- Back to Home »
- যে আচরণে ভেঙে যেতে পারে ভালোবাসার সম্পর্ক
Posted by : RABBY
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪
মুমতাহিনা হক : ভালোবাসার সম্পর্ক খুবই স্পর্শকাতর একটি সম্পর্ক। আচরণের ওপরও এই সম্পর্কটা অনেকাংশে নির্ভরশীল। সুন্দর আচরণে প্রিয় মানুষটি যেমন অভিূভত হয়ে থাকে, তেমনি আবার অসংযত কোনো আচরণের কারণে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্ক।
বিশেষ করে অনেক সময় প্রিয় মানুষটির সঙ্গে এমন কিছু আচরণ করা হয়ে থাকে, যেগুলো আসলে প্রিয় মানুষটিকে বিরক্ত করে তুলে। আর প্রতিনিয়ত এসব আচরণ একসময় সম্পর্ক ভাঙায় রূপ নেয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক, সম্পর্ককে মধুর রাখতে কোন কোন আচরণগুলো থেকে বিরত থাকা উচিত।
দোষারোপ
আপনি আপনার সঙ্গীকে অনবরত দোষারোপ করতে থাকবেন না। দেরি করে এলে কেন, এ রঙের পোশাক পরেছ কেন, এভাবে বসেছ কেন – এসব নিয়ে খিটমিট আপনার কাছে খুব সাধারণ মনে হলেও তাঁর কাছে কিন্তু নয়। তাই এসব ব্যাপার নিয়ে সঙ্গীকে কথা শোনানো থেকে বিরত থাকুন। বরং মাঝে মাঝে তার পজিটিভ দিকগুলো নিয়ে সুনাম করুন।
যোগাযোগ বন্ধ
আপনার সঙ্গে আপনার সঙ্গীর মনোমালিন্য, টুকটাক ঝগড়া হতেই পারে, তাই বলে ফোনটা বন্ধ রাখার মতো ভুলটা করবেন না মোটেও। সব সময় ছোটখাটো মনমালিন্য থেকে যোগাযোগ বন্ধ করতে চাওয়ার ব্যাপারটা সহজে মেনে নেয় না সঙ্গী।
মিথ্যা বলা
কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস থাকলে তা ঝেড়ে ফেলুন অতিসত্বর। সবাই সহজে এ আচরণ সহ্য করে না। আপনি মিথ্যা বলে প্রেমিকের কাছে ধরা পড়লে কিন্তু ছোট হবেন আপনিই। সেই সঙ্গে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্কটাও!
অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি
অতীত প্রত্যকেরই থাকে। তার মানে এই নয় যে, কথায় কথায় সেটা নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হবে। আপনার সঙ্গী হয়ত অতীতে কোনো অন্যায় করেছিলেন। আর কথায় কথায় সে প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসলে কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা অনিবার্য।
দায় চাপানো
প্রেম করলে যে কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই বলে সবকিছুর জন্য সঙ্গীকে দায়ী করা ঠিক নয়। আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, তার জন্য সঙ্গীকে দায়ী করবেন না।
সামান্যতেই ব্রেকআপ
ছোট খাটো ঝগড়া থেকে সঙ্গীকে ব্রেকআপ এর হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সঙ্গীরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হতে অপছন্দ করে। তাই ব্রেকআপের ভয় না দেখানোই ভালো, সত্যি সত্যি ব্রেকআপ হয়ে যেতে পারে!
জোর খাটানো
ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করতে বাধ্য করাটা যে কারো ভীষণ অপছন্দ। আপনি এ আচরণটি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে করলে, তিনি বাধ্য হয়ে কাজটি করবেন বটে, তবে আপনার প্রতি বিরক্ত হয়ে পড়বেন। এর ফলে একসময় সম্পর্কটা ভেঙেও যেতে পারে।
সন্দেহবাতিক
সন্দেহ যে কোনো সম্পর্কে ফাটল ধরায়। সন্দেহটা অমূলক কী না, তাও কিন্তু যাচাই করা উচিত। আপনি একটা মানুষকে শুধু শুধু সন্দেহ করবেন, তা কিন্তু মোটেও উচিত কাজ নয়। এই অহেতুক সন্দেহ ভাঙন ধরাতে পারে সম্পর্কে।
তুলনা
প্রত্যেক মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই তুলনার ব্যাপারটা একটু বোকামিই হয়ে যায়। আপনার সঙ্গীকে ছোট করে কারো সঙ্গে কখনোই তুলনা করবেন না। এতে তিনি যেমন রেগে যাবেন, তেমনি তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে।
রুচি ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে খোটা
পৃথিবীর সব মানুষ যেমন এক রকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার সঙ্গীর পোশাক-আশাক বা ব্যক্তিত্ব নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে একটু বুঝিয়ে বলুন। সরাসরি বলে ফেললে বা খোটা দিয়ে বললে কিন্তু তাঁর অবশ্যই খারাপ লাগবে।
দোষারোপ
আপনি আপনার সঙ্গীকে অনবরত দোষারোপ করতে থাকবেন না। দেরি করে এলে কেন, এ রঙের পোশাক পরেছ কেন, এভাবে বসেছ কেন – এসব নিয়ে খিটমিট আপনার কাছে খুব সাধারণ মনে হলেও তাঁর কাছে কিন্তু নয়। তাই এসব ব্যাপার নিয়ে সঙ্গীকে কথা শোনানো থেকে বিরত থাকুন। বরং মাঝে মাঝে তার পজিটিভ দিকগুলো নিয়ে সুনাম করুন।
যোগাযোগ বন্ধ
আপনার সঙ্গে আপনার সঙ্গীর মনোমালিন্য, টুকটাক ঝগড়া হতেই পারে, তাই বলে ফোনটা বন্ধ রাখার মতো ভুলটা করবেন না মোটেও। সব সময় ছোটখাটো মনমালিন্য থেকে যোগাযোগ বন্ধ করতে চাওয়ার ব্যাপারটা সহজে মেনে নেয় না সঙ্গী।
মিথ্যা বলা
কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস থাকলে তা ঝেড়ে ফেলুন অতিসত্বর। সবাই সহজে এ আচরণ সহ্য করে না। আপনি মিথ্যা বলে প্রেমিকের কাছে ধরা পড়লে কিন্তু ছোট হবেন আপনিই। সেই সঙ্গে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্কটাও!
অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি
অতীত প্রত্যকেরই থাকে। তার মানে এই নয় যে, কথায় কথায় সেটা নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হবে। আপনার সঙ্গী হয়ত অতীতে কোনো অন্যায় করেছিলেন। আর কথায় কথায় সে প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসলে কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা অনিবার্য।
দায় চাপানো
প্রেম করলে যে কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই বলে সবকিছুর জন্য সঙ্গীকে দায়ী করা ঠিক নয়। আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, তার জন্য সঙ্গীকে দায়ী করবেন না।
সামান্যতেই ব্রেকআপ
ছোট খাটো ঝগড়া থেকে সঙ্গীকে ব্রেকআপ এর হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সঙ্গীরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হতে অপছন্দ করে। তাই ব্রেকআপের ভয় না দেখানোই ভালো, সত্যি সত্যি ব্রেকআপ হয়ে যেতে পারে!
জোর খাটানো
ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করতে বাধ্য করাটা যে কারো ভীষণ অপছন্দ। আপনি এ আচরণটি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে করলে, তিনি বাধ্য হয়ে কাজটি করবেন বটে, তবে আপনার প্রতি বিরক্ত হয়ে পড়বেন। এর ফলে একসময় সম্পর্কটা ভেঙেও যেতে পারে।
সন্দেহবাতিক
সন্দেহ যে কোনো সম্পর্কে ফাটল ধরায়। সন্দেহটা অমূলক কী না, তাও কিন্তু যাচাই করা উচিত। আপনি একটা মানুষকে শুধু শুধু সন্দেহ করবেন, তা কিন্তু মোটেও উচিত কাজ নয়। এই অহেতুক সন্দেহ ভাঙন ধরাতে পারে সম্পর্কে।
তুলনা
প্রত্যেক মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই তুলনার ব্যাপারটা একটু বোকামিই হয়ে যায়। আপনার সঙ্গীকে ছোট করে কারো সঙ্গে কখনোই তুলনা করবেন না। এতে তিনি যেমন রেগে যাবেন, তেমনি তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে।
রুচি ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে খোটা
পৃথিবীর সব মানুষ যেমন এক রকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার সঙ্গীর পোশাক-আশাক বা ব্যক্তিত্ব নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে একটু বুঝিয়ে বলুন। সরাসরি বলে ফেললে বা খোটা দিয়ে বললে কিন্তু তাঁর অবশ্যই খারাপ লাগবে।