Archive for 2015
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ এ কি কি Disable করেবেন আর কেনই বা Disable করবেন।
By : RABBYতাহলে চলুন Disable করে ফেলি তাড়াতাড়ি।।।।।।
যদি না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিন কি কি Disable করবেন আর কেন Disable করবেন ? জানতে এখানে ক্লিক করুন।1. Disable ওয়াই ফাই সেন্স
প্রথমে যাব Settings, সেখান থেকে Network & Internet সিলেক্ট করলে পাবো Wi-Fi,
আর তারপর Wi-Fi পেজটির ডানদিকে Manage Wi-Fi settings
সেখানে যা যা অন থাকবে তা Disable করেদিন।
ব্যাস হয়ে গেল ওয়াই ফাই সেন্স Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
2. Disable ব্যান্ডউইথ শেয়ারিং ফর আপডেটস
এবারো যাব Settings এ সেখান থেকে Update & Security সিলেক্ট করলে পাবো Windows Update,
আর তারপর Windows Update পেজটির ডানদিকে Advanced options, সেখানে সিলেক্ট করলে পাব Choose how updates are delivered
সেখানে সিলেক্ট করলে পাব Updates from more than one place সেখানে যা অন থাকবে তা Disable করেদিন।
ব্যাস হয়ে গেল, ব্যান্ডউইথ শেয়ারিং ফর আপডেটস Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
3. Disable অটোমেটিক্যালি এপলাই আপডেট
এবারো যাব Settings এ সেখান থেকে Update & Security সিলেক্ট করলে পাবো Windows Update,
আর তারপর Windows Update পেজটির ডানদিকে Advanced options,
খালি পরবর্তন করব " Automatic Recommended" থেকে "Notify to schedule restart." তে
ব্যাস হয়ে গেল, Automatically-Applied Updates Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
4. Disable গেটিং টু নো ইউ
আবারো এবারো যাব Settings এ সেখান থেকে "Privacy" সিলেক্ট করলে পাবো "Speech, inking & typing",
আর তারপর "Speech, inking & typing" পেজটির ডানদিকে "Stop getting to know me" সিলেক্ট করব, off করব।
ব্যাস হয়ে গেল, গেটিং টু নো ইউ Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
5. Disable টার্গেটেড অ্যাড
এবারো আবার যাব Settings এ সেখান থেকে "Privacy" সিলেক্ট করলে পাবো "General"
"General" পেজটির ডানদিকে "Let apps use my advertising ID for experiences across apps." সুইচ অফ ফানসান
ব্যাস হয়ে গেল টার্গেটেড অ্যাড Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
6. Disable অ্যাপ্লিকেশন অ্যাক্সেস টু ইওর লোকেসন, মাইক্রোফোন, এবং ক্যামেরা
এবারো আবার যাব Settings এ সেখান থেকে "Privacy" সিলেক্ট করলে পাবো "Location"
পেজটির ডানদিকে " Choose apps the can use your location" বন্ধ করুন সকল অপসন গুলি।
একই ভাবে "Privacy" পেজটির Camera & Microphone এর সকল অপসন গুলি বন্ধ করুন।
ব্যাস হয়ে গেল অ্যাপ্লিকেশন অ্যাক্সেস টু ইওর লোকেসন, মাইক্রোফোন, এবং ক্যামেরা Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
7. Disable Background Apps
আবার যাব Settings এ সেখান থেকে "Privacy" সিলেক্ট করলে পাবো "Background apps" শেষ অপসনটি
"Background apps" পেজটির ডানদিকে "let apps run in background" বন্ধ করুন সকল অপসন গুলি বা যেটা দরকার নয় সেটা।
ব্যাস হয়ে গেল Background Apps Disable
যে ভাবে করলাম দেখালাম নিচের ছবি গুলাতে
এই টিউন টি করতে আমাকে কেউ রিকোয়েস্ট করেনি তবু আমার মনে হলো, যে প্রতেকের একটা ব্যক্তিগত বলে জিনিস থাকে আর সেটা কেউই কারোর কাছে প্রকাশ করতে চাইবেনা, সে মানুষ হোক বা মাইক্রোসফট এর মতো একটি কোম্পানি হোক না কেন। এটা জানানো আমার কর্তব্য বলে মনে হল তাই এই টিউনটি করলাম। অবশ্যই সবাই টিউমেন্ট করবেন ভালো না লাগলেও। ব্যক্তিগত মতামত দিবেন [সেটাতো আপনার ব্যক্তিগত ব্যপার দিতেই পারেন] ভালো লাগবে আর আমার এই টিউন যদি কারোর খারাপ লেগে থাকে তবে আমি একান্তই দুঃখিত। আমার কাউকে দুখিত করার কোনো প্রকার উদ্দেশা নেই।
যা যা ডিসেবল করা দরকার উইন্ডোজ ১০ এ কারণ সহ
By : RABBY
আজ প্রথম পর্বে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ এ কি কি Disable করেবেন আর কেনই বা Disable করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
যা যা Disable করা দরকার উইন্ডোজ ১০ সেই গুলি হলো নিম্নলিখিত,
1. Wi-Fi Sense
যা যা Disable করা দরকার উইন্ডোজ ১০ সেই গুলি হলো নিম্নলিখিত,
1. Wi-Fi Sense
2. Bandwidth Sharing for Updates
3. Automatically-Applied Updates
4. Getting to Know You Features
5. Targeted Ads
6. App-Access to Your Location, Microphone, & Webcam
7. Unwanted Background Apps
1. Wi-Fi Sense
প্রথম সন্দেহজনক উইন্ডোজ 10 বৈশিষ্ট্য "ওয়াই ফাই সেন্স "
মাইক্রোসফট ডিফল্টরূপে এই বৈশিষ্ট্য সক্রিয় করেছে ; সংক্ষেপ, আপনার নেটওয়ার্ক পাসওয়ার্ড এখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার সামাজিক মিডিয়া বন্ধুদের সাথে ভাগ করা যেতে পারে, ভাগ করার সময় পাসওয়ার্ড নিরাপদভাবে মাইক্রোসফট এর সার্ভারে সংরক্ষণ করা হয়, আমি বা আপনারা কখন চাইবেন না যে আপনার পাসওয়ার্ড মাইক্রোসফট এর সার্ভারে সংরক্ষণ করা হোক, সে যে কারণেই হোক না কেন . তাই Disable Wi-Fi Sense .
2. Bandwidth Sharing for Updates
দ্বিতীয় উইন্ডোজ 10 বৈশিষ্ট্য " ব্যান্ডউইথ শেয়ারিং ফর আপডেটস "
উইন্ডোজ এখন আপডেট ডাউনলোড করার জন্য পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে, Torrent প্রোগ্রাম অনুরূপ, আর তাই উইন্ডোজ আপডেট ফাইল ডাউনলোড করার সময়, আপনি অন্য ব্যবহারকারীদের এটি অংশ আপলোড করে দিবেন,ফলে আপনার অপ্রয়োজনীয় ব্যান্ডউইথ ব্যবহার ব্যয়বহুল হতে পারে,মানে আপনার ৩ জিবি ডেটা শেষ কিন্তু আপডেট ডাউনলোড মাত্র ১ জিবি কারণ আপনি তো আপলোড করে দিছেন ২ জিবি।
তাই Disable Bandwidth Sharing for Updates
3. Automatically Applied Updates
তৃতীয় উইন্ডোজ 10 বৈশিষ্ট্য " অটোমেটিক্যালি এপলাই আপডেট "
আপনি যদি অটোমেটিক আপডেট বন্ধ না করে থাকেন তো, এই অপসন টা আপনার জন্য। [অটোমেটিক আপডেট বন্ধ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন ]
কারণ অটোমেটিক আপডেট চালু থাকলে আপনি জানতেও পারবেন না যে কখন আপডেট ডাউনলোড কমপ্লিট হলো ফলে, আপডেট ইনস্টল হলে আপনার পিসি রিস্টার্ট হবে আর আপনার আনসেভ ডেটা হারানোর ঝুঁকি থাকবে। তাই Disable Automatically Applied Updates
কারণ অটোমেটিক আপডেট চালু থাকলে আপনি জানতেও পারবেন না যে কখন আপডেট ডাউনলোড কমপ্লিট হলো ফলে, আপডেট ইনস্টল হলে আপনার পিসি রিস্টার্ট হবে আর আপনার আনসেভ ডেটা হারানোর ঝুঁকি থাকবে। তাই Disable Automatically Applied Updates
4. Getting to Know You
চতুর্থ জটিল উইন্ডোজ 10 বৈশিষ্ট্য " গেটিং টু নো ইউ "
আপনার টাইপ হিস্ট্রি লগ, আপনার ভয়েস রেকর্ডিং সেভ, আপনার কন্টাক্ট ক্যালেন্ডার থেকে তথ্য সংগ্রহ করা, এবং এমনকি আপনার হস্তাক্ষর, সব কিছুই, Cortana সঙ্গে আরও ব্যক্তিগত ও ভালো অভিজ্ঞতা দেবার নামে মাইক্রোসফট এর সার্ভারে সংরক্ষণ করা হয়, আমি বা আপনারা কখন চাইবেন না যে আপনার সকল তথ্য মাইক্রোসফট এর সার্ভারে সংরক্ষণ করা হোক, সে যে কারণেই হোক না কেন . তাই Disable Getting to Know You
5. Targeted Ads
পঞ্চম উইন্ডোজ 10 বৈশিষ্ট্য "টার্গেটেড অ্যাড "
মাইক্রোসফট আপনাকে সাহায্য করার জন্য একটি অনন্য বিজ্ঞাপন আইডি তৈরী করেছে আপনার জন্য, যার সাহায্যে আপনি খুব সহজে টার্গেটেড বিজ্ঞাপন পায়ে যাবেন, এমনকি আপনার পছন্দের বিসয় না হলেও । এই আইডি স্থায়ীভাবে মুছে ফেলা যাবে না, কিন্তু অন্ততপক্ষে, আপনি এই তথ্য অ্যাক্সেস করা থেকে থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশন কে প্রতিরোধ করতে পারি । তাই Disable Targeted Ads
6. App Access to Your Location, Microphone, & Webcam
ষষ্ঠ সন্দেহজনক উইন্ডোজ 10 বৈশিষ্ট্য " অ্যাপ্লিকেশন অ্যাক্সেস টু ইওর লোকেসন, মাইক্রোফোন, এবং ওয়েবক্যাম "
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ 10 থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশন আপনার মাইক্রোফোন, ওয়েবক্যাম, এবং অবস্থান অ্যাক্সেস করতে পারে, আমি বা আপনারা কখন চাইবেন না যে আপনার লোকেসন, মাইক্রোফোন, এবং ওয়েবক্যাম থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করুক, তাই Disable " App Access to Your Location, Microphone, & Webcam "
7. Unwanted Background Apps
এই সর্বশেষ অপশনটি একটু কম গোপনীয়তা-ভিত্তিক, কিন্তু এটা ব্যাটারি জীবন এবং কার্যকারিতার উপর একটি বড় প্রভাব তৈরি করতে পারে,
অনেক "ইউনিভার্সাল " উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশন আপনার কম্পিউটার চালু হলে পাশাপাশি শুরু হয়, এবং তা আপনার ল্যাপটপ এর ব্যাটারি উপর বড় প্রভাব ফেলে, এবং তা আপনার কম্পিউটার এর রেম উপর প্রভাব ফেলে তাই Disable "Unwanted Background Apps"
কি করে বন্ধ করবেন উইণ্ডোস ১০ অটো আপডেট মাত্র ছয় ধাপে
By : RABBY
উইণ্ডোস ১০ যারা ব্যবহার করেছেন বা করবেন তারা হয়ত জানেন যে windows 10 এ অটোমেটিক আপডেট Disable করা যায় না।
তাই আপনি জানতেও পারবেন না যে আপনার লিমিটেড নেট কখন শেষ হয়ে যাবে, এই WINDOWS আপডেটর জন্য
তাই DISABLE করে দেখালাম কি করে Disable করবেন অটো আপডেট.
Windows 10 এর সকল version ENTERPRISE, PRO, HOME,EDUCATION কার্যকারী.
কি করে বন্ধ করবেন উইণ্ডোস অটো আপডেট ইন জাস্ট ছয় স্টেপ
স্টেপ ১
টাইপ করুন সার্চ বার-এ View Local Services নিচের ছবির মতো press ENTER
স্টেপ ২
নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে, যার একদম নিচের দিকে পাবেন windows Update, নিচ থেকে ১১ নম্বর। সিলেক্ট করুন
PRESS Enter
স্টেপ ৩
Service Status Running === Press STOP
PRESS Enter
Windows Update এই ভাবে বন্ধ হবে..
স্টেপ ৪
তীর মার্কা জায়গা তে গিয়া ডিসএবল করুন Startup Type
Automatic to Disable
Apply And OK
স্টেপ ৫
এবার চেক করব Windows আপডেট অপসন..
টাইপ করুন সার্চ বার-এ Check For Update নিচের ছবির মতো press ENTER
স্টেপ ৬
Check Update সিলেক্ট করুন লেখা আসবে Checking For Updates....
নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে
তারপর কি হবে নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে
আর লেখা থাকবে There were some problems installing update মানে আপডেট বন্ধ,
আর একটি কথা Windows Update আবার শুরু করতে হলে যা যা করেছেন তা চেঞ্জ করবেন আগের মতো তাহলে আপডেট আবার চালু হয়ে যাবে.
কি এবার শান্তি তো বন্ধ করে দিলাম অটো আপডেট। All VERSION ENTERPRISE, PRO, HOME,EDUCATION সবেতে কার্যকারী.
সতর্কবাণী
View Local Services এ windows update সিলেক্ট করবেন ঠিক করে না হলে উইন্ডোস আপডেটর জায়গাতে অন্য কোনো সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে।
তাই আপনি জানতেও পারবেন না যে আপনার লিমিটেড নেট কখন শেষ হয়ে যাবে, এই WINDOWS আপডেটর জন্য
তাই DISABLE করে দেখালাম কি করে Disable করবেন অটো আপডেট.
Windows 10 এর সকল version ENTERPRISE, PRO, HOME,EDUCATION কার্যকারী.
কি করে বন্ধ করবেন উইণ্ডোস অটো আপডেট ইন জাস্ট ছয় স্টেপ
স্টেপ ১
টাইপ করুন সার্চ বার-এ View Local Services নিচের ছবির মতো press ENTER
স্টেপ ২
নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে, যার একদম নিচের দিকে পাবেন windows Update, নিচ থেকে ১১ নম্বর। সিলেক্ট করুন
PRESS Enter
স্টেপ ৩
Service Status Running === Press STOP
PRESS Enter
Windows Update এই ভাবে বন্ধ হবে..
স্টেপ ৪
তীর মার্কা জায়গা তে গিয়া ডিসএবল করুন Startup Type
Automatic to Disable
Apply And OK
স্টেপ ৫
এবার চেক করব Windows আপডেট অপসন..
টাইপ করুন সার্চ বার-এ Check For Update নিচের ছবির মতো press ENTER
স্টেপ ৬
Check Update সিলেক্ট করুন লেখা আসবে Checking For Updates....
নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে
তারপর কি হবে নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে
আর লেখা থাকবে There were some problems installing update মানে আপডেট বন্ধ,
আর একটি কথা Windows Update আবার শুরু করতে হলে যা যা করেছেন তা চেঞ্জ করবেন আগের মতো তাহলে আপডেট আবার চালু হয়ে যাবে.
কি এবার শান্তি তো বন্ধ করে দিলাম অটো আপডেট। All VERSION ENTERPRISE, PRO, HOME,EDUCATION সবেতে কার্যকারী.
সতর্কবাণী
View Local Services এ windows update সিলেক্ট করবেন ঠিক করে না হলে উইন্ডোস আপডেটর জায়গাতে অন্য কোনো সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে।
ফেসবুককে সম্পর্কে আজানা সব কিছু জানুন !
By : RABBY————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—
সবাইকে আন্তরিক সালাম শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউনটি। আজকের টিউনটির বিষয় বস্তু হচ্ছে : ফেসবুককে সম্পর্কে আজানা সব কিছু জানুন !
ফেইসবুক বা ফেসবুক (ফেবু হিসাবে সংক্ষিপ্ত) বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি ৪ তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিতে নিখরচায় সদস্য হওয়া যায়। এর মালিক হলো ফেসবুক ইনক। ব্যবহারকারীগণ বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন। শিক্ষাবর্ষের শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যকার উত্তম জানাশোনাকে উপলক্ষ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত বইয়ের নাম থেকে এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে।
মার্ক জাকারবার্গ হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন তার কক্ষনিবাসী ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ের ছাত্র এডওয়ার্ডো সেভারিন, ডাস্টিন মস্কোভিত্স এবং ক্রিস হিউজেসের যৌথ প্রচেষ্টায় ফেসবুক নির্মাণ করেন। ওয়েবসাইটটির সদস্য প্রাথমিকভাবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু পরে সেটা বোস্টন শহরের অন্যান্য কলেজ, আইভি লীগ এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। আরো পরে এটা সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, হাই স্কুল এবং ১৩ বছর বা ততোধিক বয়স্কদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। সারাবিশ্বে বর্তমানে এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করছেন ৩০০ মিলিয়ন কার্যকরী সদস্য।
ফেসবুক তার চলার পথে বেশ কিছু বাধার সম্মুখীন হয়েছে।বাংলাদেশ, সিরিয়া, চায়না এবং ইরান সহ বেশ কয়েকটি দেশে এটা আংশিকভাবে কার্যকর আছে। এটার ব্যবহার সময় অপচয় ব্যাখ্যা দিয়ে কর্মচারীদের নিরুৎসাহিত করে তা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ফেসবুক ওয়েবসাইট কে আইন জটিলতায় পড়তে হয়েছে বেশ কয়েকবার জুকেরবার্গের সহপাঠী কর্তৃক, তারা অভিযোগ এনেছেন যে ফেসবুক তাদের সোর্স কোড এবং অন্যান্য বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে।
ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালের হিসাব অনুযায়ী ফেসবুকের মূলধন ২১২ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে উঠেছে।
ইতিহাস
মার্ক জাকারবার্গ, হার্ভার্ড এ তার ২য় বর্ষ চলাকালীন সময়ে, অক্টোবর ২৮, ২০০৩ এ তৈরি করেন ফেসবুকের পূর্বসূরি সাইট ফেসম্যাস। এতে তিনি হার্ভার্ডের ৯ টি হাউস এর শিক্ষার্থীদের ছবি ব্যবহার করেন। তিনি দুইটি করে ছবি পাশাপাশি দেখান এবং হার্ভার্ডের সব শিক্ষারথিদের ভোট দিতে বলেন। কোন ছবিটি হট আর কোনটি হট নয়। 'হট অর নট'। এজন্য মার্ক জুকারবার্গ হার্ভার্ডের সংরক্ষিত তথ্য কেন্দ্রে অনুপ্রবেশ বা হ্যাঁক করেন। ফেসম্যাস সাইট এ মাত্র ৪ ঘণ্টায় ৪৫০ ভিজিটর ২২০০০ ছবিতে অন লাইন এর মাধ্যমে ভোট দেন।- ২০০৪: ফেসম্যাস হতে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০০৪ এর জানুয়ারিতে মার্ক তার নতুন সাইট এর কোড লেখা শুরু করেন এবং ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতে দিফেসবুক.কম এর উদ্বোধন করেন। শিঘ্রই মার্ক জাকারবার্গ এর সাথে যোগ দেন ডাস্টিন মস্কোভিৎজ (প্রোগ্রামার), ক্রিস হুগেস ও এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন (ব্যবসায়িক মুখপাত্রও) এবং অ্যান্ডরু ম্যাককলাম (গ্রাফিক্ আর্টিস্ট)। জুনে প্যালো আল্টোতে অফিস নেওয়া হয়। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছায়।
- ২০০৫: আগস্টে ‘দ্য ফেসবুক ডটকম’ নাম পাল্টে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ‘ফেসবুক’। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫৫ লাখ।
- ২০০৬: কৌশলগত কারণে আগস্টে ফেসবুকের সঙ্গে মাইক্রোসফট সম্পর্ক স্থাপন করে। সেপ্টেম্বর থেকে সর্বসাধারণের জন্য ফেসবুক উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আগে শুধু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই ছিলেন এর ব্যবহারকারী। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় এক কোটি ২০ লাখে।
- ২০০৭: ফেব্রুয়ারিতে ভার্চুয়াল গিফট শপ চালু হয়। এপ্রিলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছায় দুই কোটি।
- ২০০৮: কানাডা ও ব্রিটেনের পর ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স ও স্পেনে ফেসবুকের ব্যবহার শুরু হয়। এপ্রিলে ফেসবুক চ্যাট চালু হয়। আগস্টে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ কোটিতে।
- ২০০৯: জানুয়ারিতে ব্যবহারকারী ১৫ কোটি। ডিসেম্বরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ কোটিতে।
- ২০১০: ফেব্রুয়ারিতে যে সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি, জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। আর ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ৫৫ কোটি।
ব্যবস্থাপনা
মার্ক জাকারবার্গ ২৮% শেয়ার :
মার্ক জাকারবার্গ, মার্ক জুকারবার্গ বা মার্ক যুকারবার্গ (ইংরেজি: Mark Elliot Zuckerberg; জন্ম: ১৪ মে, ১৯৮৪) একজন আমেরিকান কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার ডেভেলপার। তার পুরো নাম মার্ক এলিয়ট জাকারবার্গ। যার আসল পরিচিতি হল জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট ফেইসবুক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। তিনি বর্তমানে ফেইসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং প্রেসিডেন্ট। জাকারবার্গ এবং তার কয়েকজন সহপাঠী মিলে ২০০৪ সালে এটিকে একটি ব্যক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন যখন তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। মাত্র ২৬ বছর বয়সেই জাকারবার্গ টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে বছরের সেরা ব্যক্তিত্বরূপে নির্বাচিত হয়েছেন।প্রারম্ভিক জীবন
১৯৮৪ সালে নিউইয়র্কের হোয়াইট প্লেইন এলাকাতে মনোচিকিৎসক ক্যারেন ও দন্তচিকিত্সক এডওয়ার্ড জাকারবার্গের ঘরে জন্ম নেন মার্ক জাকারবার্গ। জাকারবার্গের তিন বোন রয়েছে, র্যান্ডি, ডোনা এবং এরিএল। জাকারবার্গ একজন ইহুদী হিসেবে বেড়ে উঠেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে তিনি নিজেকে একজন নাস্তিক হিসেবেই বর্ণনা করেন।আর্ডসেলি হাই স্কুলে জাকারবার্গ গ্রীক এবং ল্যাটিন ভাষায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন। তিনি ফিলিপস এক্সটার একাডেমীতে স্থানান্তরিত হন। সেখানে তিনি বিজ্ঞান এবং ক্লাসিক্যাল শিক্ষায় পুরস্কৃত হন। তিনি অসিক্রীড়া তারকা ছিলেন এবং অসিক্রীড়া দলের অধিনায়ক ছিলেন।[১১][১২][১৩][১৪] কলেজে তিনি মহাকাব্যিক কবিতার লাইন থেকে আবৃত্তি করার জন্য পরিচিত ছিলেন।
সম্মাননা
২০১০ সালে ফেসবুকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মার্ক জাকারবার্গ বিশ্বের সর্বাধিক পঠিত সাপ্তাহিকটাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক তাদের প্রচ্ছদে ঠাঁই করে নেন৷ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাইম ম্যাগাজিন ঐ বছর তাকে পারসন অব দ্য ইয়ার হিসেবে মনোনীত করেছিল।- এক্সেল পার্টনার্স: ১০% শেয়ার,
- মেইল.আরইউ: ১০ শেয়ার %,
- ডাস্টিন মস্কোভিটজ: ৬ শেয়ার %,
- এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন: ৫ শেয়ার %,
- শণ পার্কার: ৪ শেয়ার %,
- পিটার থিয়েল: ৩ শেয়ার %,
- গ্রেলক পার্টনার্স: ১ থেকে ২% প্রত্যেকে শেয়ার
- মেরিটেক ক্যাপিটাল পার্টনার্স: ১ থেকে ২% প্রত্যেকে শেয়ার
- মাইক্রোসফট: ১.৩%, শেয়ার
- লি কা-শিং: ০.৮%, শেয়ার
- ইন্টারপাবলিক গ্রুপ: ০.৫ এর কম, শেয়ার
- বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মচারি এবং বিভিন্ন তারকা (নাম অপ্রকাশিত): প্রত্যেকে ১% এর কম
- বাকি ৩০% বিভিন্ন কর্মচারি ও অপ্রকাশিত তারকাদের মালিকানাধীনে রয়েছে।
প্রধান পরিচালনার কর্মিবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন ক্রিস কক্স (ভাইস প্রেসিডেন্ট), শেরিল স্যান্ডবার্গ (প্রধান অপারেটিং কর্মকর্তা), মার্ক জাকারবার্গ (চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা)। ২০১১ সালের এপ্রিল অনুযায়ী, ফেসবুকের প্রায় ২,০০০ জন কর্মচারি রয়েছে এবং তাদের দপ্তর রয়েছে ১৫টি দেশে।
আয়
টেমপ্লেট:ফেসবুক আয় ফেসবুকের বেশিরভাগ আয় হয় বিজ্ঞাপন থেকে। ফেসবুকে সাধারণত অন্যান্য প্রধান ওয়েবসাইট থেকে কম ক্লিকথ্রু হার (সিটিআর) রয়েছে। বিজনেসউইক.কমের মতে ফেসবুকের ব্যানার বিজ্ঞাপনে পাঁচ ভাগের একভাগ ক্লিক পড়ে অন্য ওয়েবের তুলনায়, যদিও সত্যিকার বিশেষ তুলনায় এটা অসম হতে পারে। উদাহরণসরূপ, যেখানে গুগল ব্যবহারকারী খোঁজার ফলাফলের প্রথম বিজ্ঞাপনের লিংকগুলোতে ক্লিক করে গড় হিসেবে ৮% (৮০০০০ ক্লিক প্রতি এক মিলিয়ন সার্চে) সেখানে ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে গড়ে ০.০৪% (৪০০ ক্লিক প্রতি এক মিলিয়ন পাতায়সারাহ স্মিথ, যিনি ফেসবুকের অনলাইন বিক্রয় কার্যের ব্যবস্থাপক ছিলেন ২০১২ পর্যন্ত, প্রতিবেদন করেছিলেন যে সাইটে বিজ্ঞাপন সফলতার হার ছিল ০.০৫% থেকে ০.০৪% এবং বিজ্ঞাপন সিটিআর দুই সপ্তাহের মধ্যেই কমে যাওয়ার প্রবণতা ছিল।
ফেসবুকের কম সিটিআর হওয়ার কারন হল তরুণ ব্যবহারকারিদের বিজ্ঞাপন বন্ধের সফটওয়্যার এবং বিজ্ঞাপন এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা সেই সাথে যোগ করা যায় সাইটটির প্রাথমিক উদ্দেশ্য যা ছিল শুধুমাত্র একটি সামাজিক যোগাযোগের সাইট থাকা শুধুমাত্র বিষয়বস্তু দেখার বদলে। ডিজিটাল পরামর্শ দাতা আইস্ট্রেটেজি ল্যাবের মতে ২০১৪ সালের জানুয়ারির মধ্যভাগে ১৩ থেকে ১৭ বছরের তরুণরা ফেসবুকের সামাজিক বিজ্ঞাপনের কর্মসূচিতে ছিল যাদের সংখ্যা ছিল মাত্র তিন মিলিয়ন ২০১১ তুলনায়।
২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ফ্রাঙ্ক এন. মজিদ এবং সহযোগিদের প্রতিবেদনে বলা হয় ১৩ থেকে ১৭ বছর বয়স্ক ব্যবহারকারির সংখ্যা ৮৮% নেমে এসেছে যা ২০১৩ সালে ছিল ৯৪% এবং ২০১২ সালে ছিল ৯৫%।
স্টক ইতিহাস
- ডিসেম্বর ২২, ২০১৪ সর্বকালের উচ্চ সমাপ্তি $৮১.৮৯ closing high
- ডিসেম্বর ২৩, ২০১৪ দিন সূচক $৮২.১৭ All-time intra-day high[FB ID: Prince Sakile]
একত্রীকরণ এবং অধিগ্রহণ
মূল নিবন্ধ: ফেসবুকের অধিগ্রহণের তালিকা
নভেম্বর ১৫, ২০১০ সালে ফেসবুক ঘোষনা করে এটি আমেরিকান ফার্ম বিউরো ফেডারেশন থেকে ডোমেইন নাম এফবি.কম কিনে নিয়েছে যার মূল্য তারা গোপন রেখেছে। ২০১১ সালের ১১ই জানুয়ারি, আমেরিকান ফার্ম বিউরো ফেডারেশন জানায় $৮.৫ মিলিয়ন ডলারে তারা ডোমেইনটি বিক্রি করে। যার ফলে এই ডোমেইন বিক্রয় ডোমেইন বিক্রির ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি মূল্যের বিক্রিত দশটি ডোমেইনে জায়গা করে নিয়েছে।অফিস
২০১১ সালের শুরুর দিকে ফেসবুক ঘোষনা করে তাদের নতুন মূল অফিস সান মাইক্রোসিস্টেমের ক্যাম্পাস ম্যানলো পার্কে সরানোর পরিকল্পনার কথা।[২৫] আমেরিকা এবং কানাডার বাইরে সকল ব্যবহারকারীর ফেসবুকের আইরিস অধীনস্ত কোম্পানি "ফেসবুক আয়ারল্যান্ড লি." সাথে চুক্তিবদ্ধ। এর ফলে যারা ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকা থেকে ফেসবুক ব্যবহার করেন তাদের জন্য কোন আমেরিকান কর ফেসবুককে দিতে হয় না। ফেসবুক দ্বৈত আইরিশ সমঝোতা ব্যবহার করছে যার ফলে আন্তজার্তিক আয়ের উপর তাদের ২-৩% করর্পোরেশ কর দিতে হচ্ছে।২০১০ সালে ফেসবুক তাদের চতুর্থ অফিস খুলে হায়দ্রাবাদে এবং এশিয়ায় সেটিই প্রথম। ফেসবুক ঘোষনা করে তাদের হায়দ্রাবাদ কেন্দ্র ব্যবহার করা হবে বিজ্ঞাপন এবং ডেভেলপার সমর্থন দলের কাজে এবং বৃত্তাকারে ব্যবহারকারী ও বিজ্ঞাপনদাতাদের বহুভাষী সমর্থন দেবে। এর সাথে তারা গুগল, মাইক্রোসফট, ওরাকল, ডেল, আইবিএম এবং কম্পিউটার এসোসিয়েটসের সাথে যোগ দেয় যাদের ইতিমধ্যেই দোকান রয়েছে। হায়দ্রাবাদে এটি নিবন্ধন করা হয়েছে "ফেসবুক ইন্ডিয়া অনলাইন সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড" হিসেবে।
ফেসবুক জানিয়েছে তারা হায়দ্রাবাদের কেন্দ্রে কর্মী নেয়া শুরু করেছে যা ফেসবুকের মূল কর্মযজ্ঞে ক্যালিফোর্নিয়া, ডাবলিন (আয়ারল্যান্ড) এবং অস্টিনের (টেক্সাস) পাশাপাশি ভূমিকা রাখবে।
২০১১ সালের এপ্রিলে অরিগনের প্রিন্সভিলে ফেসবুক ডাটা সেন্টার স্থাপন করে যা ৩৮% কম শক্তি ব্যবহার করে তাদের আগের ডাটা সেন্টারের তুলনায়। ২০১২ সালের এপ্রিলে ২য় আরেকটি ডাটা সেন্টার স্থাপন করে উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার ফরেস্ট সিটিতে।[৩৮]
২০১২ সালের পহেলা অক্টোবর ফেসবুকের সিইও জাকারবার্গ মস্কো ভ্রমন করেন রাশিয়ার সামাজিক মাধ্যমের নব্যরীতি উদ্দিপনা জাগাতে এবং রাশিয়ার বাজারে ফেসবুকের অবস্থান বাড়াতে। রাশিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রী টুইটারের মাধ্যমে বলেন যে প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রী মেদভেদেব সামাজিক মাধ্যমের আবিষ্কারকে আহবান জানিয়েছেন যেন তিনি রাশিয়ার প্রোগ্রামারদের লোভ দেখানোর পরিকল্পনা বাদ দেন এবং এখানেই একটি গবেষনা কেন্দ্র স্থাপন করেন। রাশিয়ায় ফেসবুকের প্রায় ৯ মিলিয়ন ব্যবহাকারি রয়েছে, যেখানে তাদের নিজস্ব ভিকে সাইটের ব্যবহারকারি আছে ৩৪ মিলিয়ন।
অফিসের ছবি :
দ্বিতীয় অফিসের ছবি :
তৃতীয় অফিসের ছবি :
মুক্ত উৎসে অংশগ্রহণ
ফেসবুক ফ্রি এবং মুক্ত উৎসের সফটওয়্যারের ভোক্তা এবং এর উন্নয়নে অবদানকারি। ফেসবুকের অবদানগুলোর মধ্যে আছে হিপহপ ফর পিএইচপি, ফেয়ার শিডিউলার ইন অ্যাপাচি হাডুপ, অ্যাপাচি হাইভ, অ্যাপাচি ক্যাসান্ড্রা এবং মুক্ত গণনা প্রকল্প।ফেসবুক অন্যান্য মুক্ত প্রকল্পেও অবদান রাখে যেমন ওরাকলের মাইএসকিউএল ডাটাবেজ ইঞ্জিন।
ফেসবুক বর্ণনা :
ইতিহাস
২০০৮ সালের ২০শে জুলাই ফেসবুক "ফেসবুক বেটা" সূচনা করে কিছু নির্বাচিত নেটওয়ার্কে, যা ছিল এর ব্যবহারকারি ইন্টারফেসে গুরুত্বপূর্ন পরিবর্তন। মিনি-ফিড এবং ওয়াল সুসংহত করা হয়, প্রোফাইল আলাদা ট্যাবে ভাগ করা হয় এবং সুন্দর করার একটা প্রচেষ্টা নেয়া হয়। প্রথম অবস্থায় ব্যবহারকারিকে পুরনো এবং নতুন চেহারার মাঝে নির্বাচন করতে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সব ব্যবহারকারিকেই নতুন চেহারার ভার্সনে পরিবর্তিত করা হয় যা ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়। ১১ ডিসেম্বর, ২০০৮ সালে এটি ঘোষনা করে ফেসবুক একটি অতি সাধারণ সাইনআপ বা রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া পরিক্ষণ করে দেখছে।ব্যবহারকারি জীবনলেখ্য (প্রোফাইল)
একক ব্যবহারকারি পাতার ফরমেটটি ২০১১ সালের শেষের দিকে পুর্নগঠন করা হয় এবং যা পরবর্তীতে হয় প্রোফাইল অথবা ব্যক্তিগত টাইমলাইন হিসেবে পরিচিত হয়ে আসছে। ব্যবহারকারিরা তাদের প্রোফাইল ছবি, চিত্র, ব্যক্তিগত আগ্রহ, যোগাযোগ ঠিকানা, জীবনের স্মরনীয় ঘটনা এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন: চাকুরি তথ্য) সহকারে তৈরি করতে পারে। ব্যবহারকারিরা একে অন্যের সাথে উন্মুক্ত এবং গোপনীয়ভাবে যোগাযোগ করেতে পারে বার্তা ও চ্যাটের সাহায্যে। এছাড়া ওয়েব সাইট ঠিকানা, ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করে নিতে পারে। ২০১২ সালে পিউ ইন্টারনেট এবং আমেরিকান লাইফ স্টাডি চিহ্ণিত করেন যে ২০ থেকে ৩০ ভাগ ফেসবুক ব্যবহারকারি হল "শক্তিশালী ব্যবহারকারি" যারা ঘনঘন লিংক, পোক, টিউন এবং ট্যাগিং সহ অন্যান্য বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করেন নিজের এবং অন্যের সাথে।২০০৭ সালে ফেসবুক যাত্রা করে ফেসবুক পেজের (যাকে ভক্তদের পাতাও ডাকা হয়) যার উদ্দেশ্য ছিল ব্যবহারকারিদের ব্যবসায় এবং কোম্পানির সাথে মিথস্ক্রিয়ায় জড়ানো যা তারা অন্য যেকোন ফেসবুক ব্যবহারকারির প্রোফাইলের সাথে করে থাকে। ৬ই নভেম্বর ২০০৭ সালে ১০০,০০০ বেশি ফেসবুক পেজ তৈরি করা হয়েছিল।
মাইস্পেসের সাথে তুলনা
গণমাধ্যমগুলো অনেকসময় ফেসবুককে মাইস্পেসের সাথে তুলনা করে কিন্তু তাদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ন পার্থক্য হল পরিবর্তন করার স্তর। অন্য একটি পার্থক্য হল ফেসবুক ব্যবহারকারিদের আসল পরিচয় চায় যা মাইস্পেসে করা হয় না। মাইস্পেসে ব্যবহারকারি তার প্রোফাইল এইচটিএমএল এবং সিএসএসের সাহায্যে সাজাতে পারে কিন্তু ফেসবুক শুধুমাত্র লেখা ভিত্তিক। ফেসবুকে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রাখা আছে যার ফলে ব্যবহারকারিরা সেগুলোর দিয়ে নিজেদের প্রকাশ করতে পারে। এতে আছে ওয়াল যাতে ব্যবহারকারি নিজে এবং তার বন্ধুরা তাতে বার্তা প্রকাশ করতে পারে যাতে ব্যবহারকারি তা দেখে। আছে পোক বৈশিষ্ট্য যা একজন আরেকজনের কাছে ভার্চুয়ালি পাঠাতে পারে (একটি বিজ্ঞপ্তি ব্যবহারকারিকে জানিয়ে দেয় যে অন্য ব্যবহারকারি তাকে পোক করেছেন)। ছবি আপলোড করে ব্যবহারকারি অ্যালবাম সাজাতে পারেন, আর স্ট্যাটাসের মাধ্যমে ব্যবহারকারি তার বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন কর্মকান্ড ভাগাভাগি করে নিতে পারেন। গোপনীয়তার সেটিংয়ের উপর ভিত্তি করে যদি কেউ প্রোফাইল দেখতে পারে তবে সে তার ওয়ালে কি আছে তাও দেখতে পারে। জুলাই ২০০৭ সালে, ফেসবুক ওয়ালে সংযুক্তি যোগ করার সুবিধা দিয়েছে যেখানে আগে শুধু মাত্র লেখা লিখা যেত।খবর/নিউজ ফিড
৬ই সেপ্টেম্বর ২০০৬ সালে খবরের বিষয়টি প্রকাশিত হয় যা প্রতিটি ব্যবহারকারির হোমপেজ আসে এবং বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে যেমন প্রোফাইলে কোন পরিবর্তন, আগত কোন ইভেন্ট বা বন্ধুদের জন্মদিনের খবর ইত্যাদি। এটি স্প্যামারদেরসহ অন্যান্য ব্যবহাকারিদের এই বৈশিষ্ট্যটি বাজেভাবে ব্যবহারের সুবিধা করে দিয়েছে যেমন অবৈধভাবে ইভেন্ট তৈরি বা ভুয়া জন্মদিনের তথ্য দিয়ে অন্য ব্যবহারকারিদের মনোযোগ আকর্ষন করা ইত্যাদি। শুরুতে ফেসবুকের এই খবরের বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহারকারিদের অসন্তুষ্ট করে, কিছু ব্যবহারকারি একে বিশৃঙ্খল এবং অনিচ্ছাকৃত তথ্য ভরপুর হিসেবে অভিযোগ করে, অন্যরা বুঝতে সক্ষম হয় যে এর ফলে একক কোন ব্যক্তির কর্মকান্ড (সম্পর্কের অবস্থার পরিবর্তন, ইভেন্ট, অন্যদের সাথে যোগাযোগ/কথা বলা) অনুসরণ অন্যদের বুঝতে পারার বিষয়টি খুবই সহজ হয়ে গেছে।নোট
২০০৬ সালের আগষ্টের ২২ তারিখ ফেসবুক নোট চালু করা হয়, যা মূলত একটি ব্লগিং বৈশিষ্ট্যের ধারক। এটিতে ট্যাগ এবং ছবি যোগ করা যায়। ব্যবহাকারিরা পরবর্তীতে তাদের জাংগা (Xanga), লাইভজার্নাল, ব্লগার এবং অন্যান্য ব্লগিং সেবা থেকে ব্লগ আমদানি করতে পারার সুবিধা যোগ হয়।চ্যাট
২০০৮ সালের ৭ই এপ্রিলের সপ্তাহে কমেট ভিত্তিক তাৎক্ষনিক বার্তা আদান প্রদান অ্যাপ্লিকেশ চালু করে যা চ্যাট নামে পরিচিত বিভিন্ন নেটওয়ার্কে। এটি ব্যবহাকারিদের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগের সুযোগ দেয় আর এটির ডেস্কটপ ভিত্তিক তাৎক্ষনিক বার্তার অ্যাপ্লিকেশনের সাথে মিল রয়েছে।উপহার
২০০৭ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি ফেসবুক উপহার সেবাটি চালু করে। যাতে ব্যবহারকারি বিভিন্ন উপহার তাদের বন্ধুদের পাঠাতে পারে। প্রতিটি এক ডলার করে দাম এবং এর সাথে প্রেরকের নিজস্ব বার্তা জুড়ে দেওয়া যায়।বাজার/মার্কেটপ্লেস
২০০৭ সালের ১৪ই মে ফেসবুক তাদের বাজার বা মার্কেটপ্লেস চালু করে। এতে ব্যবহারকারিরা ফ্রি শ্রেণীবিনস্ত বিজ্ঞাপন দিতে পারে। মার্কেটপ্লেসটিকে ক্রেইগলিস্টের সাথে তুলনা করে সিনেট.কম এবং দুটোর তুলনা হিসেবে দেখায় যে মার্কেটপ্লেসে ব্যবহারকারিরা একই নেটওয়ার্কে থাকলে বিজ্ঞাপন দেখবে আর ক্রেইগলিস্টে যেকেউ এটি দেখতে পারবে।বার্তা
একটি নতুন বার্তার পথ যার নাম প্রজেক্ট টাইটান চালু করা হয় ১৫ই নভেম্বর ২০১০ সালে। কয়েকটি প্রকাশনা এটিকে জিমেইল হত্যাকারি হিসেবে অভিহিক করে, এই নতুন ব্যবস্থার ফলে ব্যবহারকারিরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে ফেসবুক দিয়ে বিভিন্ন পদ্ধতিতে (যার মধ্যে আছে বিশেষ ইমেইল ব্যবস্থা, লেখ্য বার্তা অথবা ফেসবুক ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ দিয়ে)। যে পদ্ধতিই হোক না কেন তা ইনবক্সে একটি একক সূত্র বা থ্রেড হয়ে জমা হয়। অন্যান্য ফেসবুক বৈশিষ্ট্যের মত ব্যবহারকারি এখানেও কার থেকে বার্তা গ্রহন করবে তা ঠিক করে দিতে পারে তা হতে পারে শুধু বন্ধু, বন্ধুর বন্ধু অথবা যে কেউ। ইমেইল সেবাটি ২০১৪ সালে কম ব্যবহারের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়।ফেসবুক ওয়েবসাইট ছাড়াও বার্তাগুলো মোবাইল অ্যাপ থেকে ব্যবহার করা যায়। এর জন্য ফেসবুকের একান্ত একটি অ্যাপ রয়েছে যা ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার নামে পরিচিত।
ভয়েস কল
২০১১ সালে এপ্রিল থেকে ফেসবুক ব্যবহারকারিরা লাইভ ভয়েস কল করতে পারেন ফেসবুক চ্যাট দিয়ে, যা দিয়ে সারা বিশ্বের ব্যবহারকারিরা একে অন্যের সাথে চ্যাট করতে পারেন। এই বৈশিষ্ট্য টি-মোবাইলের নতুন ববস্লেড সেবার আওতায় ফ্রি ব্যবহার করা যায় যার ফলে ব্যবহারকারিরা ভয়েস চ্যাট করতে পারে এবং ভয়েস বার্তা রেখে দিতে পারে।ভিডিও কল
২০১১ সালের ৬ই জুলাই ফেসবুকের ভিডিও কল সেবা চালু করা হয় স্কাইপকে তাদের প্রযুক্তি অংশীদার করে। এতে স্কাইপ রেস্ট এপিআই ব্যবহার করে এক-থেকে-এক ব্যবস্থায় কল করা যায়।ভিডিও দেখা
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে ফেসবুক ঘোষনা করে তারা প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ভিডিও দেখার সুবিধা প্রদান করছে এবং ব্যবহারকারি, পাতা, এবং জনপ্রতিনিধিদের যে সব ভিডিও উন্মুক্ত সেগুলোর গণনা দেখাবে সবাইকে দেখার সুবিধা যোগ করবে। কোন ব্যবহারকারি একটি ভিডিও দেখার পর আরেকটি বাড়তি ভিডিও দেখার সুপারিশ করার বিষয়টি ফেসবুক নিশ্চিত করে। ৬৫ ভাগ ফেসবুকের ভিডিও দেখা হয় ফেসবুক মোবাইল থেকে যার ব্যবহারকারি দিন দিন বাড়ছে এবং ভিডিও দেখার হার ৫০ ভাগে এসে যায় মে থেকে জুলাই মাসে যখন আইসবাকেট চ্যালেঞ্জের হিড়িক পড়ে ফেসবুকে।অনুসরণ
২০১১ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর ফেসবুকে ব্যবহারকারি পাতায় "সাবস্ক্রাইব" বোতাম যোগ করে যা অন্য ব্যবহারকারিদের সাবস্ক্রাইব করা ব্যবহারকারির উন্মুক্ত টিউনগুলো দেখার সুযোগ করে দেয়। এর সাথে ২০১২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে পরিচিতি যাচাইয়ের সুবিধা যোগ করে বিশেষ বিশেষ একাউন্টের ক্ষেত্রে। টুইটারের মত যাচাইকৃত পাতাগুলো কোন বিশেষ যাচাইয়ের তকমা রাখে না, কিন্তু সাবস্ক্রিপশনের সুপারিশে অধিক অগ্রাধিকার দেয়।২০১২ সালের ডিসম্বরে ফেসবুক ঘোষনা করে ব্যবহারকারিদের দ্বিধার কথা মাথায় রেখে তারা সাবস্ক্রাইব বোতামকে "ফলো" বোতামে প্রতিস্থাপন করে যার ফলে অন্যান্য সামাজিক নেটওয়ার্কের সাথে এতেও মিল থাকে।
গোপনীয়তা
এফটিসি নিষ্পত্তি
২০১১ সালের ২৯শে নভেম্বর, ফেসবুক ইউএস ফেডারেল ট্রেড কমিশনের অভিযোগ নিষ্পত্তি করার জন্য রাজি হয়। অভিযোগটি ছিল ফেসবুক ব্যবহারকারিদের গোপনীয়তা বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।প্রযুক্তিগত রূপ
২০১৪ সালের ২০শে মার্চ ফেসবুক ঘোষনা করে একটি নতুন মুক্তি উৎসের প্রোগ্রামিং ভাষা "হ্যাকের" কথা। জনসাধারণের কাছে উন্মুক্ত করার আগে ফেসবুকের একটি বড় অংশ এই নতুন ভাষা দ্বারা পরিক্ষন এবং একই সাথে চালানো হচ্ছিল।ফেসবুক মোমেন্টাম প্লাটফর্ম ব্যবহার করে তাদের বার্তা ব্যবস্থার জন্য যা দিয়ে অসংখ্য আকারের ইমেইল তার ব্যবহারকারিদের কাছে প্রতিদিন পাঠায়।
পছন্দ বোতাম
সামাজিক নেটওয়ার্কের বৈশিষ্ট্য হল লাইক বোতামটি যার দ্বারা ব্যবহারকারিরা তাদের সাধুবাদ জানায় স্ট্যাটাস আপডেটে, টিউমেন্টে, ছবিতে এবং বিজ্ঞাপনে। এটি একই সাথে ফেসবুক প্লাটফর্মের একটি সামাজিক প্লাগইন, যা শুরু করা হয় ২১শে এপ্রিল ২০১০ সালে।যার ফলে অংশগ্রহণকারি ইন্টারনেট ওয়েবসাইটগুলোকে একই রকম লাইক বোতাম প্রদর্শন করার সক্ষমতা দেয়।ফেসবুক বাগ বাউন্টি কর্মসূচি
২৯শে জুলাই ২০১১ সালে ফেসবুক তাদের বাগ বাউন্টি প্রোগ্রাম ঘোষনা করে যাতে নিরাপত্তা গবেষকদের সর্বনিম্ন ৫০০ ডলার দেয়া হবে ফেসবুকের কোন নিরাপত্তা ঝুঁকি বের করতে পারলে। ফেসবুক হোয়াইটহ্যাট পাতায় বলা আছে: "যদি তুমি তোমার প্রতিবেদনের জন্য যথার্থ সময় দিতে পার বিষয়টি জন সম্মুখে প্রকাশের পূর্বে এবং বিশ্বাসযোগ্য ভাল চেষ্টা চালাও গোপনীয়তা ভঙ্গ এড়াতে, ডাটা ধ্বংস এবং তোমার গবেষনার সময় আমাদের সেবাতে বাধা বা মর্যাদাহানি না কর, আমরা তোমার বিরুদ্ধে কোন মামলা করব না বা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে বলব না তোমাকে তদন্ত না করতে"।বিশ্বব্যাপি অভ্যর্থনা
টেমপ্লেট:ফেসবুকের বিকাশ
২০১৩ সালের জানুয়ারিতে, দেশভিত্তিক বেশিরভাগ ব্যবহারকারি ফেসবুকে ছিল:
- আমেরিকায় ১৬৮.৮ মিলিয়ন সদস্য
- ব্রাজিলে ৬৪.৬ মিলিয়ন সদস্য
- ভারতে ৬২.৬ মিলিয়ন সদস্য
- ইন্দোনেশিয়ায় ৫১.৪ মিলিয়ন সদস্য
- মেক্সিকোতে ৪০.২ মিলিয়ন সদস্য
সমালোচনা এবং বিতর্ক
সরকার কতৃক বন্ধ হওয়া
ফেসবুক অনেক দেশেই বারেবারে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনে বন্ধ করা হয়েছে যার মধ্যে আছে চীন, ইরান, উজবেকিস্থান, পাকিস্থান, সিরিয়া, বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম এবং উত্তর কোরিয়া। উদাহরণসরূপ এটি পৃথিবীর অনেক দেশেই ধর্মীয় বৈষম্য ও ইসলাম বিরোধী কর্মের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। অনেক জায়গায় অফিসের কর্মীদের কর্ম সময়ে ফেসবুক ব্যবহার না করার জন্য বন্ধ করা হয়েছিল। ফেসবুকে ব্যবহারকারির গোপনীয়তাও একটি সমস্যা হয়ে দেখা দেয় এবং তার নিরাপত্তাও বিভিন্ন সময় আপোস-মীমাংসা হয়। ফেসবুক একটি মামলা লড়ে সোর্স কোড এবং বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের মামলায়। ২০১১ সালের মে মাসে সাংবাদিক এবং ব্লগারদের কাছে ইমেইল পাঠানো হয় গুগলের গোপনীয়তার নীতির অভিযোগ নিয়ে। যদিও শেষে দেখা যায় যে, গুগল প্রতিরোধকল্পে পিআর খ্যাত বারসন-মারসটেলার এটি করে এবং অর্থদাতা ছিল ফেসবুক যা সিএনএন সহ বেশ কিছু গণমাধ্যমে সমালোচিত হয়। ফেসবুক কুর্দিস্থানের রাজধানী আরবিলে সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয় নিরাপত্তা জনিত কারনে।ইভেন্টে মাত্রাতিরিক্ত ভিড়
২০১১ সালে জার্মানির কতৃপক্ষ ফেসবুকের ইভেন্ট বৈশিষ্ট্যটি বন্ধ করার বিষয়ে আলোচনা করে। এই সিদ্ধান্তের জন্য অসংখ্য ঘটনা রয়েছে যাতে আসলে দাওয়াত না দেয়া সত্বেও মানুষ চলে এসেছে ইভেন্টে এমন ঘটনা দায়ী। একটি ঘটনায় দেখা যায় প্রায় ১৬০০ অতিথি একটি হামবার্গে মেয়ের ১৬তম জন্মদিনে উপস্থিত হয়েছেন কারন মেয়েটি তার জন্মদিনের ইভেন্টটিকে ফেসবুকে অসাবধানতা বশত পাবলিক বা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। এই ঘটনায় একশরও বেশি পুলিশকে নামাতে হয়েছিল ভিড় সামলাতে। এতে একজন পুলিশ অফিসার আহত এবং এগার অংশগ্রহনকারি আটক করা হয়েছিল বিভিন্ন কারনে। এমন অন্য একটি ঘটনায় দেখা যায়, ৪১ তরুনকে আটক করা হয়েছে এবং ১৬ জন আহত হয়েছেন।ব্রিটিশ অফিসে কর্মীদের ফেসবুক ব্যবহারে বাধা
২০০৭ সালে প্রতিবেদনে বলা হয় ৪৩% ব্রিটিশ অফিস কর্মী কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার থেকে বিরত রাখা হয় কারন দেখানো হয় কর্মীদের উৎপাদনশীলতা হ্রাস এবং ব্যবসায়িক গোপনীয়তা ফাঁস।একাউন্ট হ্যাক
২০১১ সালের নভেম্বরে, ভারতের ব্যাঙ্গালোরের অনেকগুলো ফেসবুক ব্যবহারকারি জানায় যে তাদের একাউন্ট হ্যাক করা হয়েছে এবং তাদের প্রোফাইল ছবি অশ্লীল ছবি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ব্যবহারকারিদের নিউজ ফিড অশ্লীল, হিংস্র ও যৌনতা ভিত্তিক বিষয়বস্তু দ্বারা স্প্যাম প্লাবিত হয় এবং প্রতিবেদনে বলা হয় ২০০,০০০ বেশি একাউন্ট এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ফেসবুক এই প্রতিবেদনকে অসত্য বলে বর্ণনা করে এবং ব্যাঙ্গালোরের পুলিশ বিষয়টি পরিদর্শন করে টিউমেন্ট করেন যে হয়ত এটি ফেসবুকের প্রতিযোগীদের কোন গুজব হতে পারে।প্রভাব
ফেসবুক ইর্ষা
সাম্প্রতিক গবেষনায় দেখা গেছে ফেসবুকের কারণে আত্ম-সম্মানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যা ইর্ষার জন্ম দেয় যেমন অবকাশ এবং ছুটির দিনের ছবি কথা। অন্যান্য ইর্ষার কারনগুলোর মধ্যে আছে বন্ধু বান্ধবের পারিবারিক সুখী এবং কারো দৈহিক সোন্দর্যের ছবি। এধরনের ইর্ষান্বিত অনুভূতি মানুষকে তাদের জীবনে একা এবং অতৃপ্ত করে দেয়। জার্মান দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ গবেষনায় দেখা গেছে তিন জনের মধ্যে একজন ফেসবুক চালানোর পর নিজেদের জীবন নিয়ে অসন্তুষ্ট। এবং অন্য একটি গবেষনা যা উটাহ ভ্যালি বিশ্ববিদ্যালয় কতৃক পরিচালিত হয়েছিল, উঠে আসে যে, ফেসবুকে সময় কাটানোর বাড়ানোর পর তারা তাদের জীবন সম্পর্কে নিকৃষ্ট অনুভূতি হয়েছিল।নির্বান্ধব করার মানসিক প্রভাব
মনোবিজ্ঞানি সুজান ক্রাস হুইটব্রানের মতে যদিও ফেসবুকে বন্ধু করার ব্যপারটিই প্রবল, তবু্ও সেখানে কাউকে আনফ্রেন্ড বা নিবান্ধব করা বা ফিরিয়ে দেয়ার খারাপ প্রভাব রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন নিবান্ধব করা লোকটি ফেসবুকের বিচ্ছেদের শিকার। অন্য দিকে আনফ্রেন্ড করে দেওয়া কদাচিৎ পাস্পরিক সিদ্ধান্তে হয় এবং প্রায়শই দেখা যায় যাকে আনফ্রেন্ড করা হয়েছে তিনি তা জানেন না।সর্বাধিক জনপ্রিয় পাতা
জুলাই ২০১৪ সালে সাকিরা প্রথম প্রসিদ্ধ ব্যক্তি হন যার পাতা ১০০ মিলিয়ন লাইক পার করে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালডো ছিলেন দ্বিতীয় ব্যক্তি যার লাইক ১০০ মিলিয়নে পৌ্ছায়। এরপরই আছেন্ রিহানা (৯৮ মিলিয়ন) এবং এমিনেম (৮৯ মিলিয়ন)। মার্ক জাকারবার্গ অভিনন্দনসূচক বার্তা রাখেন তাদের ওয়ালে।জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
- আমেরিকান লেখক বেন মাজরিচ ২০০৯ সালের জুলাইয়ে একটি বই প্রকাশ করেন জাকারবার্গ এবং ফেসবুকের প্রতিষ্ঠা নিয়ে, বইটির নাম দ্য এক্সিডেন্টাল বিলিয়নিয়ারস: দ্য ফাউন্ডিং অব ফেসবুক, এ টেল অব সেক্স, মানি, জিনিয়াস, এন্ড বিট্রেয়াল।
- দ্য সোস্যাল নেটওয়ার্ক একটি নাট্য চলচ্চিত্র মুক্তি পায় ২০১০ সালের পহেলা অক্টোবরে, পরিচালক ছিলেন ডেভিড ফিঞ্চার। এটি বেন মাজরিচের বইয়ের উপর ভিত্তি করে নির্মিত। জাকারবার্গ দাবি করেন দ্য সোস্যাল নেটওয়ার্ক ঠিক ভাবে উপস্থাপিত হয়নি।
- এভরিবডি ড্র মোহাম্মদ ডে বির্তকের হেতু ধরে এবং পাকিস্থানে ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করার ফলে একটি ইসলামিক ভার্সনের ওয়েবসাইট তৈরী করা হয় যার নাম মিলাতফেসবুক।
- ২০১০ সালের এপ্রিলে তৈরি করা আমেরিকান হাস্যরসাত্মক কার্টুন সাউথ পার্কের "ইউ হেভ জিরো ফ্রেন্ডস" একটি পর্ব যা ফেসবুক নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক রূপে উপস্থাপ করা হয়।
- ২০০৮ সালে ইংল্যান্ড ব্রাডফোর্ডের আইভি বিন, ১০২ বছর বয়সে ফেসবুকে যোগ দেন। এভাবে তিনি ফেসবুকের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি পান। জুলাই ২০১০ সালে তার মৃত্যুর সময় তার বন্ধুর সংখ্যা ছিল ৪৯৬২ জন এবং টুইটারে তার অনুসরণকারী ছিল ৫৬০০০ জন।
- ২০১১ সালের ১৬ই মে ইসরাইলের এক দম্পতি ফেসবুকের "লাইক" বৈশিষ্ট্যের অনুকরণে তাদের মেয়ের নাম রাখেন।
প্রতিযোগী
ফেসবুকের প্রধান প্রতিযোগীর মধ্যে আছে চীনে কিউজোন এবং রেনরেন; ব্রাজিলে অরকুট (২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে বন্ধের আগ পর্যন্ত); দক্ষিন কোরিয়ায় সাইওয়ার্ল্ড; রাশিয়া, বেলারুস, কাজাকস্থান, কিরগিস্থান, মালডোবা, ইউক্রেন, উজবেকিস্থানে ভিকে এবং অডনক্লাসনিকি; ড্রাগিয়েম.এলভি লাটভিয়ায়; ইরানে ক্লুব; ভিয়েতনামে জিং এবং জাপানে মিক্সি।জেনে নিন হ্যাকাররা কিভাবে ফেসবুক হ্যাক করে, আর নিজের ফেসবুক হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচুন!!!!
By : RABBY
প্রায় ১০০ কোটি মানুষের মিলনমেলা
ফেসবুক এখন চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে
রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরেই
ফেসবুকের প্রায় ১ কোটি অ্যাকাউন্ট
হ্যাক হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১২
ডিসেম্বর রাতে কয়েক ঘণ্টার
ব্যবধানে ৬০ লাখ অ্যাকাউন্ট হ্যাকড
হয়। ফলে হ্যাকারদের হামলায়
অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে
ফেসবুক। বিষয়টি স্বীকার করে ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে,
প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট হ্যাক হচ্ছে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর প্রায়
৭ ধরনের পদ্ধতি আছে। তবে, বিভিন্ন
গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুক
হ্যাকিংয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি
ব্যবহার করা হচ্ছে কিলগার নামে
একটি সফটওয়্যার।
সম্প্রতি কিলগার ছাড়াও ফেসবুক
হ্যাকিং নামে একটি বিশেষ ধরনের
'জিপ ফোল্ডার' ব্যবহার করছেন
হ্যাকাররা। মূলতঃ এটি ফিশিং
নামে পরিচিত।
ফেসবুক হ্যাকিংয়ের দ্বিতীয়
পদ্ধতিটি অনেক সহজ এবং বিপজ্জনক। এ
ফোল্ডারে দুটি ফাইল থাকে। এ দুটি
ফাইল হ্যাকারদের ওয়েব হোস্টিং
সাইটে আপলোড করে এর একটি লিংক
যার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা
হবে, তার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে
দেওয়া হয় সাধারণত মেসেজ অপশন
ব্যবহার করে। হ্যাকার তার কাঙ্ক্ষিত
অ্যাকাউন্টধারীর ফেসবুক বন্ধু হলে
তার ওয়ালেও পেস্ট করে দেয়। আর ওই
লিংকটিতে ফেসবুক ব্যবহারকারী
ক্লিক করা মাত্র তার ই-মেইল আইডি
এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে
হ্যাকারের ওয়েব হোস্টিং পাতায়
উল্লেখিত ফাইলে। হ্যাকার ফাইলটি
খুলে তার কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক
অ্যাকাউন্টধারীর পাসওয়ার্ড পেয়ে
যাচ্ছেন আর দখলে নিচ্ছেন
অ্যাকাউন্টটি।
একই প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত ই-মেইল
অ্যাকাউন্টও হ্যাকারদের দখলে চলে
যাচ্ছে। অনেক হ্যাকার আবার
বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাকিংয়ের ট্রিকস হিসেবে
বিশেষ জিপ ফোল্ডারটি আপলোড
করে রাখছেন এবং "এটি ডাউনলোড
করলে আপনিও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাক করতে পারবেন"-এমন কিছু বাক্য
লিখে রাখছেন। তবে সাবধান, ওই জিপ
ফোল্ডারে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে স্প্যাম।
এর ফলে জিপ ফোল্ডারটি কারও
কম্পিউটারে ডাউনলোড করে
খোলার জন্য ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে
স্প্যামটি উইন্ডোজের মূল
অপারেটিং ফাইলের সঙ্গে সম্পৃক্ত
হয়ে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর
ব্যক্তিগত ফাইল, ফোল্ডার এবং
অনলাইনে যত সাইটে পাসওয়ার্ড
ব্যবহার করবেন, তার সবকিছু হ্যাকারের
দৃষ্টিসীমার ভেতর পাঠিয়ে দেবে।
পরিচিত বন্ধুদের কাছ থেকে
লিঙ্কগুলো শেয়ার হচ্ছে কিভাবে?
এর উত্তর হচ্ছে, প্রথমে হ্যাকার কারো
অ্যাকাউন্ট এর দখল নিজের হাতে
নিয়ে নিচ্ছে, তারপর ওই অ্যাকাউন্ট
থেকে তার সব গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেন্ডদের
ওয়াল এ উক্ত লিঙ্কটি টিউন করে
দিচ্ছে। যেইই ওই লিঙ্কে ক্লিক করছে
তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে
যাচ্ছে হ্যাকারের কাছে। মজার
ব্যপার হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে
কোন আইডি হ্যাক করার পর হ্যাকার
তার পাসওয়ার্ডের কোন পরিবর্তন
আনছেন না। ফলে, ভিকটিম বুঝতেই
পারছেন না তার অ্যাকাউন্ট তিনি
ছাড়াও অন্য কেউ পরিচালনা করছেন।
জিপ ফোল্ডারটি তারা কিভাবে
তৈরি করছে?
জিপ ফোল্ডার এর সাহায্যে
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে হ্যাকাররা
নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করছেঃ
অনলাইনে প্রায় ১০০o ওয়েবসাইট আছে
যারা ফ্রি Web Hosting Account অফার করে
থাকে। হ্যাকাররা প্রথমে যেকোনো
ওয়েব হোষ্টিং সাইটে একটি ফ্রি
অ্যাকাউন্ট খুলছে।
এরপর তারা একটি ভুয়া লগিন পেইজ
তৈরি করছে। এজন্যে, প্রথমে যে
পেজের ভুয়া লগিন পেজ তৈরি করা
হবে (যেমন, ফেসবুক) সেটিতে গিয়ে
রাইট বাটনে ক্লিক করে View page source
করে এইচটিএমএল কোডগুলো একটি
নোটপ্যাডে কপি করে তা facebook.html
নামে সেভ করে নিচ্ছে।
তারপর, ডাটাগুলো একটি টেক্সট
ফাইলে সেভ করার জন্য তারা একটি
PHP Code তৈরি করছে (code.php)।
এরপর, একটি ফাকা টেক্সট ফাইল
নিচ্ছে যেখানে ভিকটিমের
ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডগুলো সেভ
করা হবে (password.txt)।
পরবর্তী ধাপে তারা facebook.html ও
code.php এই ফাইলদুটিকে লিঙ্ক করে
দিচ্ছে। ফলে, password.txt ফাইলটি
code.php ফাইলের সাথে
অটোম্যাটিক্যালি লিঙ্কড হয়ে
যাচ্ছে।
এরপর তারা উক্ত ফাইলগুলো একটি জিপ
ফোল্ডারে পরিনত করে তাদের ফ্রি
হোষ্টিং এ আপলোড করে লিঙ্কটি
ভিকটিমের ওয়াল এ টিউন করে
দিচ্ছে। যখনই ভিকটিম উক্ত
লিঙ্কটিতে ক্লিক করছে, সাথে
সাথে তার ইউজারনেম ও
পাসওয়ার্ডটি হ্যাকারের তৈরি করা
password.txt ফাইলে গিয়ে সেভ হচ্ছে।
কিভাবে নিরাপদ থাকবেন?
ফেসবুকের ফিশিং থেকে বাচতে
হলে প্রথমেই যে সতর্কতাটি অবশ্যই
অবলম্বন করতে হবে তা হল, কোন ধরনের
অযাচিত লিঙ্কে ক্লিক করবেন না; তা
সে যেখান থেকেই আসুক না কেন।
দেখে নিন, আপনার ফেসবুক আইডির
প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কততুকু। এজন্য, http://
http://www.facebook.com/login.php এই লিঙ্কে
গিয়ে উপরে ডান কোণায় Overall
protection এ লক্ষ্য করুন। যদি আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল
হয়, তাহলে High (সবুজ রং চিহ্নিত)
থাকবে।
যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়,
তাহলে low লেখাটি থাকবে। এরকম
নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করবার জন্য
আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে।
প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ
করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর
যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে
নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। মনে
রাখবেন, এটি সেটিং করার পর আপনি
যখনি প্রথমবার কোন পিসি অথবা
ব্রাউজার ওপেন করবেন তখনি আপনার
মুঠোফোনে ৫ সংখ্যার একটি
নিউমেরিক কোড পৌছেঁ যাবে।
আপনি আপনার মুঠোফোন হতে প্রাপ্ত
কোডটি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট এ
লগিন করতে পারবেন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত
প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার
চেষ্টা করে। আপনার ফেসবুক ইমেইল
আইডি ও অন্যান্য পারসোনাল
ইনফরমেশন যাতে কেউ দেখতে না
পায়, সেজন্য Edit profile এ গিয়ে Contact
information এ সেন্সেটিভ ইনফরমেশনের
প্রাইভেসিগুলো "Only me" করে রাখুন।
ফেসবুক ও ইমেইল দুটির জন্য দুই ধরনের
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন।
ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস শক্ত
আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিন।
ইমেইলের ক্ষেত্রে রিকভারি ইমেইল
কার সাথে করা আছে তা ভাল করে
দেখে নিন এবং রিকভারি ইমেইলের
প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কতটুকু তাও ভাল
করে দেখে নিন। মনে রাখবেন,
আপনার রিকভারি ইমেইলগুলোর
কোনটি হ্যাক করতে পারলে অন্য
সবগুলো (এমনকি ফেসবুকও) মুহূর্তের মধ্যে
হ্যাক করা কোন ব্যাপার না।
ইমেইল ও ফেসবুকের সিকুরিটি
কোশ্চেন ও আনসারগুলো এমনভাবে
নির্বাচন করুন যেটি আপনার কাছে কমন
কিন্তু অন্যদের কাছে পুরা আনকমন।
অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম
দেয়ার চেষ্টা করুন।
আজ এ পর্যন্তই। আশা করি, টিউনটি
আপনাদের ভাল লেগেছে। টিউন ভাল
লাগলে টিউমেন্ট জানান।
ফেসবুক এখন চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে
রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরেই
ফেসবুকের প্রায় ১ কোটি অ্যাকাউন্ট
হ্যাক হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১২
ডিসেম্বর রাতে কয়েক ঘণ্টার
ব্যবধানে ৬০ লাখ অ্যাকাউন্ট হ্যাকড
হয়। ফলে হ্যাকারদের হামলায়
অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে
ফেসবুক। বিষয়টি স্বীকার করে ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে,
প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট হ্যাক হচ্ছে।
যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর প্রায়
৭ ধরনের পদ্ধতি আছে। তবে, বিভিন্ন
গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুক
হ্যাকিংয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি
ব্যবহার করা হচ্ছে কিলগার নামে
একটি সফটওয়্যার।
সম্প্রতি কিলগার ছাড়াও ফেসবুক
হ্যাকিং নামে একটি বিশেষ ধরনের
'জিপ ফোল্ডার' ব্যবহার করছেন
হ্যাকাররা। মূলতঃ এটি ফিশিং
নামে পরিচিত।
ফেসবুক হ্যাকিংয়ের দ্বিতীয়
পদ্ধতিটি অনেক সহজ এবং বিপজ্জনক। এ
ফোল্ডারে দুটি ফাইল থাকে। এ দুটি
ফাইল হ্যাকারদের ওয়েব হোস্টিং
সাইটে আপলোড করে এর একটি লিংক
যার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা
হবে, তার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে
দেওয়া হয় সাধারণত মেসেজ অপশন
ব্যবহার করে। হ্যাকার তার কাঙ্ক্ষিত
অ্যাকাউন্টধারীর ফেসবুক বন্ধু হলে
তার ওয়ালেও পেস্ট করে দেয়। আর ওই
লিংকটিতে ফেসবুক ব্যবহারকারী
ক্লিক করা মাত্র তার ই-মেইল আইডি
এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে
হ্যাকারের ওয়েব হোস্টিং পাতায়
উল্লেখিত ফাইলে। হ্যাকার ফাইলটি
খুলে তার কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক
অ্যাকাউন্টধারীর পাসওয়ার্ড পেয়ে
যাচ্ছেন আর দখলে নিচ্ছেন
অ্যাকাউন্টটি।
একই প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত ই-মেইল
অ্যাকাউন্টও হ্যাকারদের দখলে চলে
যাচ্ছে। অনেক হ্যাকার আবার
বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাকিংয়ের ট্রিকস হিসেবে
বিশেষ জিপ ফোল্ডারটি আপলোড
করে রাখছেন এবং "এটি ডাউনলোড
করলে আপনিও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাক করতে পারবেন"-এমন কিছু বাক্য
লিখে রাখছেন। তবে সাবধান, ওই জিপ
ফোল্ডারে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে স্প্যাম।
এর ফলে জিপ ফোল্ডারটি কারও
কম্পিউটারে ডাউনলোড করে
খোলার জন্য ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে
স্প্যামটি উইন্ডোজের মূল
অপারেটিং ফাইলের সঙ্গে সম্পৃক্ত
হয়ে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর
ব্যক্তিগত ফাইল, ফোল্ডার এবং
অনলাইনে যত সাইটে পাসওয়ার্ড
ব্যবহার করবেন, তার সবকিছু হ্যাকারের
দৃষ্টিসীমার ভেতর পাঠিয়ে দেবে।
পরিচিত বন্ধুদের কাছ থেকে
লিঙ্কগুলো শেয়ার হচ্ছে কিভাবে?
এর উত্তর হচ্ছে, প্রথমে হ্যাকার কারো
অ্যাকাউন্ট এর দখল নিজের হাতে
নিয়ে নিচ্ছে, তারপর ওই অ্যাকাউন্ট
থেকে তার সব গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেন্ডদের
ওয়াল এ উক্ত লিঙ্কটি টিউন করে
দিচ্ছে। যেইই ওই লিঙ্কে ক্লিক করছে
তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে
যাচ্ছে হ্যাকারের কাছে। মজার
ব্যপার হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে
কোন আইডি হ্যাক করার পর হ্যাকার
তার পাসওয়ার্ডের কোন পরিবর্তন
আনছেন না। ফলে, ভিকটিম বুঝতেই
পারছেন না তার অ্যাকাউন্ট তিনি
ছাড়াও অন্য কেউ পরিচালনা করছেন।
জিপ ফোল্ডারটি তারা কিভাবে
তৈরি করছে?
জিপ ফোল্ডার এর সাহায্যে
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে হ্যাকাররা
নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করছেঃ
অনলাইনে প্রায় ১০০o ওয়েবসাইট আছে
যারা ফ্রি Web Hosting Account অফার করে
থাকে। হ্যাকাররা প্রথমে যেকোনো
ওয়েব হোষ্টিং সাইটে একটি ফ্রি
অ্যাকাউন্ট খুলছে।
এরপর তারা একটি ভুয়া লগিন পেইজ
তৈরি করছে। এজন্যে, প্রথমে যে
পেজের ভুয়া লগিন পেজ তৈরি করা
হবে (যেমন, ফেসবুক) সেটিতে গিয়ে
রাইট বাটনে ক্লিক করে View page source
করে এইচটিএমএল কোডগুলো একটি
নোটপ্যাডে কপি করে তা facebook.html
নামে সেভ করে নিচ্ছে।
তারপর, ডাটাগুলো একটি টেক্সট
ফাইলে সেভ করার জন্য তারা একটি
PHP Code তৈরি করছে (code.php)।
এরপর, একটি ফাকা টেক্সট ফাইল
নিচ্ছে যেখানে ভিকটিমের
ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডগুলো সেভ
করা হবে (password.txt)।
পরবর্তী ধাপে তারা facebook.html ও
code.php এই ফাইলদুটিকে লিঙ্ক করে
দিচ্ছে। ফলে, password.txt ফাইলটি
code.php ফাইলের সাথে
অটোম্যাটিক্যালি লিঙ্কড হয়ে
যাচ্ছে।
এরপর তারা উক্ত ফাইলগুলো একটি জিপ
ফোল্ডারে পরিনত করে তাদের ফ্রি
হোষ্টিং এ আপলোড করে লিঙ্কটি
ভিকটিমের ওয়াল এ টিউন করে
দিচ্ছে। যখনই ভিকটিম উক্ত
লিঙ্কটিতে ক্লিক করছে, সাথে
সাথে তার ইউজারনেম ও
পাসওয়ার্ডটি হ্যাকারের তৈরি করা
password.txt ফাইলে গিয়ে সেভ হচ্ছে।
কিভাবে নিরাপদ থাকবেন?
ফেসবুকের ফিশিং থেকে বাচতে
হলে প্রথমেই যে সতর্কতাটি অবশ্যই
অবলম্বন করতে হবে তা হল, কোন ধরনের
অযাচিত লিঙ্কে ক্লিক করবেন না; তা
সে যেখান থেকেই আসুক না কেন।
দেখে নিন, আপনার ফেসবুক আইডির
প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কততুকু। এজন্য, http://
http://www.facebook.com/login.php এই লিঙ্কে
গিয়ে উপরে ডান কোণায় Overall
protection এ লক্ষ্য করুন। যদি আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল
হয়, তাহলে High (সবুজ রং চিহ্নিত)
থাকবে।
যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়,
তাহলে low লেখাটি থাকবে। এরকম
নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করবার জন্য
আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে।
প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ
করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর
যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে
নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। মনে
রাখবেন, এটি সেটিং করার পর আপনি
যখনি প্রথমবার কোন পিসি অথবা
ব্রাউজার ওপেন করবেন তখনি আপনার
মুঠোফোনে ৫ সংখ্যার একটি
নিউমেরিক কোড পৌছেঁ যাবে।
আপনি আপনার মুঠোফোন হতে প্রাপ্ত
কোডটি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট এ
লগিন করতে পারবেন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত
প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার
চেষ্টা করে। আপনার ফেসবুক ইমেইল
আইডি ও অন্যান্য পারসোনাল
ইনফরমেশন যাতে কেউ দেখতে না
পায়, সেজন্য Edit profile এ গিয়ে Contact
information এ সেন্সেটিভ ইনফরমেশনের
প্রাইভেসিগুলো "Only me" করে রাখুন।
ফেসবুক ও ইমেইল দুটির জন্য দুই ধরনের
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন।
ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস শক্ত
আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিন।
ইমেইলের ক্ষেত্রে রিকভারি ইমেইল
কার সাথে করা আছে তা ভাল করে
দেখে নিন এবং রিকভারি ইমেইলের
প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কতটুকু তাও ভাল
করে দেখে নিন। মনে রাখবেন,
আপনার রিকভারি ইমেইলগুলোর
কোনটি হ্যাক করতে পারলে অন্য
সবগুলো (এমনকি ফেসবুকও) মুহূর্তের মধ্যে
হ্যাক করা কোন ব্যাপার না।
ইমেইল ও ফেসবুকের সিকুরিটি
কোশ্চেন ও আনসারগুলো এমনভাবে
নির্বাচন করুন যেটি আপনার কাছে কমন
কিন্তু অন্যদের কাছে পুরা আনকমন।
অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম
দেয়ার চেষ্টা করুন।
আজ এ পর্যন্তই। আশা করি, টিউনটি
আপনাদের ভাল লেগেছে। টিউন ভাল
লাগলে টিউমেন্ট জানান।
৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতিকৌশল : বাংলাদেশ বিষয়াবলী + আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
By : RABBY
আমি যখন বিসিএস পরীক্ষা দিচ্ছিলাম, তখন সবচাইতে কম পারতাম (প্রায় পারতাম না বললেই চলে) সাধারণ জ্ঞান। জানুয়ারির ৫ তারিখ পরীক্ষা ধরে নিয়ে প্রিলির জন্য হাতে মাত্র ১ মাস থাকলে আমি যা যা করতাম বলে আপাত ভাবনায় মনে হয়, তা তা লিখছি :
2. বিভিন্ন গাইড থেকে প্রতিদিন অন্তত ৩-৪ সেট মডেল টেস্ট দিতাম।
3. জব সল্যুশন এবং প্রিলির ডাইজেস্ট থেকে বারবার আলোচনাসহ প্রশ্নোত্তরগুলি দেখতাম।
4. কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, কারেন্ট ওয়ার্ল্ড, কারেন্ট নিউজসহ এই ধরণের বিভিন্ন বইয়ের প্রিলির জন্য স্পেশাল সংখ্যাগুলি কিনে পড়ে ফেলতাম।
5. আমার যে বন্ধুরা সাধারণ জ্ঞানে আমার চাইতে ভাল, তাদের সাথে এটা নিয়ে কথা বলা অবশ্যই বন্ধ করে দিতাম।
7. প্রতিদিন গড়ে ১৫ ঘণ্টা করে পড়াশোনা করলে ৩০ দিনের মধ্যে সাধারণ জ্ঞানের জন্য সময় দেয়া যায় খুব বেশি হলে ৭০ ঘণ্টা। আর এত কম সময়ে রেফারেন্স বই না পড়াটাই বেটার।
8. পড়ার সময় শুধু এটা মাথায় থাকত : যা পড়ছি, তা পরীক্ষার জন্য লাগবে কী লাগবে না। নিশ্চয়ই এখন জ্ঞানার্জনের সময় নয়।
9. যত বেশি বাদ দিয়ে পড়া যায়, ততই ভাল। এতে প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি একাধিক পড়া যাবে।
10. ধীরে ধীরে পড়ে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস বাদ দিয়ে পড়ার চাইতে খুব দ্রুত বেশিরভাগ পড়ে নেয়াটা ভাল। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
11. ৪টা রেফারেন্স বই পড়ার চাইতে ৩টা গাইড বইয়ের প্রশ্নোত্তরগুলি পড়ে ফেলাটা অনেকবেশি কাজের।
12. এখন বিসিএস প্রিলির সিলেবাস ধরে সাধারণ জ্ঞান পড়ার সময় নেই। যত বেশি সংখ্যক, তত বেশি প্রশ্নোত্তর প্রশ্নব্যাংক, গাইডবই, ডাইজেস্ট থেকে পড়ে নিতাম।
13. বারবার পড়লেও মনে থাকে না, এরকম অনেক কঠিন কঠিন প্রশ্ন আছে। সেগুলি মনে রাখার চেষ্টা না করে ওই একইসময়ে ৫টা কঠিন প্রশ্নের বদলে ২০টা সহজ প্রশ্ন মাথায় রাখার চেষ্টা করতাম। অহেতুক এবং অনর্থক জেদ পরীক্ষার প্রস্তুতি নষ্ট করে।
14. সাল, তারিখ, সংখ্যা, চুক্তি, নানান তত্ত্ব, সংস্থা, বৈঠক এসব বারবার পড়ে মনে রাখার চেষ্টা করতাম।
15. সাধারণ জ্ঞানের অনেক আগের পরীক্ষার কিছু প্রশ্ন সময়ের সাথে সাথে প্রাঙ্গিকতা হারিয়েছে। সেগুলি বাদ দিতাম।
16. গুগলে ইংরেজিতে কিংবা অভ্রতে বাংলায় টাইপ করে করে অনেক প্রশ্নেরই সঠিক উত্তর সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। এতে অনেক সময় বাঁচে।
17. সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন ঘটনা, চুক্তি, বিভিন্ন পুরস্কার, নানান আন্তর্জাতিক এনটিটির নাম, সদরদপ্তর, বিভিন্ন স্থানের নাম, আন্তর্জাতিক যুদ্ধ ও চুক্তি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিতে বিভিন্ন পেপারের আন্তর্জাতিক পাতাটিতে নিয়মিত চোখ বুলাতাম।
18. ম্যাপ মুখস্থ করা, ছড়া-গান-কবিতা-গল্প দিয়ে নানান ফালতু তথ্য মনে রাখা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাজধানী আর মুদ্রার নাম মুখস্থ করা, জোর করে হলেও সংবিধান কণ্ঠস্থ করা, অর্থনৈতিক সমীক্ষা থেকে রাজ্যের সংখ্যাযুক্ত জিনিসপত্র মাথায় বোঝাই করাসহ বোকা বোকা আত্মতৃপ্তিদায়ক পড়াশোনা করার সময় এখন নয়। “ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য!”
19. চমকে যাওয়ার প্রশ্নে চমকে যাওয়ার অভ্যেস থেকে সরে আসতাম। সবাই যা পড়ছে, আমাকেও তা পড়তে হবে---এই ধারণা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নেয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ক্ষতিকর।
20. বাইরে ঘুরে ঘুরে ঘোরাঘুরি ভাল হয়, কিন্তু পড়াশোনা কম হয়। এই ৩০ দিনে বাসায় নিজের মতো করে না পড়ে যত ঘণ্টা বাইরে ঘোরা হবে, নিজের কফিনে ততটা পেরেক মারা হয়ে যাবে। এটা খুব ভালভাবে বুঝতে পারবেন রেজাল্ট বের হওয়ার পর!
আমি বিশ্বাস করি, খেলার রেজাল্ট হয় সবসময়ই খেলাশেষে; খেলার আগেও নয়, মাঝেও নয়। যতক্ষণ পর্যন্ত রেজাল্ট বের না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কারোর চাইতেই কোনো অংশে কম নই। প্রস্তুতি ভাল হলেই যেমন পাস করা যায় না, তেমনি প্রস্তুতি খারাপ হলেই ফেল করা যায় না। ভাল প্রস্তুতি নেয়া অপেক্ষা ভাল পরীক্ষা দেয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই কয়দিনে আপনি পড়াশোনা করার সময়ে আপনার সর্বোচ্চ পরিশ্রমটা দিয়ে বুঝেশুনে প্রস্তুতি নিলে আপনি প্রিলিতে অবশ্যই পাস করে যাবেন। আগে কী পড়েননি, সেটা নয়; বরং এই ১ মাসে কী পড়বেন, সেটাই আপনার প্রিলিতে পাস কিংবা ফেল নির্ধারণ করে দেবে। সামনের ১ মাসের ইবাদতে আপনার জীবনের হিসেব লেখা হয়ে যাবে! গুড লাক!
- ধন্যবাদ যে মসজিদ তৈরী করে নতুন বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ!
By : RABBY
বাংলাদেশসহ বিশ্বের মসজিদের ইতিহাসে জায়গা করে নিতে যাচ্ছে নির্মাণাধীন ঐতিহাসিক ২০১ গম্বুজ মসজিদ, নির্মাণাধীন এ ২০১ গম্বুজ মসজিদে থাকবে বিশ্বের বেশি সংখ্যক গম্বুজ ও ৪৫১ ফুট উচুঁ একটি মিনার। যা একটি বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করে গিনেস রেকর্ড বুকে নাম লেখাতে চলেছে, শুধু তাই আল্লাহর ঘর এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন করে পরিচিত করে তুলতে সহায়ক হবে এবং প্রচুর বিদেশি পর্যটক, ওলি আউলিয়ার আগমন ঘটবে বলে মনে করা হচ্ছে ।
বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যাগে মসজিদটি নির্মিত হচ্ছে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার দক্ষিন পাথালিয়া গ্রামে ।
২৭১ শতাংশ জায়গায় নির্মাণাধীন মসজিদের কাজ ইতোমধ্যেই ৭৫% শেষ হয়েছে। নির্মাণাধীন অবস্থায়ই মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় শুরু হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যাগে নির্মাণাধীন এ মসজিদে থাকবে ২০১টি গম্বুজ। বাংলাদেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এত বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট কোনো মসজিদ এর আগে নির্মাণ করা হয়নি।
নির্মাণাধীন এ ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদে থাকবে অত্যাধুনিক সব সুবিধা। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।
মসজিদের পশ্চিমের দেয়ালে অংকিত থাকবে সম্পূর্ণ পবিত্র কোরআন। আর মসজিদের প্রধান দরজায় ব্যবহার করা হবে ৫০ মন পিতল।
আজান প্রচারের জন্য মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচুঁ মিনার। উচ্চতার হিসেবে মিনারটি হবে প্রায় ৫৭ তলার সমপরিমাণ অর্থাৎ ৪৫১ ফুট।
মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে আলাদা ভবন। ওই ভবেন থাকবে, দুঃস্থ মহিলাদের জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পূর্ণবাসনের ব্যবস্থা।
মসজিদটির নির্মাণ খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
নির্মাতাদের প্রত্যাশা, শৈল্পিক স্থাপনা হিসেবে এ মসজিদটি অনন্য বৈশিষ্ট্যের এক প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে । ইতোমধ্যেই (নির্মাণাধীন অবস্থায়) মসজিদটি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিদিন অসংখ্য দেশি-বিদেশি পর্যটক নির্মাণ কাজ দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন।
মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে। এ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন।
আশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের প্রথম দিকে পবিত্র কাবা শরিফের ইমামের উপস্থিতি ও ইমামতির মাধ্যমে মসজিদের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
আপনার হাতের বুড়ো আঙুল আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে কী বলে!
By : RABBY
বুঝে উঠার বয়সের পর থেকে মানুষের নিজেকে নিয়ে আফসোসের সীমা পরিসীমা নেই। ‘আমি কেন এমন হলাম, আমি কেন সেরকম হলাম না’ এই আফসোসের কারণে অনেকেই নিজের জীবনের সাথে অন্যের তুলনা করে থাকেন। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা প্রতিটি মানুষকেই একেবারে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধাঁচে তৈরি করেছেন। প্রতিটি মানুষকে একেবারেই আলাদা ধরণের ব্যক্তিত্ব দিয়েছেন। আর প্রত্যেকেই নিজের নিজস্বতায় শ্রেষ্ঠ। নিজেকে নিয়ে আফসোস না করে বরং নিজের ব্যক্তিত্বকে জেনে নেয়া উচিত। নিজেকে জেনে নেয়া উচিত। আপনি জানেন কি আপনি কোন ধরনের মানুষ এবং আপনার ব্যক্তিত্ব কি ধরণের তা আপনার শারীরিক কিছু বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করতে পারে? হাতের আঙুলের মাধ্যমেও প্রকাশ পায় আপনার ব্যক্তিত্ব। আপনার হাতের শুধুমাত্র বুড়ো আঙুল আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অনেক তথ্যই প্রকাশ করতে পারে। অবাক হচ্ছেন? অবাক হলেও এটি সত্যি। জ্যোতিষশাস্ত্রে কিন্তু এই ব্যাপারে অনেক তথ্যই রয়েছে। তাহলে, জানতে চান আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন? চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক শুধুমাত্র বুড়ো আঙুল দেখে।
উপরের ছবিটি লক্ষ্য করুন। এই ছবিতে ৩ ধরণের হাতের বুড়ো আঙুলের ভাঁজের লম্বার পার্থক্য দেখানো হয়েছে। A ছবিটিতে বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য কম, B ছবিটিতে বুড়ো আঙুলের উপরের অংশ ও নিচের অংশের দৈর্ঘ্য সমান এবং C ছবিটিতে বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য বেশী। মূলত এই ৩ ধরণের আঙুলের পার্থক্য দেখা যায় বিভিন্ন মানুষের মধ্যে দেখা যায়। নিজের হাত দেখে মিলিয়ে নিন আপনার বুড়ো আঙুল কোন ধরণের এবং জেনে নিন আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে তা কী বলে।
A ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য কম হলে
A ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য কম হলে
আপনি অনেক আত্মবিশ্বাসী এবং জীবনের ব্যাপারে অনেক উৎসাহী একজন মানুষ। আপনি জীবনে অনেক কিছু করতে চান, আপনি চান সকলেই আপনাকে এক নামে চিনুক। আপনি সকল কাজেই অনেক উৎসাহী থাকেন। আপনি যদি কাওকে ভালোবাসেন তাহলে তার জন্য সবকিছু করতে রাজি থাকেন। আপনার ভালোবাসা অবসেশনের পর্যায়ে পড়ে বলতে গেলে। যদি সামান্য কারণেও আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনার থেকে একটু দূরে চলে যান তাহলেই আপনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়।
B ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশ ও নিচের অংশের দৈর্ঘ্য সমান হলে
আপনি জীবন নিয়ে অনেক বেশী ভাবেন এবং আগে থেকেই বেশ কিছু ব্যাপারে প্ল্যান করে রাখতে পছন্দ করেন। এই কাজটি আপনাকে জীবনে সফলতা আনতে অনেক বেশী সহায়তা করে থাকে। আপনি অনেক শান্ত একজন মানুষ, যতো যাই ঘটুক না কেন আপনি মাথা তান্দা রেখে কাজ করতে বেশী পছন্দ করেন। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও আপনি অনেক বেশী ধিরস্থির। আপনি আবেগের বশবর্তী হয়ে কিছুই করেন না। অনেক পরিকল্পনা রয়েছে আপনার ভালোবাসা নিয়ে। চোখে দেখা ব্যাপারগুলো নিয়েই বিবেচনা করেন তা সেটি জীবনের ক্ষেত্রেই হোক বা ভালোবাসার ক্ষেত্রেই হোক না কেন।
C ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য বেশী হলে
আপনি অনেক বেশী বিশ্বস্ত এবং ভরসাযোগ্য একজন মানুষ। আপনাকে সকলেই বিশ্বস্ত মানুষ হিসেবে জানে এবং আপনি অন্যের কথা গোপন রাখাতেই বিশ্বাসী। সে কারণে সকলে আপনার উপর ভরসা রাখতে পছন্দ করেন। আপনার দৃষ্টি অনেক তীক্ষ্ণ, অর্থাৎ আপনি কোনো একটি ব্যাপার খুবই মনোযোগের সাথে দেখেন এবং ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তা করতে পছন্দ করেন। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও আপান্র আচরণ একইরকম। আপনি প্রথম দেখাতেই প্রেম বিষয়টিতে একেবারেই বিশ্বাসী নন। আপনি অনেক দেখে, ভেবে বুঝে সম্পর্কে জড়াতে পছন্দ করেন।
সূত্রঃ amazingthingss
B ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশ ও নিচের অংশের দৈর্ঘ্য সমান হলে
আপনি জীবন নিয়ে অনেক বেশী ভাবেন এবং আগে থেকেই বেশ কিছু ব্যাপারে প্ল্যান করে রাখতে পছন্দ করেন। এই কাজটি আপনাকে জীবনে সফলতা আনতে অনেক বেশী সহায়তা করে থাকে। আপনি অনেক শান্ত একজন মানুষ, যতো যাই ঘটুক না কেন আপনি মাথা তান্দা রেখে কাজ করতে বেশী পছন্দ করেন। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও আপনি অনেক বেশী ধিরস্থির। আপনি আবেগের বশবর্তী হয়ে কিছুই করেন না। অনেক পরিকল্পনা রয়েছে আপনার ভালোবাসা নিয়ে। চোখে দেখা ব্যাপারগুলো নিয়েই বিবেচনা করেন তা সেটি জীবনের ক্ষেত্রেই হোক বা ভালোবাসার ক্ষেত্রেই হোক না কেন।
C ছবিটির মতো হলে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের উপরের অংশের চাইতে নিচের অংশের দৈর্ঘ্য বেশী হলে
আপনি অনেক বেশী বিশ্বস্ত এবং ভরসাযোগ্য একজন মানুষ। আপনাকে সকলেই বিশ্বস্ত মানুষ হিসেবে জানে এবং আপনি অন্যের কথা গোপন রাখাতেই বিশ্বাসী। সে কারণে সকলে আপনার উপর ভরসা রাখতে পছন্দ করেন। আপনার দৃষ্টি অনেক তীক্ষ্ণ, অর্থাৎ আপনি কোনো একটি ব্যাপার খুবই মনোযোগের সাথে দেখেন এবং ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তা করতে পছন্দ করেন। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও আপান্র আচরণ একইরকম। আপনি প্রথম দেখাতেই প্রেম বিষয়টিতে একেবারেই বিশ্বাসী নন। আপনি অনেক দেখে, ভেবে বুঝে সম্পর্কে জড়াতে পছন্দ করেন।
সূত্রঃ amazingthingss
জানেন কি ? শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয়…
By : RABBY
প্রাচীন সমুদ্র শাস্ত্রে তিল দেখে ভাগ্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে। তিল দেখে আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও জানতে পারি। শরীরের বিভিন্ন অংশে তিলের উপস্থিতি, রং, আকৃতি প্রভৃতি দেখে আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা করতে পারি। দীর্ঘ গবেষণার পর ভারতীয় উপমহাদেশীয় পণ্ডিতরা এ তত্ত্ব আবিষ্কার করেন।
*পুরুষের শরীরে ডান দিকে এবং নারীদের শরীরে বাঁ দিকে তিল থাকা শুভ। আসুন দেখি আমাদের ভাগ্য সম্পর্কে তিল কী বলে।
*কোনো ব্যক্তির শরীরে ১২টির বেশি তিল হওয়া শুভ মনে করা হয় না। ১২টার কম তিল হওয়া শুভ ফলদায়ক।
*যাদের ভ্রুতে তিল থাকে তারা প্রায়ই ভ্রমণ করেন। ডান ভ্রুতে তিল থাকলে ব্যক্তির দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। আবার বাঁ ভ্রুর তিল দুঃখী দাম্পত্য জীবনের সঙ্কেত দেয়।
*মাথার মাঝখানে তিল থাকলে তা নির্মল ভালোবাসার প্রতীক। ডান দিকে তিল থাকা কোনো বিষয়ে নৈপুণ্য দর্শায়। আবার যাদের মাথার বাঁ দিকে তিল আছে তারা অর্থের অপচয় করেন। মাথার ডান দিকের তিল ধন ও বুদ্ধির চিহ্ন। বাঁ দিকের তিল নিরাশাপূর্ণ জীবনের সূচক।
*ডান চোখের মণিতে তিল থাকলে ব্যক্তি উচ্চ বিচার ধারা পোষণ করে। বাঁ দিকের মণিতে যাদের তিল থাকে তাদের বিচার ধারা ভালো হয় না। যাদের চোখের মণিতে তিল থাকে তারা সাধারণত ভাবুক প্রকৃতির হন।
*চোখের পাতায় তিল থাকলে ব্যক্তি সংবেদনশীল হন। তবে যাদের ডান পাতায় তিল থাকে তারা বাঁ পাতায় তিলযুক্ত লোকের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল।
*কানে তিল থাকা ব্যক্তি দীর্ঘায়ু হন।
*স্ত্রী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের আশপাশের তিল তাদের সুখী ও ভদ্র হওয়ার সঙ্কেত দেয়। মুখে তিল থাকলে ব্যক্তি ভাগ্যে ধনী হন। তার জীবনসঙ্গী খুব সুখী হয়।
*নাকে তিল থাকলে ব্যক্তি প্রতিভাসম্পন্ন হন এবং সুখী থাকেন। যে নারীর নাকে তিল রয়েছে তারা সৌভাগ্যবতী হন।
*যাদের ঠোঁটে তিল রয়েছে তাদের হৃদয়ে ভালোবাসায় ভরপুর। তবে তিল ঠোঁটের নীচে থাকলে সে ব্যক্তির জীবনে দারিদ্র্য বিরাজ করে।
*গালে লাল তিল থাকা শুভ। বাঁ গালে কালো তিল থাকলে, ব্যক্তি নির্ধন হয়। কিন্তু ডান গালে কালো তিল থাকলে তা ব্যক্তিকে ধনী করে।
*যে স্ত্রীর থুতনিতে তিল থাকে তিনি সহজে মেলামেশা করতে পারেন না। এরা একটু রুক্ষ স্বভাবের হন।
*ডান কাঁধে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি দৃঢ়চেতা। আবার যাদের বাঁ কাঁধে তিল থাকে তারা অল্পেই রেগে যান।
*যার হাতে তিল থাকে তারা চালাক-চতুর হন। ডান হাতে তিল থাকলে, তারা শক্তিশালী হন। আবার ডান হাতের পিছনে তিল থাকলে তারা ধনী হয়ে থাকেন। বাঁ হাতে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি অনেক বেশি টাকা খরচ করেন। আবার বাঁ হাতের পিছনের দিকে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কিপটেও হন।
*যে ব্যক্তির ডান বাহুতে তিল থাকে তারা প্রতিষ্ঠিত ও বুদ্ধিমান। বাঁ বাহুতে তিল থাকলে ব্যক্তি ঝগড়াটে স্বভাবের হন। তাঁ বুদ্ধিতে খারাপ বিচার থাকে।
*যাদের তর্জনীতে তিল থাকে তারা বিদ্বান, ধনী এবং গুণী হয়ে থাকেন। তবে তারা সব সময় শত্রুদের কারণে সমস্যায় থাকেন।
*বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠে তিল থাকলে ব্যক্তি কর্মঠ, সদ্ব্যবহার এবং ন্যায়প্রিয় হন। মধ্যমায় তিল থাকলে ব্যক্তি সুখী হন। তার জীবন কাটে শান্তিতে।
*যে ব্যক্তির কনিষ্ঠায় তিল রয়েছে তারা ধনী হলেও জীবনে অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে হয়।
*যার অনামিকায় তিল থাকে, তারা জ্ঞানী, যশস্বী, ধনী ও পরাক্রমী হন।
*গলার সামনের দিকে তিল থাকলে ব্যক্তির বাড়িতে বন্ধু-বান্ধবের আনাগোনা লেগে থাকে। গলার পিছনে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কর্মঠ হয়।
*যে ব্যক্তির কোমরে তিল থাকে, তার জীবনে সমস্যার আনাগোনা লেগেই থাকে।
*ডান দিকের বুকে তিল থাকা শুভ। এমন স্ত্রী খুব ভালো হয়। পুরুষ ভাগ্যশালী হয়। বা দিকের বুকে তিল থাকলে স্ত্রীপক্ষের তরফে অসহযোগিতার সম্ভাবনা থাকে। বুকের মাঝখানের তিল সুখী জীবনের সঙ্কেত দেয়।
*যে জাতকের পায়ে তিল রয়েছে তারা অনেক ভ্রমণ করেন।
*যে ব্যক্তির পেটে তিল আছে তারা খুব খাদ্যরসিক হয়। মিষ্টি তাদের অত্যন্ত প্রিয়। তবে তারা অন্যকে খাওয়াতে খুব একটা পছন্দ করে না।
*ডান হাঁটুতে তিল থাকলে গৃহস্থজীবন সুখী হয়। বাঁ হাঁটুতে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন দুঃখময় হয়।
*পুরুষের শরীরে ডান দিকে এবং নারীদের শরীরে বাঁ দিকে তিল থাকা শুভ। আসুন দেখি আমাদের ভাগ্য সম্পর্কে তিল কী বলে।
*কোনো ব্যক্তির শরীরে ১২টির বেশি তিল হওয়া শুভ মনে করা হয় না। ১২টার কম তিল হওয়া শুভ ফলদায়ক।
*যাদের ভ্রুতে তিল থাকে তারা প্রায়ই ভ্রমণ করেন। ডান ভ্রুতে তিল থাকলে ব্যক্তির দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। আবার বাঁ ভ্রুর তিল দুঃখী দাম্পত্য জীবনের সঙ্কেত দেয়।
*মাথার মাঝখানে তিল থাকলে তা নির্মল ভালোবাসার প্রতীক। ডান দিকে তিল থাকা কোনো বিষয়ে নৈপুণ্য দর্শায়। আবার যাদের মাথার বাঁ দিকে তিল আছে তারা অর্থের অপচয় করেন। মাথার ডান দিকের তিল ধন ও বুদ্ধির চিহ্ন। বাঁ দিকের তিল নিরাশাপূর্ণ জীবনের সূচক।
*ডান চোখের মণিতে তিল থাকলে ব্যক্তি উচ্চ বিচার ধারা পোষণ করে। বাঁ দিকের মণিতে যাদের তিল থাকে তাদের বিচার ধারা ভালো হয় না। যাদের চোখের মণিতে তিল থাকে তারা সাধারণত ভাবুক প্রকৃতির হন।
*চোখের পাতায় তিল থাকলে ব্যক্তি সংবেদনশীল হন। তবে যাদের ডান পাতায় তিল থাকে তারা বাঁ পাতায় তিলযুক্ত লোকের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল।
*কানে তিল থাকা ব্যক্তি দীর্ঘায়ু হন।
*স্ত্রী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের আশপাশের তিল তাদের সুখী ও ভদ্র হওয়ার সঙ্কেত দেয়। মুখে তিল থাকলে ব্যক্তি ভাগ্যে ধনী হন। তার জীবনসঙ্গী খুব সুখী হয়।
*নাকে তিল থাকলে ব্যক্তি প্রতিভাসম্পন্ন হন এবং সুখী থাকেন। যে নারীর নাকে তিল রয়েছে তারা সৌভাগ্যবতী হন।
*যাদের ঠোঁটে তিল রয়েছে তাদের হৃদয়ে ভালোবাসায় ভরপুর। তবে তিল ঠোঁটের নীচে থাকলে সে ব্যক্তির জীবনে দারিদ্র্য বিরাজ করে।
*গালে লাল তিল থাকা শুভ। বাঁ গালে কালো তিল থাকলে, ব্যক্তি নির্ধন হয়। কিন্তু ডান গালে কালো তিল থাকলে তা ব্যক্তিকে ধনী করে।
*যে স্ত্রীর থুতনিতে তিল থাকে তিনি সহজে মেলামেশা করতে পারেন না। এরা একটু রুক্ষ স্বভাবের হন।
*ডান কাঁধে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি দৃঢ়চেতা। আবার যাদের বাঁ কাঁধে তিল থাকে তারা অল্পেই রেগে যান।
*যার হাতে তিল থাকে তারা চালাক-চতুর হন। ডান হাতে তিল থাকলে, তারা শক্তিশালী হন। আবার ডান হাতের পিছনে তিল থাকলে তারা ধনী হয়ে থাকেন। বাঁ হাতে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি অনেক বেশি টাকা খরচ করেন। আবার বাঁ হাতের পিছনের দিকে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কিপটেও হন।
*যে ব্যক্তির ডান বাহুতে তিল থাকে তারা প্রতিষ্ঠিত ও বুদ্ধিমান। বাঁ বাহুতে তিল থাকলে ব্যক্তি ঝগড়াটে স্বভাবের হন। তাঁ বুদ্ধিতে খারাপ বিচার থাকে।
*যাদের তর্জনীতে তিল থাকে তারা বিদ্বান, ধনী এবং গুণী হয়ে থাকেন। তবে তারা সব সময় শত্রুদের কারণে সমস্যায় থাকেন।
*বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠে তিল থাকলে ব্যক্তি কর্মঠ, সদ্ব্যবহার এবং ন্যায়প্রিয় হন। মধ্যমায় তিল থাকলে ব্যক্তি সুখী হন। তার জীবন কাটে শান্তিতে।
*যে ব্যক্তির কনিষ্ঠায় তিল রয়েছে তারা ধনী হলেও জীবনে অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে হয়।
*যার অনামিকায় তিল থাকে, তারা জ্ঞানী, যশস্বী, ধনী ও পরাক্রমী হন।
*গলার সামনের দিকে তিল থাকলে ব্যক্তির বাড়িতে বন্ধু-বান্ধবের আনাগোনা লেগে থাকে। গলার পিছনে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কর্মঠ হয়।
*যে ব্যক্তির কোমরে তিল থাকে, তার জীবনে সমস্যার আনাগোনা লেগেই থাকে।
*ডান দিকের বুকে তিল থাকা শুভ। এমন স্ত্রী খুব ভালো হয়। পুরুষ ভাগ্যশালী হয়। বা দিকের বুকে তিল থাকলে স্ত্রীপক্ষের তরফে অসহযোগিতার সম্ভাবনা থাকে। বুকের মাঝখানের তিল সুখী জীবনের সঙ্কেত দেয়।
*যে জাতকের পায়ে তিল রয়েছে তারা অনেক ভ্রমণ করেন।
*যে ব্যক্তির পেটে তিল আছে তারা খুব খাদ্যরসিক হয়। মিষ্টি তাদের অত্যন্ত প্রিয়। তবে তারা অন্যকে খাওয়াতে খুব একটা পছন্দ করে না।
*ডান হাঁটুতে তিল থাকলে গৃহস্থজীবন সুখী হয়। বাঁ হাঁটুতে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন দুঃখময় হয়।
কোন দেশে কত টাকার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টস লাগবে ইউরোপে পড়াশুনা করতে ??
By : RABBYইউরোপের উচ্চশিক্ষার একটি অবিছেদ্য শর্ত হলো আপনি আর্থিক সাবলম্বী কি না .আপনি আপনার পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবেন কি না. ভিসা আবেদনের আগে আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক সলভেনসি সার্টিফিকেট দেখাতে হবে যা আপনার প্রমান দেবে আপনি ইউরোপ আসার পর পড়াশুনার খরচ বা থাকা খাওয়ার খরচ বহন করতে সক্ষম হবেন . আজ আমাদের আলোচনার বিষয় হল কোন দেশের জন্য কি পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে স্টুডেন্ট কাউনসিলরকে বা এম্বেসী তে . কোন দেশের ক্ষেত্রে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে ? ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট তা মূলত এক বছরের থাকা খাওয়ার জন্য ওই দেশের Living expenses এর ১২ মাসের সমপরিমাণ টাকা দেখাতে হয় . যেমন দরুন জার্মানিতে এক মাসে ৬৭০ ইউরো খরচ হয় সেই ক্ষেত্রে আপনাকে ১২*৬৭০ =৮০৪০ ইউরো এক বছরে দেখাতে . দেশে ভেদে কেমন হবে ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট তার উপর একটা সংক্ষিত বর্ণনা আমি দিচ্ছি । আশা করি ইউরোপে পড়তে ইচ্ছুক ভাই – বোনদের কাজে আসবে
প্রথমে বলে নেই ব্লক একাউন্ট এর বেপারে . ব্লক একাউন্ট সম্পর্কে অনেকের ধারণা না ও থাকতে পারে . ব্লক একাউন্ট হচ্ছে নরমালি একটি ব্যাঙ্ক একাউন্ট যেই একাউন্ট থেকে আপনি চাইলেও নির্দিষ্ট পরিমান টাকা ছাড়া সব টাকা একত্রে তুলতে পারবেন না . আর বিশেষ ক্ষেত্রে সম্পুর্ন টাকা ব্লক করা হতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার ভিসার প্রক্রিয়া শেষ হচ্ছে . ইউনিভার্সিটি থেকে কনফার্ম admission letter পাওয়ার পর সাধারণত এই ব্লক একাউন্ট করতে বলা হয় . এম্বেসীতে ভিসা আবেদনের পারবেন সম্পুন টাকা ব্লক করতে ( ইমিগ্রেশন রুলস অনুযায়ী ) ভিসা নিশ্চিত হওয়ার পর বাংলাদেশের ব্যাঙ্ক থেকে ব্লক একাউন্ট এর টাকা গুলো ওই দেশের ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ ট্রান্সফার করতে হবে . যে খানে আপনি পড়াশুনা করতে আবেদন করেছেন . টাকা ট্রান্সফার এর বেপারে এম্বেসী ও ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল অফিস আপনাকে সাহায্য করবে . টেনশন করার কোন কারণ নাই.
কোন কোন দেশে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে ?
১#জার্মানি এর ক্ষেত্রে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে . টাকার পরিমান ৮০৪০ ইউরো . বাংলাদেশী টাকায়
৮ লক্ষ ৪ হাজার প্রায় .( কম বেশি হতে পারে দর অনুযায়ী )
২# নরওয়ে এর ক্ষেত্রে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে . টাকার পরিমান ৯২০০০ নরওয়েজিয়ান
ক্রোনা=১২৫০০ ইউরো = ১৩ লক্ষ টাকা .
ক্রোনা=১২৫০০ ইউরো = ১৩ লক্ষ টাকা .
#ব্রিটেন এর ক্ষেত্রে ১০০০০ পাউন্ড.= ১২ লক্ষ টাকা
#সুইডেনের ক্ষেত্রে ৮৭৫০০ সুইডিশ ক্রোনা =১০.৫ লক্ষ টাকা .
#ফিন্লান্ডের ক্ষেত্রে ৬৭২০ ইউরো ( বেশি দেখাতে পারলে সমসা নাই )
#আয়ারল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৮০০০ ইউরো = ৮ লক্ষ টাকা .
#অস্ট্রিয়া এর ক্ষেত্রে ৬৫০০ ইউরো = ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা
#পোল্যান্ড ৫৫০০ USD . ৪ লক্ষ টাকা প্রায় .
# লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, এস্তোনিয়া ৪৫০০-৫০০০ ইউরো = ৪.৫ -৫.০ লক্ষ টাকা .
#ইতালির ক্ষেত্রে ৭ লক্ষ টাকা .
# বেলজিয়াম + নেদারল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৭৫০০ ইউরো =৭.৫ লক্ষ টাকা .
# পর্তুগালের জন্য ৫০০০ ইউরো =৫ লক্ষ টাকা .
#স্পেন এর ক্ষেত্রে ৬ লক্ষ .
# রোমানিয়া , বুলগেরিয়া এর ক্ষেত্রে ৪ লক্ষ টাকা .
# সাইপ্রাস এর ক্ষেত্রে ৫০০০ ইউরো = ৫ লক্ষ টাকা .
#সুইডেনের ক্ষেত্রে ৮৭৫০০ সুইডিশ ক্রোনা =১০.৫ লক্ষ টাকা .
#ফিন্লান্ডের ক্ষেত্রে ৬৭২০ ইউরো ( বেশি দেখাতে পারলে সমসা নাই )
#আয়ারল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৮০০০ ইউরো = ৮ লক্ষ টাকা .
#অস্ট্রিয়া এর ক্ষেত্রে ৬৫০০ ইউরো = ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা
#পোল্যান্ড ৫৫০০ USD . ৪ লক্ষ টাকা প্রায় .
# লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, এস্তোনিয়া ৪৫০০-৫০০০ ইউরো = ৪.৫ -৫.০ লক্ষ টাকা .
#ইতালির ক্ষেত্রে ৭ লক্ষ টাকা .
# বেলজিয়াম + নেদারল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৭৫০০ ইউরো =৭.৫ লক্ষ টাকা .
# পর্তুগালের জন্য ৫০০০ ইউরো =৫ লক্ষ টাকা .
#স্পেন এর ক্ষেত্রে ৬ লক্ষ .
# রোমানিয়া , বুলগেরিয়া এর ক্ষেত্রে ৪ লক্ষ টাকা .
# সাইপ্রাস এর ক্ষেত্রে ৫০০০ ইউরো = ৫ লক্ষ টাকা .
আরো যদি কোন দেশের ব্যাপারে কারো আগ্রহ থাকে তাহলে আমাদেরকে লিখতে পারেন. কোন বিষয়ে কোন ভুল ভ্রান্ত্রি থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন . সর্বদা আমাদের আপডেট পেতে জয়েন করুন আমাদের ফেইবুক পেইজে ।
ধন্যবাদ সবাইকে . অ্যাডমিন
অনলাইনে ভিসা,পাসপোর্ট,রেসিডেন্ট পার্মিট ,ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কিভাবে চেক করবেন?
By : RABBY
বিদেশে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো হল পাসপোর্ট ও ভিসা । আর আমাদের দেশে থেকে যারা মিডল ইস্ট , ইউরোপ, কিংবা আফ্রিকা ভ্রমন কিংবা কাজের ভিসা নিয়ে যান তাদের অনেকেই অনেক সময় জাল ভিসা ও পাসপোর্ট বলে পুলিশ এর হাতে এয়ারপোর্ট এ আটকা পড়ে । কতিপয় দালাল এই সব ভিসা তৈরির কাজ করে থাকেন আর এর সাজা ভোগ করে নিরীহ বাঙালি । তাই আজকে আমার আলোচনার বিষয় বিদেশে আসার আগে কীভাবে ভিসা চেক করবেন? যারা ভিসা হাতে পাওয়ার পর বুঝতে পারেন না এটা আসল কিনা নকল তারা সহজে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে ভিসা চেক করতে পারবেন । আমি আপনাদের কে কতিপয় দেশে ভিসা চেক করার পদ্ধতি ও ওয়েবসাইট সমুহের নাম দিচ্ছি ।
এই সব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনি দেশের কাজের ভিসা ও রেসিডেন্ট পার্মিট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন ।
১#বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd/
১#বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd/
২#তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz/
৫#পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/
৬# সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa http://mol.gov.sa/
৭#দুবাই http://www.moi.gov.ae
৯# সাইপ্রাস http://www.moi.gov.cy
১০#আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/
১১# জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/
১২#জর্ডান http://www.moi.gov.jo/
১৩# ইন্ডিয়া http://labour.nic.in/content/
১৪#কেনিয়াhttp://www.labour.go.ke/
১৬#সিঙ্গাপুর http://www.mom.gov.sg
১৭# স্লোভেনিয়া http://www.mddsz.gov.si/en
১৮#শ্রীলঙ্কা http://www.labourdept.gov.lk/
১৯# দক্ষিণ আফ্রিকা https://www.labour.gov.za/
২০#থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th/main/
২১#বাহরাইন http://www.mol.gov.bh/
২৩#কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/
২৪#কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english
২৫#জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/
২৬#পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en
২৭#ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk/
২৮#বুলগেরিয়া http://www.government.bg/
২৯#স্পেন http://www.empleo.gob.es/en/
৩০# ইউক্রাইন http://www.mlsp.gov.ua/labour/control/uk/index
৩১# মালায়শিয়া http://www.mohr.gov.my/index.php/en/
৩৩#ওমান http://www.rop.gov.om/
৩৪#ওগান্দা http://www.mglsd.go.ug/
৩৫#ফিলিপাইন http://www.dole.gov.ph/
আর ইউরোপের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট , ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি চেক করতে হলে নিচের ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক করতে হবে । এখান থেকে আপনি সব কয়টি ুইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত দেশের ডকুমেন্টস চেক করতে পারবেন । আর সব দেশের ডকুমেন্টস এর ফরম্যাট ও দেয়া আছে কোন দেশের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট , ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কেমন হয় সেটাও আপনি দেখতে পাবেন ।
আর ইউরোপের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট , ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি চেক করতে হলে নিচের ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক করতে হবে । এখান থেকে আপনি সব কয়টি ুইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত দেশের ডকুমেন্টস চেক করতে পারবেন । আর সব দেশের ডকুমেন্টস এর ফরম্যাট ও দেয়া আছে কোন দেশের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট , ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কেমন হয় সেটাও আপনি দেখতে পাবেন ।
চেক করতে পারেন এই ওয়েবসাইট থেকে :
Counsil of European union – Public Registary of Authentic Identity and Travel Documents Check Online