য
দিন। ইমেইলের ক্ষেত্রে অবশ্যই রেন্ট-
এ-কোডার সাইটে যে ইমেইল দিয়ে
রেজিষ্ট্রেশন করেছেন সেটি দিতে
হবে। আপনা ঠিকানা লেখার সময়
বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন - , /) ইত্যাদি
ব্যবহার করতে পারবেন না, কেবলমাত্র
বর্ণ এবং সংখ্যা দিয়ে ঠিকানা
লিখতে হবে।
৫) দ্বিতীয় ধাপে আপনার ইউজার নাম
(এখানে আপনার ইমেইল ঠিকানাটি
দিন), পাসওয়ার্ড ইত্যাদি দিন।
৬) তৃতীয় ধাপে আপনার পাসপোর্ট বা
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য দিন।
৭) "I agree to the ..." নামক তিনটি চেকবক্স
সিলেক্ট করে Finish বাটনে ক্লিক করুন।
অর্ডারটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে
আপনি একটি নিশ্চিতকরণ ইমেইল
পাবেন। তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের
মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি
MasterCard
পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার
পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল
করতে হবে এবং যে কোন চারটি
সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার
দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের
মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো
এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা
সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন।
কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-
এ-কোডার সাইটের My Pay Options >
Payoneer
Prepaid Mastercard অংশে এসে কার্ডটির
প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে (নিচের
ছবিটি লক্ষ করুন)। এরপর প্রতি মাস
শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে
রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে
কার্ডে টাকা লোড করবে।
HDMI Port কি? বিস্তারিত জানুন ।
By : RABBY
কম্পিউটারের এক্সটারনাল ইন্টারফেস
হিসেবে ইউএসবি( USB) র নাম আমরা অনেকেই জানি। বেশ কয়েক বছর ধরে ইউএসবি খুব সাফল্যের সাথে এক্সটারনাল ইন্টারফেসের কাজ করে
আসছে। বর্তমানে কম্পিউটারের সাথে সম্পর্কিত যন্ত্রে ইউএসবি অপশন
থাকে। ইউএসবির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এর নতুন নতুন সংস্করণ তৈরি হচ্ছে। তারপরও হাই ডেফিনিশন ভিডিও, বেশি মেগাপিক্সেলের
ক্যামেরার ছবি, ক্যামকর্ডারে ধারণ
করা ভিডিও কিংবা ব্লুরে প্লেয়ারের
গেম ইউএসবি দিয়ে কাজ করা যাচ্ছে না। ফলে নতুন ইন্টারফেস তৈরির প্রয়োজন দেখা দেয়। ২০০০ সালের শেষের দিকে হিটাচি, প্যানাসনিক, ফিলিপস, সনি র মতো বড় ছয়টি প্রতিষ্ঠান মিলে এইচডিএমআই (HDMI) নামের নতুন একটি ইন্টারফেস তৈরির উদ্যোগ নেয়। তখন মূলত এইচডিএমআই তৈরির প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ডিজিটাল অডিও/
ভিডিওকে কমপ্রেস না করে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে প্রেরণ বা গ্রহণ করা। যেহেতু কম্পিউটারে VGA পোর্টে যে ভিডিও সিগন্যাল পাওয়া যেত, তা ছিল এনালগ। ফলে ডিভিডি, সিডিরম কিংবা গেমিং ডিভাইস থেকে পাওয়া অডিও/ভিডিও ডিজিটাল সিগন্যালকে ডিজিটাল টু এনালগ কনভার্টার দিয়ে এনালগ সিগন্যালে পরিণত করে মনিটর ও স্পিকারে দেয়া হতো। আর এ পরিবর্তনের ফলে আসল ভিডিও এবং অডিওর যে মান তা বজায় থাকত না। বিশেষ করে বেশি রেজ্যুলেশনের ভিডিও ও বেশি ব্যান্ডের অডিওর ক্ষেত্রে এ সমস্যা আরও প্রবল আকার ধারণ করে। অন্যদিকে VGA-র রেজ্যুলেশন (৬৪০X৪৮০) কম থাকায় হাই রেজ্যুলেশনের (৩৮৪X২১৬০) ভিডিও
উপভোগ করা যেত না। অন্যদিকে এসব হাই রেজ্যুলেশনের ভিডিও ডি/এ (ডিজিটাল টু এনালগ) কনভার্টের সময় লেগে যেত বেশি। বাস্তবতা এমন ছিল মনিটরে যে ভিডিও দেখা যাচ্ছে, তার সাথে বলা কথা মিলছে না। মূলত এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে তৈরি করা হয় HDMI.
HDMI-র পুরো অর্থ হাই ডেফিনিশন মাল্টিমিডিয়া ইন্টারফেস ( High Defination Multimedia Interface) ২০০২ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত এর মোট সাতটি সংস্করণ বের হয়েছে। তবে সর্বশেষ ১.৪ সংস্করণে বেশ কিছু বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছে। ফলে এটি আগের সংস্করণগুলো থেকে আরও অনেক দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারে। HDMI-র যোগাযোগ স্থাপনের কাজ তিন ভাগে বিভক্ত :
☼ 1. ডিডিসি – DDC : ডিসপ্লে ডাটা
চ্যানেল
☼ 2. টিএমডিএম – TMDM :ট্রান্সমিশন মিনিমাইজড
ডিফারেন্সিয়াল সিগন্যাল
☼ 3. সিইসি – CEC :
কনজিউমার
ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল।
যখন কোনো যন্ত্র এইচডিএমআই
পোর্টে যুক্ত করা হয়, তখন ডিডিসি সেই যন্ত্রের অডিও-ভিডিও স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে জেনে নেয়। এরপর ওই যন্ত্রের সর্বোচ্চ ভিডিও রেজ্যুলেশনে ভিডিও ডিসপ্লে করে। পাশাপাশি অডিও চ্যানেলের ও ব্যান্ডের ওপর ভিত্তি করে অডিও পাঠায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় , আপনার কমপিউটারে একটি এইচডি মুভি আছে সেটি হাই ডেফিনিশন টিভিতে দেখতে চাচ্ছেন। এখন যদি টিভির রেজ্যুলেশন ৩৮৪০X২১৬০ এবং ৪০৯৬X২১৬০ হয়, তবে ৪০৯৬X২১৬০ রেজ্যুলেশনে ছবিটি প্রদর্শিত হবে। উল্লেখ্য, হাই রেজ্যুলেশনের ক্ষেত্রে এ পর্যন্ত তিনটি রেজ্যুলেশন নির্ধারণ করা হয়েছে। আবার আপনার টিভিতে যদি অডিওর আটটি চ্যানেল থাকে তবে আট চ্যানেলেই অডিওটি চলবে।
ডিডিসির অপর একটি কাজ হলো এইচডিসিপি (হাই ব্যান্ডউইডথ
ডিজিটাল কনটেন্ট) চেক করা। কোনো
প্রোগ্রাম অবৈধভাবে কপি করা কি না,
তা নির্ধারণ করে এইচডিসিপি। টিএমডিএসের কাজ হলো অডিও- ভিডিও ডাটা পাঠানো ও গ্রহণ করা। এ ডাটা পাঠানো ও গ্রহণের সময় এইচডিসিপি ডাটাকে অ্যানক্রিপ্ট করে এ ডাটার সাথে মেটাডাটা যুক্ত করে। এ মেটাডাটার মধ্যে সব ভিডিওর কোডকে সংক্ষেপে রাখা ছাড়াও ভিডিওর রেজ্যুলেশন, ভিডিওর সাইজ ইত্যাদি রাখা থাকে। এর ভেতর এক ধরনের সিকিউরিটি কোডও বসানো থাকে। ফলে অবৈধভাবে ভিডিওটি কেউ কপি করলে তা ধরা পড়ে। টিএমডিএস প্রতি সেকেন্ডে ৪.৯ গি.বা. গতিতে ভিডিও ডাটা এবং একই সাথে আট চ্যানেলের অডিও ডাটা দেয়া-নেয়া করতে পারে। আর এটি আনকমপ্রেসড পিসিএম ফরমেটের অডিও সাপোর্ট করায় অডিও কমপ্রেশনের কোনো ঝামেলা থাকে না। পাশাপাশি অডিও কমপ্রেশনের জন্য কোনো প্লাগইন/প্রসেসরের প্রয়োজন হয় না। যেহেতু
অডিও ও ভিডিওর কম্প্রেস ও
ডিকম্প্রেস হয় না, তাই অডিও-ভিডিওর আসল মান অক্ষত থাকে। আর
১.৪ সংস্করণ একত্রে আটটি চ্যানেল সাপোর্ট করায় ১৬, ২০, ২৪ বিটরেটে ৩২, ৪৪.১, ৪৮, ৮৮.২, ৯৬ ও ১৭৬.৪ কিলোহার্টজে শব্দ ধারণ করা যায়। এ কারণেই থ্রিডি মুভি বা এইচডি মুভিতে আমরা এত শ্রুতিমধুর শব্দ শুনতে পাই। আর ইউএসবি ৩.০-এর ডাটা ট্রান্সফারেট বেশি বলে এটি ইউএসবির চেয়ে বেশি গতিতে কাজ করতে পারে।
এইচডিএমআই ১.৪ সংস্করণে নতুন করে যুক্ত হয়েছে 3D সাপোর্ট। ফলে ২টি ১০৮০ পিক্সেলের এইচডি কোয়ালিটির ভিডিও একই সাথে একটি পোর্ট ব্যবহার করে দেয়া-নেয়া করা যায়। এতে যুক্ত হয়েছে থ্রিডি স্ট্রাকচার ডিফাইন টেকনোলজি। আগে এক কোম্পানির তৈরি করা ব্লুরে প্লেয়ার দিয়ে অন্য কোম্পানির ব্লুরে ডিস্ক চালানো যেত না। কিন্তু থ্রিডি স্ট্রাকচার ডিফাইন প্রযুক্তি যুক্ত হওয়ায় এখন এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। থ্রিডি স্ট্রাকচার
ডিফাইন ডিস্কে থাকা ভিডিওর মেটাডাটা থেকে ভিডিও সম্পর্কে সব তথ্য জেনে সেই অনুযায়ী রেজ্যুলেশন ও অডিওর সিগন্যাল নির্ধারণ করে টিএমডিএসের কাছে ভিডিও পাঠানো ও গ্রহণ করে। এর এডিআইডি (এক্সটেনডেড ডিসপ্লে আইডেন্টিফিকেশন) অত্যন্ত শক্তিশালী। যার কাজ হলো ডিসপ্লে ডিভাইসের থ্রিডি ধারণক্ষমতা নির্ণয় করা এবং ডিসপ্লের সাপোর্টেড রেজ্যুলেশন অনুযায়ী ভিডিও পাঠানো। ফলে ভিডিও প্রসেস করতে গ্রাফিক্স কার্ড/ডিসপ্লে ডিভাইসের কোনো সময় নষ্ট হয় না এবং ডিসপ্লের রেজ্যুলেশন ম্যানুয়ালি
ঠিক করতে হয় না। ১.৪ সংস্করণ ৪০৯৬X২১৬০ রেজ্যুলেশনে ২৪ ফ্রেম/সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ১০.২ গি.বা./ সেকেন্ড গতিতে ভিডিও প্রদর্শন করতে পারে। আর এ সংস্করণে যুক্ত হয়েছে SYCC601, AdobeRGB, AdobeYCC601। ফলে ডিজিটাল ক্যামেরা/ক্যামকর্ডারে ধারণ করা এইচডি ভিডিও বা ছবি সরাসরি প্রদর্শন করা ও ডাটা ট্রান্সফার করা অনেক দ্রুত হয়। এতে নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে ১০০ এমবিপিএস/সেকেন্ড ইথারনেট। এর মাধ্যমে যেকোনো ইথারনেটে সংযুক্ত হওয়া যায়। ১.৩ সংস্করণে এসব সুবিধা ছিল না। আর ১.৩ সংস্করণে ব্যবহার হওয়া ক্যাবল দিয়ে সব সুযোগ পাওয়া গেলেও ইথারনেট সুবিধা পাওয়া যাবে না।
এইচডিএমআই পোর্টে সর্বমোট ১৯টি পিন থাকে। আগের সংস্করণ পর্যন্ত পিনগুলো শিল্ডেড ছিল না। ফলে কিছু নয়েজের সমস্যা ছিল। কিন্তু ১.৪ সংস্করণে পিনগুলোকে অন্য পিন
থেকে শিল্ডেড করা হয়েছে। এইচডিএমআই পুরোপুরি DVI (ডিজিটাল ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেস) পোর্ট কম্প্যাটিবল। ফলে কোনো সিগন্যাল কনভার্টের দরকার হয় না।
হিসেবে ইউএসবি( USB) র নাম আমরা অনেকেই জানি। বেশ কয়েক বছর ধরে ইউএসবি খুব সাফল্যের সাথে এক্সটারনাল ইন্টারফেসের কাজ করে
আসছে। বর্তমানে কম্পিউটারের সাথে সম্পর্কিত যন্ত্রে ইউএসবি অপশন
থাকে। ইউএসবির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এর নতুন নতুন সংস্করণ তৈরি হচ্ছে। তারপরও হাই ডেফিনিশন ভিডিও, বেশি মেগাপিক্সেলের
ক্যামেরার ছবি, ক্যামকর্ডারে ধারণ
করা ভিডিও কিংবা ব্লুরে প্লেয়ারের
গেম ইউএসবি দিয়ে কাজ করা যাচ্ছে না। ফলে নতুন ইন্টারফেস তৈরির প্রয়োজন দেখা দেয়। ২০০০ সালের শেষের দিকে হিটাচি, প্যানাসনিক, ফিলিপস, সনি র মতো বড় ছয়টি প্রতিষ্ঠান মিলে এইচডিএমআই (HDMI) নামের নতুন একটি ইন্টারফেস তৈরির উদ্যোগ নেয়। তখন মূলত এইচডিএমআই তৈরির প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ডিজিটাল অডিও/
ভিডিওকে কমপ্রেস না করে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে প্রেরণ বা গ্রহণ করা। যেহেতু কম্পিউটারে VGA পোর্টে যে ভিডিও সিগন্যাল পাওয়া যেত, তা ছিল এনালগ। ফলে ডিভিডি, সিডিরম কিংবা গেমিং ডিভাইস থেকে পাওয়া অডিও/ভিডিও ডিজিটাল সিগন্যালকে ডিজিটাল টু এনালগ কনভার্টার দিয়ে এনালগ সিগন্যালে পরিণত করে মনিটর ও স্পিকারে দেয়া হতো। আর এ পরিবর্তনের ফলে আসল ভিডিও এবং অডিওর যে মান তা বজায় থাকত না। বিশেষ করে বেশি রেজ্যুলেশনের ভিডিও ও বেশি ব্যান্ডের অডিওর ক্ষেত্রে এ সমস্যা আরও প্রবল আকার ধারণ করে। অন্যদিকে VGA-র রেজ্যুলেশন (৬৪০X৪৮০) কম থাকায় হাই রেজ্যুলেশনের (৩৮৪X২১৬০) ভিডিও
উপভোগ করা যেত না। অন্যদিকে এসব হাই রেজ্যুলেশনের ভিডিও ডি/এ (ডিজিটাল টু এনালগ) কনভার্টের সময় লেগে যেত বেশি। বাস্তবতা এমন ছিল মনিটরে যে ভিডিও দেখা যাচ্ছে, তার সাথে বলা কথা মিলছে না। মূলত এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে তৈরি করা হয় HDMI.
HDMI-র পুরো অর্থ হাই ডেফিনিশন মাল্টিমিডিয়া ইন্টারফেস ( High Defination Multimedia Interface) ২০০২ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত এর মোট সাতটি সংস্করণ বের হয়েছে। তবে সর্বশেষ ১.৪ সংস্করণে বেশ কিছু বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছে। ফলে এটি আগের সংস্করণগুলো থেকে আরও অনেক দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারে। HDMI-র যোগাযোগ স্থাপনের কাজ তিন ভাগে বিভক্ত :
☼ 1. ডিডিসি – DDC : ডিসপ্লে ডাটা
চ্যানেল
☼ 2. টিএমডিএম – TMDM :ট্রান্সমিশন মিনিমাইজড
ডিফারেন্সিয়াল সিগন্যাল
☼ 3. সিইসি – CEC :
কনজিউমার
ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল।
যখন কোনো যন্ত্র এইচডিএমআই
পোর্টে যুক্ত করা হয়, তখন ডিডিসি সেই যন্ত্রের অডিও-ভিডিও স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে জেনে নেয়। এরপর ওই যন্ত্রের সর্বোচ্চ ভিডিও রেজ্যুলেশনে ভিডিও ডিসপ্লে করে। পাশাপাশি অডিও চ্যানেলের ও ব্যান্ডের ওপর ভিত্তি করে অডিও পাঠায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় , আপনার কমপিউটারে একটি এইচডি মুভি আছে সেটি হাই ডেফিনিশন টিভিতে দেখতে চাচ্ছেন। এখন যদি টিভির রেজ্যুলেশন ৩৮৪০X২১৬০ এবং ৪০৯৬X২১৬০ হয়, তবে ৪০৯৬X২১৬০ রেজ্যুলেশনে ছবিটি প্রদর্শিত হবে। উল্লেখ্য, হাই রেজ্যুলেশনের ক্ষেত্রে এ পর্যন্ত তিনটি রেজ্যুলেশন নির্ধারণ করা হয়েছে। আবার আপনার টিভিতে যদি অডিওর আটটি চ্যানেল থাকে তবে আট চ্যানেলেই অডিওটি চলবে।
ডিডিসির অপর একটি কাজ হলো এইচডিসিপি (হাই ব্যান্ডউইডথ
ডিজিটাল কনটেন্ট) চেক করা। কোনো
প্রোগ্রাম অবৈধভাবে কপি করা কি না,
তা নির্ধারণ করে এইচডিসিপি। টিএমডিএসের কাজ হলো অডিও- ভিডিও ডাটা পাঠানো ও গ্রহণ করা। এ ডাটা পাঠানো ও গ্রহণের সময় এইচডিসিপি ডাটাকে অ্যানক্রিপ্ট করে এ ডাটার সাথে মেটাডাটা যুক্ত করে। এ মেটাডাটার মধ্যে সব ভিডিওর কোডকে সংক্ষেপে রাখা ছাড়াও ভিডিওর রেজ্যুলেশন, ভিডিওর সাইজ ইত্যাদি রাখা থাকে। এর ভেতর এক ধরনের সিকিউরিটি কোডও বসানো থাকে। ফলে অবৈধভাবে ভিডিওটি কেউ কপি করলে তা ধরা পড়ে। টিএমডিএস প্রতি সেকেন্ডে ৪.৯ গি.বা. গতিতে ভিডিও ডাটা এবং একই সাথে আট চ্যানেলের অডিও ডাটা দেয়া-নেয়া করতে পারে। আর এটি আনকমপ্রেসড পিসিএম ফরমেটের অডিও সাপোর্ট করায় অডিও কমপ্রেশনের কোনো ঝামেলা থাকে না। পাশাপাশি অডিও কমপ্রেশনের জন্য কোনো প্লাগইন/প্রসেসরের প্রয়োজন হয় না। যেহেতু
অডিও ও ভিডিওর কম্প্রেস ও
ডিকম্প্রেস হয় না, তাই অডিও-ভিডিওর আসল মান অক্ষত থাকে। আর
১.৪ সংস্করণ একত্রে আটটি চ্যানেল সাপোর্ট করায় ১৬, ২০, ২৪ বিটরেটে ৩২, ৪৪.১, ৪৮, ৮৮.২, ৯৬ ও ১৭৬.৪ কিলোহার্টজে শব্দ ধারণ করা যায়। এ কারণেই থ্রিডি মুভি বা এইচডি মুভিতে আমরা এত শ্রুতিমধুর শব্দ শুনতে পাই। আর ইউএসবি ৩.০-এর ডাটা ট্রান্সফারেট বেশি বলে এটি ইউএসবির চেয়ে বেশি গতিতে কাজ করতে পারে।
এইচডিএমআই ১.৪ সংস্করণে নতুন করে যুক্ত হয়েছে 3D সাপোর্ট। ফলে ২টি ১০৮০ পিক্সেলের এইচডি কোয়ালিটির ভিডিও একই সাথে একটি পোর্ট ব্যবহার করে দেয়া-নেয়া করা যায়। এতে যুক্ত হয়েছে থ্রিডি স্ট্রাকচার ডিফাইন টেকনোলজি। আগে এক কোম্পানির তৈরি করা ব্লুরে প্লেয়ার দিয়ে অন্য কোম্পানির ব্লুরে ডিস্ক চালানো যেত না। কিন্তু থ্রিডি স্ট্রাকচার ডিফাইন প্রযুক্তি যুক্ত হওয়ায় এখন এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। থ্রিডি স্ট্রাকচার
ডিফাইন ডিস্কে থাকা ভিডিওর মেটাডাটা থেকে ভিডিও সম্পর্কে সব তথ্য জেনে সেই অনুযায়ী রেজ্যুলেশন ও অডিওর সিগন্যাল নির্ধারণ করে টিএমডিএসের কাছে ভিডিও পাঠানো ও গ্রহণ করে। এর এডিআইডি (এক্সটেনডেড ডিসপ্লে আইডেন্টিফিকেশন) অত্যন্ত শক্তিশালী। যার কাজ হলো ডিসপ্লে ডিভাইসের থ্রিডি ধারণক্ষমতা নির্ণয় করা এবং ডিসপ্লের সাপোর্টেড রেজ্যুলেশন অনুযায়ী ভিডিও পাঠানো। ফলে ভিডিও প্রসেস করতে গ্রাফিক্স কার্ড/ডিসপ্লে ডিভাইসের কোনো সময় নষ্ট হয় না এবং ডিসপ্লের রেজ্যুলেশন ম্যানুয়ালি
ঠিক করতে হয় না। ১.৪ সংস্করণ ৪০৯৬X২১৬০ রেজ্যুলেশনে ২৪ ফ্রেম/সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ১০.২ গি.বা./ সেকেন্ড গতিতে ভিডিও প্রদর্শন করতে পারে। আর এ সংস্করণে যুক্ত হয়েছে SYCC601, AdobeRGB, AdobeYCC601। ফলে ডিজিটাল ক্যামেরা/ক্যামকর্ডারে ধারণ করা এইচডি ভিডিও বা ছবি সরাসরি প্রদর্শন করা ও ডাটা ট্রান্সফার করা অনেক দ্রুত হয়। এতে নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে ১০০ এমবিপিএস/সেকেন্ড ইথারনেট। এর মাধ্যমে যেকোনো ইথারনেটে সংযুক্ত হওয়া যায়। ১.৩ সংস্করণে এসব সুবিধা ছিল না। আর ১.৩ সংস্করণে ব্যবহার হওয়া ক্যাবল দিয়ে সব সুযোগ পাওয়া গেলেও ইথারনেট সুবিধা পাওয়া যাবে না।
এইচডিএমআই পোর্টে সর্বমোট ১৯টি পিন থাকে। আগের সংস্করণ পর্যন্ত পিনগুলো শিল্ডেড ছিল না। ফলে কিছু নয়েজের সমস্যা ছিল। কিন্তু ১.৪ সংস্করণে পিনগুলোকে অন্য পিন
থেকে শিল্ডেড করা হয়েছে। এইচডিএমআই পুরোপুরি DVI (ডিজিটাল ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেস) পোর্ট কম্প্যাটিবল। ফলে কোনো সিগন্যাল কনভার্টের দরকার হয় না।