Archive for 2017
নদ ও নদীর পার্থক্য কি?
By : RABBY
‘নদ’ আর ‘নদী’ এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?- এই প্রশ্ন করা হলে বেশিরভাগ লোকই হাস্যকর সব ভুল উত্তর দেয়। উত্তরের একটা নমুনা দেখা যাকঃ
নদ আর নদীর মধ্যে পার্থক্য হল- “নদীর শাখা আছে, নদের শাখা থাকে না”। বেশিরভাগ লোকই এই উত্তরটা দেয়। সবাই এটা বংশানুক্রমে পায় ( আমি নিজেও স্কুলে আমার শিক্ষকের কাছে এই উত্তরটাই পেয়েছিলাম ) এই উত্তরের ব্যাকরণগত ভিত্তি কেউই জানে না ( ভিত্তি থাকলে তো জানবে!!!!! )। মজার ব্যাপার হল উইকিপিডিয়া ও একই পথের পথিক। নদ ও নদী সম্পর্কে উইকিপিডিয়াতে লেখা আছেঃ
“যে জলস্রোত কোন পর্ত, হ্রদ, প্রস্রবণ ইত্যাদি জলাধার হতে উৎপন্ন ও বিভিন্ন জনপদের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অন্য কোন জলাশয়ে পতিত হয়, তাকে নদী বলে। যেমনঃ মেঘনা, যমুনা, কুশিয়ারা ইত্যাদি। যখন কোন নদী হতে কোন শাখা নদীর সৃষ্টি হয়না, তখন তাকে বলা হয় নদ। যেমনঃ কপোতাক্ষ, ব্রহ্মপুত্র, নীল নদ ইত্যাদি নদ। সুরমা, গঙ্গা, বুড়িগঙ্গা ইত্যাদি নদী।”
এখন আমার প্রশ্ন হল, ব্রহ্মপুত্রের কী শাখা নেই? শীতলক্ষ্যা, যমুনা এইগুলো তাহলে কোন নদীর শাখা? শীতলক্ষ্যা, যমুনা যদি ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী হয় তাহলে সংজ্ঞানুসারে ‘ব্রহ্মপুত্র’ তো নদী হবার কোথা, একে আমরা নদ বলি কেন?………… গেল লেগে কনফিউশন??? আমারও লেগেছিল। সেটা দূর করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের একজন অধ্যাপক। নদ ও নদীর সাথে শাখা থাকা না থাকার কোন সম্পর্ক নেই। এই দুয়ের মাঝে যা পার্থক্য আছে তা হল ব্যাকরণগত।
বাংলা, হিন্দি, ফারসি ইত্যাদি ভাষার ক্ষেত্রে, পুরুষবাচক শব্দ সাধারণত অ-কারান্ত এবং নারীবাচক শব্দ আ-কারান্ত বা ই,ঈ-কারান্ত হয়। যেমনঃ
রহিম (অ-কারান্ত) -রহিমা (আ-কারান্ত, নামের শেষে আ আছে ) , রজক (অ-কারান্ত) – রজকী ( ঈ-কারান্ত, নামের শেষে ঈ আছে )
তেমনিভাবেঃ ফুল-ফুলি, কুমার-কুমারী, নদ-নদী ইত্যাদি।
তাই যে সকল ‘নদীর’ নাম পুরুষবাচক অর্থাৎ অ-কারান্ত তারা নদ আর যে সকল ‘নদীর’ নাম নারীবাচক অর্থাৎ আ-কারান্ত বা ঈ,ই-কারান্ত তারা নদী।
এই কারণে ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী থাকলেও এটি নদ। একই কারণে নীল ‘নদী’ নয় ‘নদ’। অনেকে আমাজন নদী বললেও উপরে উল্লেখিত কারণে তা হবে নদ। তাই এখন থেকে যে নদীর নাম অ-কারান্ত দেখবেন, নিশ্চিন্তে তাকে নদ বলুন।
নদ আর নদীর মধ্যে পার্থক্য হল- “নদীর শাখা আছে, নদের শাখা থাকে না”। বেশিরভাগ লোকই এই উত্তরটা দেয়। সবাই এটা বংশানুক্রমে পায় ( আমি নিজেও স্কুলে আমার শিক্ষকের কাছে এই উত্তরটাই পেয়েছিলাম ) এই উত্তরের ব্যাকরণগত ভিত্তি কেউই জানে না ( ভিত্তি থাকলে তো জানবে!!!!! )। মজার ব্যাপার হল উইকিপিডিয়া ও একই পথের পথিক। নদ ও নদী সম্পর্কে উইকিপিডিয়াতে লেখা আছেঃ
“যে জলস্রোত কোন পর্ত, হ্রদ, প্রস্রবণ ইত্যাদি জলাধার হতে উৎপন্ন ও বিভিন্ন জনপদের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অন্য কোন জলাশয়ে পতিত হয়, তাকে নদী বলে। যেমনঃ মেঘনা, যমুনা, কুশিয়ারা ইত্যাদি। যখন কোন নদী হতে কোন শাখা নদীর সৃষ্টি হয়না, তখন তাকে বলা হয় নদ। যেমনঃ কপোতাক্ষ, ব্রহ্মপুত্র, নীল নদ ইত্যাদি নদ। সুরমা, গঙ্গা, বুড়িগঙ্গা ইত্যাদি নদী।”
এখন আমার প্রশ্ন হল, ব্রহ্মপুত্রের কী শাখা নেই? শীতলক্ষ্যা, যমুনা এইগুলো তাহলে কোন নদীর শাখা? শীতলক্ষ্যা, যমুনা যদি ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী হয় তাহলে সংজ্ঞানুসারে ‘ব্রহ্মপুত্র’ তো নদী হবার কোথা, একে আমরা নদ বলি কেন?………… গেল লেগে কনফিউশন??? আমারও লেগেছিল। সেটা দূর করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের একজন অধ্যাপক। নদ ও নদীর সাথে শাখা থাকা না থাকার কোন সম্পর্ক নেই। এই দুয়ের মাঝে যা পার্থক্য আছে তা হল ব্যাকরণগত।
বাংলা, হিন্দি, ফারসি ইত্যাদি ভাষার ক্ষেত্রে, পুরুষবাচক শব্দ সাধারণত অ-কারান্ত এবং নারীবাচক শব্দ আ-কারান্ত বা ই,ঈ-কারান্ত হয়। যেমনঃ
রহিম (অ-কারান্ত) -রহিমা (আ-কারান্ত, নামের শেষে আ আছে ) , রজক (অ-কারান্ত) – রজকী ( ঈ-কারান্ত, নামের শেষে ঈ আছে )
তেমনিভাবেঃ ফুল-ফুলি, কুমার-কুমারী, নদ-নদী ইত্যাদি।
তাই যে সকল ‘নদীর’ নাম পুরুষবাচক অর্থাৎ অ-কারান্ত তারা নদ আর যে সকল ‘নদীর’ নাম নারীবাচক অর্থাৎ আ-কারান্ত বা ঈ,ই-কারান্ত তারা নদী।
এই কারণে ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী থাকলেও এটি নদ। একই কারণে নীল ‘নদী’ নয় ‘নদ’। অনেকে আমাজন নদী বললেও উপরে উল্লেখিত কারণে তা হবে নদ। তাই এখন থেকে যে নদীর নাম অ-কারান্ত দেখবেন, নিশ্চিন্তে তাকে নদ বলুন।
এত সোজা ইংরেজী কথা বলা!
By : RABBY
আপনার মূল্যবান সময়ের ২০ মিনিট কি পাব আমি? ১ঘন্টা সময় দিলে আপনি কিন্তু ইংরেজিতে কথা বলবেন!! বিশ্বাস হচ্ছে নাতো? বিশ্বাস না হলে ১বার পড়ে দেখুন এত বেশী গ্রামার না জেনেও ইংরেজি বলা কত সহজ ।
ইংরেজী শব্দটা আজো স্কুল-কলেজের Student সহ গ্রাজুয়েট মানুষদের ভয়ের কারণ। Student এর ভয়ের কারণ হল ইংরেজী পরীক্ষা, আর গ্রাজুয়েটদের ভয়ের কারণ হল ইংরেজীতে কথা বলা। পরিসংখ্যান বলে এখনো দেশের ফেল করা Student এর প্রায় ৭০% Student-ই ফেল করে ইংরেজী বিষয়ে আর প্রায় ৬০% গ্রাজুয়েটই ঠিক মত কথা বলতে পারে না ইংরেজীতে। ব্যপারটা আসলে বিস্ময়কর তাই না? আসলে বাপারটা বিস্ময়কর কারণ আমরা লজ্জা, জড়তা নিয়ে থাকি সব-সময়, আর চর্চা না করে ইংরেজী মুখস্ত করে বেড়াই। আমরা বাংঙ্গালী আর বাংলা আমাদের মায়ের ভাষা। প্রধান ভাষা । আর ইংরেজী হল ২য় প্রধান ভাষা। এটি হল আর্ন্তজাতিক ভাষা। ইংরেজী ভাষা আমাদের জন্য কত গুরুত্বপূর্ণ সেটা আমরা সবাই ভালই জানি। অনেক বড় বড় রচনা, ভাবসম্প্রসারণ আমাদের শিখা হয়েছে। তাই আমি ইংরেজীর গুরুত্বের আলোচনার দিকে আর গেলাম না।
ইংরেজী অনেক সহজ একটা বিষয় যদিও আমরা পাহাড় সমান বিশাল মনে করি। আরো বেশি সোজা হল ইংরেজীতে কথা বলা। আর আমরা সব চেয়ে সোজা ব্যাপারটাকেই সব চেয়ে কঠিন বানিয়ে রেখেছি। ইংরেজীতে কথা বলতে হলে যে আপনাকে অনেক গ্রামার জানতে হবে সেটা কিন্তু একদম ঠিক নয়। যদি আপনি গ্রামারের কিছু ধারণা আর কিছু প্রয়োজনীয় শব্দ আয়ত্তে আনতে পারেন এবং কিছু টেকনিক ব্যবহার করেন তবে আপনি সহজে ইংরেজীতে কথা বলতে পারবেন। ইংরেজীতে কথা বলা আহামরি কিছু না, শুধু আপনাকে আপনার লজ্জা সরম আর জড়তা থেকে বেরিয়ে এসে একটু প্রাকটিস করলেই হবে। লজ্জার জন্য যদি আপনি কিছু শিখতে না পারেন তবে এর চেয়ে বড় লজ্জার আর কি আছে বলুন??
আমরা আজ ইংরেজীতে কথা বলব!!! আসলে প্রাক্যটিকেল কাজগুলো লিখায় নিয়ে আসা কঠিন বটে তবে আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে আপনাদের কিছুটা উপকারে আসার চেষ্টা করব। আমি নিজেও একজন ছাএ, শিখছি আরো শিখব। আমারও ভুল হতে পারে আর ভুল হলে আমাকেও শিখতে সাহায্য করবেন ,কারণ “A mistake is a mistake if we don’t learn from it, But a mistake is not a mistake if we learn from it. ”
চলুন আমরা আগে লিখনির মাধ্যমে প্রেকটিস করার আগে কিছুটা নিজেকে উজ্জিবিত করি কিছু বিষয় জেনে ।
স্পোকেন ইংলিশে গ্রামারের অবস্থান :
যে কোন ভাষার ক্ষেএে গ্রামার বা ব্যাকরণ হচ্ছে ঐ ভাষার এবং পর্যায় ক্রমিক দিক দিয়ে শেষ অবস্থান ( Final stage). ভাষার পর্যায়ক্রমিক দিক হচ্ছে শোনা ( Hearing ) , বোঝা ( Understanding) , কথা বলা ( Speaking ) , পড়া ( Reading ) এবং সর্বশেষ লেখা ( Writing ) . জন্মের পর একটি শিশু প্রথমে কোন কিছু শোনে বোঝার চেষ্টা করে। তারপর কথা বলতো শিখে। পরবর্তী ধাপে শিশুটি পড়তে শিখে তারপর সর্বশেষ লিখতে শিখে। অথ্যাৎ লিখা হচ্ছে পরিণত ( Matured) অবস্থার রুপ। কিন্তু আমাদের দেশের ইংরেজী শিক্ষা ব্যবস্থার মূল কাঠামোটি লক্ষ্য করুন। একটি ছোট শিশুকে প্রাথমিক অবস্থা থেকেই Grammar বা ব্যাকরণেরর অনুশীলন বা চর্চা করানো হয়। কিন্তু সর্বশেষ পরিস্থিতি কি দাড়াঁয়? আমারা আজকে যারা উচ্চশিক্ষিত, ছোটবেলা থেকে ব্যাকরণের অনুশীলন শুরু করে অর্নাস মাস্টার্স পর্যন্ত পড়ালেখা শেষ করেও ইংরেজীতে ভালোভাবে কথাপকথন করতে পারিনাহ। মূলত ব্যবহারিক জীবনে আমারা যে সকল বিষয়ের উপর কথাবার্তা বলি, সেখানে পুরোপুরি ব্যাকরণ নির্ভর করে বাক্য ব্যবহারের ক্ষেএে অনেকটা শিতিলতা রেয়েছে। কিন্তু লেখার ক্ষেএে ব্যাকরণের যাবতীয় নিয়ম কানুন অনুসরণ করতে হয়। যেমন : আমরা যখন কাওকে জিজ্ঞাসা করি- Are you going to Dhaka? (আপনি কি ঢাকা যাচ্ছেন? ) কিন্তু বলার ক্ষেএে উপরোক্ত বাক্যটিকে প্রশ্নবোধক সুরে বলা হয়, You are going to Dhaka? এই বাক্যটি কথোপকথনের আঙ্গিকে সঠিক কিন্তু লিখার ক্ষেএে নয়। এখানেই কথোপকথনেরর সাথে লেখার ( Written) পার্থক্য।
স্পোকেন ইংলিশ- রহস্য
(The mystery of Spoken English)
(The mystery of Spoken English)
প্রবাদে আছে, ‘বিন্দু বিন্দু জল দিয়ে সাগর মহাসাগর গড়ে ওঠে’। পৃথিবীর প্রত্যেকটি বৃহৎ বা মহৎ জিনিসের শুরু কিন্তু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জিনিস দিয়ে। ইতিহাস তা-ই বলে। একজন মানুষ কোনো কিছু মায়ের গর্ভ থেকে শিখে আসে না। এই পৃথিবীর ছায়াতলে বিভিন্ন পরিবেশ পরিস্থিতিতে এক এক মানুষ এক একভাবে জীবন গড়ে তোলে। কিন্তু আমাদের দেশে এর অনেকটা ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়। যেমন, ইংরেজীতে কথা বলার কথাই ধরুন। একজন শিক্ষার্থী যখন প্রথম প্রথম ইংরেজী বলতে শুরু করে, তখন তার পাশের লোকজন, প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব এমনকি নিজের ভাই-বোন বিভিন্ন ধরনের সমালোচনাসহ বাক্যে ব্যাকরণের ভুল ধরার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। ক্ষণে ক্ষণে কথায় কথায় এটা ভুল, সেটা ভুল বলে ঐ শিক্ষার্থীর সকল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিঃশেষ করে দেয়। আর এ কাজ অনেক উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিও করে থাকেন। অথচ উচিত ছিল ঐ শিক্ষার্থীকে সকলে মিলে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য আরো বেশি উৎসাহিত করা। কারণ Spoken English বা কথোপকথনে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ‘জড়তা’ (Nervousness)। আর এই জড়তা কাটানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে বেশি বেশি কথা বলা। শিশু জন্মের পরপরই হাঁটতে পারে না বা কথা বলতে পারে না কিন্তু কিছুদিন পর ঠিকই সে সবকিছু করতে পারে। একটি শিশু যখন প্রথমে এক পা দু পা করে হাটতে শুরু করে বার বার নিচে পড়ে যায়, তখন কিন্তু আমরা সবাই হাত তালি দিয়ে বিভিন্নভাবে উচ্চৈংস্বরে তাকে প্রশংসা করি। অর্থাৎ সব কিছু প্রাথমিক অবস্থায় খুব দুর্বল থাকে। ইংরেজিতে জড়তা দূর করতে হলে আপনাকে লজ্জা দূরে সরিয়ে, সকল আলোচনা-সমালোচনা পেছনে ফেলে বন্ধুবান্ধব, প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন সকলের সাথে সকল স্থানে বেশি করে ইংরেজিতে কথা বলতে হবে। স্বামী বিবেকানন্দের নাম আমরা প্রায় সবাই জানি। তিনি হিন্দুধর্মের একজন বড় সাধু ছিলেন। তিনি একদিন আমেরিকান শিকাগো শহরে নিজের ধর্ম প্রচারের জন্য একটি সমাবেশে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন, কিন্তু ইংরেজিতে দক্ষ ছিলেন না বলে বার বার তার কথা আটকে যাচ্ছে অর্থাৎ ঠিকমত এবং দ্রুত বলতে পারছিলেন না। তিনি অত্যন্ত লজ্জিত বা অপমানিত বোধ করলেন। স্থির করলেন কিছুদিন জঙ্গলে কাটাবেন। তারপর জঙ্গলে কিছুদিন থাকার পর ইংরেজিতে এতো দ্রুত এবং সুন্দর কথা বলতে পারতেন যা ইতিহাসে একটি নজির। জঙ্গলে তিনি অবাধে পশুপাখি, গাছপালাকে লক্ষ্য করে নিজে নিজে ইংরেজি বলা চর্চা করেছিলেন। ফলে তার সকল জড়তা বা লাজুকতা কেটে গেল। এবং তিনি পৃথিবীতে একজন নামকরা বক্তা হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন।
আমরাতো সবাই গ্রামারের কিছু সাধারণ নিয়মতো জানি তাই নাহ?
যেমন :- Person, Sentence, Tense, Article, Preposition, Etc. ………
তবু আমরা হালকা আলোচনা করে নিব যাতে আমাদের ইংরেজী কথা বলা প্রেকটিস করতে তেমন সমস্যা না হয়।
যেমন :- Person, Sentence, Tense, Article, Preposition, Etc. ………
তবু আমরা হালকা আলোচনা করে নিব যাতে আমাদের ইংরেজী কথা বলা প্রেকটিস করতে তেমন সমস্যা না হয়।
(Person)
দুনিয়াতে আমি তুমি ছাড়া পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা সব থার্ড পারশন।
আমি – I /We
তুমি – You/You
বাকি সব – Any Name ( Karim,Rahima,Father Etc.)
তুমি – You/You
বাকি সব – Any Name ( Karim,Rahima,Father Etc.)
*থার্ড পারশনের পর Verb আসলে Verb এর শেষে s/es যুক্ত হয়।
(Sentence)
একটি Simple Sentence এর Structure হল:-
Subject + Verb + Object.
Subject + Verb + Object.
I Eat Rice.
I= Subject
Eat= Verb
Rice= Object ( *এক বা একাদিক শব্দও Object হয়। )
I= Subject
Eat= Verb
Rice= Object ( *এক বা একাদিক শব্দও Object হয়। )
আমরা যদি একটা Simple sentence কে Integrative Sentence(প্রশ্নবোধক) a রুপান্তর করতে চাই তাহলে Just Simple Sentence এর Verb টাকে Subject এর আগে নিয়ে আসলে হবে।
=> You are a good boy. ( Simple Sentence)
=> Are you a good boy? ( প্রশ্নবোধক হয়ে গেল।)
(Tense)
Tense is the soul of English Grammar. Tense কে ইংরেজি গ্রামারের আত্মা বলা হয়। একটু প্রেকটিস করলেই সহজে Tense আয়ত্তে আনা যাই। ছোট কাল থেকেই আমরা Tense পরে আসতেছি তাই Tense নিয়ে বিষদ আলোচনা করলাম নাহ আর। Tense প্রধানত ৩ ভাগে বিভক্ত।
1. Present Tense.
2. Past Tense.
3. Future Tense.
1. Present Tense.
2. Past Tense.
3. Future Tense.
প্রত্যেক Tense আবার ৪ ভাগে বিভক্ত।
1. Indefinite
2. Continuous
3. Perfect
4. Perfect Continuous
2. Continuous
3. Perfect
4. Perfect Continuous
ইংরেজীতে কথাবার্তা বলতে গেলে Tense-এর ১২টি ভাগ জানার দরকার নেই। তিন Indefinite Tense অথ্যাৎ,
-> Present indefinite
-> past Indefinite
-> Future Indefinite এবং
-> Present Perfect Tense
-> Present indefinite
-> past Indefinite
-> Future Indefinite এবং
-> Present Perfect Tense
এই চারটি ভাগ শতকরা ৮০ থেকে ৯০ ভাগ কথোপকথন সম্পন্ন করে।
(১) Past Indefinite Tense : বাংলা বাক্যের শেষে ‘ল’ (তেছিল বাদে) বা ইয়াছে, ইয়াছ, খাইতে, যাইতে ইত্যাদি থাকলে Past Indefinite Tense। যেমন :
তুমি কখন এলে? When did you come?
সে কি খেয়েছে? What did he eat?
সে কি খেয়েছে? What did he eat?
ওপরের Tense-এ ‘ইয়াছ বা ইয়াছি’ দেখে অনেকে হয়ত ভাবছেন, এটা কি করে সম্ভব? আমরা জানি ‘ ইয়াছ বা ইয়াছি ‘ থাকে Present perfect tense নির্দেশ করতে। নিচের দুটু উদাহরণ
ওপরের Tense-এ ‘ইয়াছ বা ইয়াছি’ দেখে অনেকে হয়ত ভাবছেন, এটা কি করে সম্ভব? আমরা জানি ‘ ইয়াছ বা ইয়াছি ‘ থাকে Present perfect tense নির্দেশ করতে। নিচের ২টি উদাহরণ লক্ষ করন :
ওপরের Tense-এ ‘ইয়াছ বা ইয়াছি’ দেখে অনেকে হয়ত ভাবছেন, এটা কি করে সম্ভব? আমরা জানি ‘ ইয়াছ বা ইয়াছি ‘ থাকে Present perfect tense নির্দেশ করতে। নিচের ২টি উদাহরণ লক্ষ করন :
i. তুমি কখন এসেছো?
ii. তুমি কখন এলে?
ii. তুমি কখন এলে?
Sentence দুটিতে বাংলা অর্থের তাত্ত্বিক পার্থক্য থাকলেও ব্যবহারিক বা বাস্তব অবস্থার তেমর কোন পার্থক্য নেই। অর্থ্যাৎ যে লোকটি সম্বন্ধে প্রশ্ন করা হচ্ছে সে কিন্তু এসে গেছে। তাই এরুপ Sentence ব্যবহারিক দৃষ্টিকোণ থেকে Past Indefinite Tense এবং এটি শুধু Spoken English -এর সুবিধার জন্য করা হলো
(২) Future Indefinite Tense : বাংলা বাক্যের শেষে ‘ব’ থাকলেই এই Tense সহজে চেনা যায়। যেমন:
তুমি কখন আসবে? When will you come?
সে আগামীকাল কখন ফোন করবে? When he will phone tomorrow?
তুমি কখন আসবে? When will you come?
সে আগামীকাল কখন ফোন করবে? When he will phone tomorrow?
(3) Present Perfect Tense : কথোপকথনে এই Tense টি নিচের দুটি Form-এ ব্যবহৃত হয় :
i. কত সময় ধরে কোন কাজ চলছে : How long have/has…. verb pp
i. কত সময় ধরে কোন কাজ চলছে : How long have/has…. verb pp
ii. তুমি/সে কি কখনো কোনো কারেছো/করেছে বুঝালে : Have you ever… Verb pp
[ বিঃ দ্রঃ সমস্ত Present Perfect Continuous tense -কে Present Perfect tense -এ প্রকাশ করা যায়।]
(৪) Present Indefinite tense: বাংলা বাক্যের সাধারণ form বা গঠন যেমন- করা, যাওয়া, আসা,খাওয়া ইত্যাদি বোঝালে এই Tense নির্দেশিত হয়।
যেমন : তুমি এখানে কিভাবে আস্সো? How do you come here?
তোমার বন্ধু কখন তোমাকে ফোন করে? When does your friend phone you?
যেমন : তুমি এখানে কিভাবে আস্সো? How do you come here?
তোমার বন্ধু কখন তোমাকে ফোন করে? When does your friend phone you?
প্রশ্ন করার মূল সূএটি হল :
(Wh/How + Auxl.Verb+ Subject |
Auxl.Verb + Subject +…..)
[ বিঃ দ্রঃ প্রয়োগের সুবিধার্থে Do/Does, Did, Will এগুলোকে Auxl Verb হিসাবে আখ্যায়িত করা হলো।]
(Article)
আমরা জানি A,An,The কে Article বলে।
আমরা আগে সিম্পল ব্যাপরটাই মাথার রাখব আর ব্যবহার করব। সিম্পল নিয়মটা দিয়ে ৮০% কাজ সম্পাদন হয়। বাকী ২০% ব্যতিক্রম নিয়ম গুলোকে আগে শিখতে গিয়ে আমরা ৮০% টাই টিক মত আয়ত্তে আনতে পারিনাহ। ৮০% পারলে আসতে আসতে আপনি দেখবেন আপনি বাকী ২০% ও সহজে আয়ত্তে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন।
আমরা আগে সিম্পল ব্যাপরটাই মাথার রাখব আর ব্যবহার করব। সিম্পল নিয়মটা দিয়ে ৮০% কাজ সম্পাদন হয়। বাকী ২০% ব্যতিক্রম নিয়ম গুলোকে আগে শিখতে গিয়ে আমরা ৮০% টাই টিক মত আয়ত্তে আনতে পারিনাহ। ৮০% পারলে আসতে আসতে আপনি দেখবেন আপনি বাকী ২০% ও সহজে আয়ত্তে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন।
A : Consonant এর আগে a বসে।
Ex : Give me a glass. ( আমাকে একটি গ্লাস দিন। )
An : Vowel ( A,E,I,O,U) এর আগে An বসে।
Ex : He is an educated person. ( সে একজন শিক্ষিত ব্যক্তি। )
The : কোন কিছুকে নিদিষ্ট করে বুঝালে। অথ্যাৎ কোন বাক্যে টা/টি থাকলে (পরিমাণ নয়) The বসবে।
Ex : Give me the glass. ( আমাকে গ্লাসটা দিন। )
(Preposition)
পৃথিবীতে যত Preposition আছে (in,into,on,onto,after,about,since,at,over,with,without,by,of,for,above,TO*, Etc.)
শুধুমাএ ‘To’ ছাড়া, Preposition এর পর Verb আসলে Verb এর শেষে ‘ing’ যুক্ত হবে। কিন্তু To এর পর Verb আসলে Verb এর বেস ফর্ম বসবে।
শুধুমাএ ‘To’ ছাড়া, Preposition এর পর Verb আসলে Verb এর শেষে ‘ing’ যুক্ত হবে। কিন্তু To এর পর Verb আসলে Verb এর বেস ফর্ম বসবে।
Ex : I am going (to) play football.
I am going (for) playing football.
I am going (for) playing football.
আমাদের গ্রামার পাট শেষ। যদিও এটি ৪৫-৬০ মিনিটের একটা ক্লাসে সহজে বুঝিয়ে দেয়া যায় এখানে একটু বড় মনে হতে পারে।
চলুন এখন আমরা ইংরেজীতে কথা বলব!!!!
নিচের Sentence গুলো Practice করুন…..
=> Give me a [pen]. ( আমাকে ১টি কলম দিন।)
=> Give me the [pen]. ( আমাকে কলমটি দেন। )
নিচের Sentence গুলো Practice করুন…..
=> Give me a [pen]. ( আমাকে ১টি কলম দিন।)
=> Give me the [pen]. ( আমাকে কলমটি দেন। )
এবার আপনি [.] এর জায়গায় বিভিন্ন Word (যেমন: book,cloth,chocolate,glass,ball,ticket,chips, Etc.) বসিয়ে Practice করুন।
কত সহজ তাই নাহ? এবার আপনি লক্ষ করুন কতগুলো Sentence আপনি সহজে ইংরেজীতে বলতে পারছেন।
এবার চলুন Sentence টাকে একটু বড় করে বলি। দেখি ওই একটা Sentence দিয়ে আরো কথা বলতে পারি যা আমাদের প্রতিদিন কাজে লাগে।
Give me a glass of [Water]. ( আমাকে ১গ্লাস পানি দেন। )
Sentence টা ঠিক। কিন্তু কথায় আছে ব্যবহারে বংশের পরিচয়। তাই চলুন আমরা আমাদের ব্যবহারে আরো মাধুয্যতা নিয়ে আসি। মানে Sentence-টাকে আরো সুন্দর করে বলি।
Please give me a glass of [Water]. ( দয়া করে আমাকে এক গ্লাস পানি দেন। )
যদি আরো সুন্দর করি বলি তবে…
May you give me a glass of [Water] please? ( আপনি কি দয়া করে আমাকে একগ্লাস পানি দিতে পারেন? )
আহা!! কত সুন্দর চাওয়ার ভঙ্গি তাইনাহ?? কথায় আছে মানুষ কথা দিয়ে সমাজ্য জয় করতে পারে। এত সুন্দর করে কারো থেকে কিছু চাইলে সে কখনো আপনাকে না দিয়ে পারবেনাহ। এতে সেও খুশি হবে আর আপনি ও আত্ম-তৃপ্তি পাবেন।
চলুন এবার কাজের কথায় আসা যাক….
এখন আমাদের কাজ হল শুধু [.] এর জায়গায় বিভিন্ন Word ( যেমন: Milk,juice,tea,Coffee,Hot water, cool water, Color-tea,Soft Drink, Etc.)
প্রয়োজন মত বসিয়ে practice করা।
প্রয়োজন মত বসিয়ে practice করা।
চলুন এবার আরেকটি Sentence দিয়ে দৈনিক আরো কথোপকথন চালানোর চেষ্টা করিঃ-
I am going to [Cox’s-Bazar]. ( আমি কক্সবাজার যাচ্ছি। )
I am coming from [ Cox’s-Bazar ] ( আমি কক্সবাজার থেকে আসতেছি। )
এবার আপনি [.] এর জায়গায় প্রয়োজনীয় Word ( যেমন : Room, wash-room, Kitchen, Ramu,Chittagong, Dhaka, Shylet, Market, class, School, College, office, Shop, Gym, Field, Etc. ) বসিয়ে practice করুন।
মনে রাখবেন Practice ছাড়া আপনি Sentence গুলোর ব্যবহার আয়ত্তে আনতে পারবোনাহ আর ইংরেজীতেও কথা বলতে পারবেন নাহ।
উপরের বাক্যগুলো চর্চা করা হলে দেখবেন আপনি ইংরেজীতে কথা বলতে পারছেন। দৈনন্দিন টুকিটাকি ৮০% কথাই ইংরেজীতে বলতে পারছেন।
চলুন নিচে কিছু Formula শিখে নিই যা দিয়ে আমরা সহজে অনেক কথা বলতে পারব।
Positive | Negative
I [Do]. | I don’t [Do].
Do i [Do]? | Don’t i [Do]?
Wh/How do i [Do]? | Wh/How Don’t i [Do]?
(Wh= Wh Question. যেমন: what,which,why, Etc. )
এখানে [.] এর জায়গায় বিভিন্ন ( Do Verb) বসিয়ে Practice করতে হবে।
সবশেষ একটা কথাই বলব ” To succeed in life you need two things ignorance and confidence.”
আমি মনে করি পৃথিবীতে আমরা কেও পরিপূর্ণ জ্ঞানী / শিক্ষিত নয়। আমি নিজেও একজন সকল বিষয়ের ছাএ, শিখছি, শিখব। শিখার কোন শেষ নাই, নাই কোন বয়স। আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে আপনাদের উপকারে আসার চেষ্টা করেছি। আমি কোন দিক দিয়ে এক্সপার্ট কেও নয়। তবে আমি লিখার চেয়ে প্রাকটিকেল ভাবে বোঝাতে সক্ষম বেশী বলে মনে করি। আর সবার পরে বুঝার চেয়ে প্রাকটিকেলি বেশী সহজে বুঝে। তবু আমি চেষ্টা করেছি বিষয়গুলোকে যত সহজে সম্ভব আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা যায় করতে। তবু আপনাদের কোন প্রয়োজনে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। আমি চেষ্টা করব আপনাদের যাতে উপকারে আসতে পারি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাড়পত্র/কলেজ পরিবর্তনের নিয়মাবলী
By : RABBY- শিক্ষার্থী ১ম বর্ষ উত্তীর্ণ হওয়ার পর (ক) সরকারি কলেজ হতে সরকারী ও বেসরকারী কলেজে, (খ) বেসরকারী শ্রেণীতে উন্নীত হলে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে না। আবার শিক্ষার্থী একটি কলেজে ১ম বর্ষে ভর্তির আবেদন করেছিল কিন্তু রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে অন্য কলেজে ভর্তি হয়েছে সে ক্ষেত্রে পূর্বে আবেদনকৃত কলেজে বা সমমান কলেজে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবেনা।
- চাকুরিতে অভিভাবক (পিতা/মাতা/স্বামী) অন্য জেলা শহরে বদলী হলে, পিতা/মাতা জীবিত না থাকলে/অসমর্থ হলে আইনগত ভাবে কাউকে অভিভাবকত্ব প্রদান করলে সে অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত হবে। সেক্ষেত্রে আইনানুক অভিভাবকের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। শুধুমাত্র সরকারী, স্বায়ত্বশাসিত ও আধা-সরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অভিভাবকের বদলী জনিত কারনে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে। চাকুরীরত অভিভাবকের সম্মতিপত্র আবেদনের সাথে সংযুক্তি করতে হবে।
- মেয়ে শিক্ষার্থী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে (সম্মান শ্রেণিতে ভর্তির পর), সে ক্ষেত্রে বিবাহের কাবিননামা, (হিন্দু,খ্রিস্টান ও বৌদ্ধদের ক্ষেত্রে ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র, স্বামী-স্ত্রীর যৌথ ছবি ও বিয়ের দাওয়াতপত্র, স্বামী যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করেন তার প্রত্যয়নপত্র, যোগদানপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র/অন্য কর্মে নিয়োজিত তার প্রামান্যপত্র।
- শিক্ষার্থী তার স্থায়ী ঠিকানার নিকটবর্তী কলেজে যৌক্তিক কারণে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে। যদি তার নিজের জেলার কোন কলেজে তার পঠিত বিষয়টি অধিভুক্তি না থাকে তাহলে পার্শ্ববর্তী জেলার নিকটবর্তী কলেজে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজের/পিতা/মাতা এর জাতীয় পরিচয়পত্র ও অভিভাবকের মতামত পত্র জমা দিতে হবে। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনার যোগ্য মনে করলে TC দিবেন।
- অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে, যদি অভিভাবক সদ্য মৃত্যুবরন করেন সেক্ষেত্রে ডাক্তার কর্তৃক ডেথ সার্টিফিকেট এর কপি অথবা চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে। প্রকৃত অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে অভিভাবকত্বের দায়িত্ব যার উপর অর্পিত হয়েছে তার সম্মতিপত্র এবং তার পেশা ও কর্মস্থল সংক্রান্ত প্রামান্য কাগজপত্র এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
- শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধি হলে এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধি বিষয়ে সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের সনদপত্র জমা দিতে হবে।
- একই জেলা/বিভাগীয় শহরে অবস্থিত দুটি কলেজের মধ্যে ছাড়পত্রের অনুমোদন দেয়া যাবে না। তবে বিশেষ কারনবশত মেয়ে শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে উক্ত শর্ত শিথিল যোগ্য।
- সংশ্লিষ্ট কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম/ বিষয়ের অধিভুক্তি স্থগিত হলে এক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন শাখা কর্তৃক প্রদত্ব অধিভুক্তি বাতিলের পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- আবেদনের সাথে রেজিঃ কার্ড, প্রবেশপত্র ও পরীক্ষার ফলাফল কপি জমা দিতে হবে।
- একজন শিক্ষার্থী একাধিক বার ছাড়পত্র নিতে পারবে না।
বিঃ দ্রঃ আবেদন করার সময় Reason এর স্থানে ছাড়পত্রের কারন স্পষ্ট করে অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
নতুন ২০০টি এক কথায় প্রকাশ
By : RABBY
১.কুকুরের ডাক=বুক্কন
২.রাজহাঁসের ডাক=ক্রেঙ্কার
৩.বিহঙ্গের ডাক/ধ্বনি=কূজন/কাকলি
৪.করার ইচ্ছা=চিকীর্ষা
৫.ক্ষমা করার ইচ্ছা=চিক্ষমিষা/তিতিক্ষা
৬.ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা=তিতীর্ষা
৭.গমন করার ইচ্ছা=জিগমিষা
৮.নিন্দা করার ইচ্ছা=জুগুপ্সা
৯.বেঁচে থাকার ইচ্ছা=জিজীবিষা
১০.পেতে ইচ্ছা=ঈপ্সা
১১.চোখে দেখা যায় এমন=চক্ষুগোচর
১২.চোখের নিমেষ না ফেলিয়া=অনিমেষ
১৩.গম্ভীর ধ্বনি=মন্দ্র
১৪.মুক্তি পেতে ইচ্ছা=মুমুক্ষা
১৫.বিজয় লাভের ইচ্ছা=বিজিগীষা
১৬.প্রবেশ করার ইচ্ছা=বিবক্ষা
১৭.বাস করার ইচ্ছা=বিবৎসা
১৮.বমন করিবার ইচ্ছা=বিবমিষা
১৯.রমণ বা সঙ্গমের ইচ্ছা=রিরংসা
২০.আমার তুল্য=সাদৃশ
২১.ইহার তুল্য=ইদৃশ
২২.ঋষির তুল্য=ঋষিকল্প
২৩.দেবতার তুল্য=দেবোপম
২৪.রন্ধনের যোগ্য=পাচ্য
২৫.জানিবার যোগ্য=জ্ঞাতব্য
২৬.প্রশংসার যোগ্য=প্রশংসার্হ
২৭.ঘ্রাণের যোগ্য=ঘ্রেয়
২৮.যাহা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না=দুলঙ্ঘ্য
২৯.যাহা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায় না=দুস্তর
৩০.যা বলা হয়েছে=বক্ষ্যমাণ
৩১.যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি=অচিন্তিতপূর্ব
৩২.যা পূর্বে কখনও আস্বাদিত হয় নাই=অনাস্বাদিতপূর্ব
৩৩.যা পূর্বে শোনা যায় নি=অশ্রুতপূর্ব
৩৪.হিরণ্য (স্বর্ণ) দ্বারা নির্মিত =হিরন্ময়
৩৫.বাতাসে চরে যে=কপোত
৩৬.পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ আছে যার=জাতিস্বর
৩৭.সরোবরে জন্মায় যাহা=সরোজ
৩৮.সর্বদা ইতস্তত ঘুরিয়া বেড়াইতেছে=সততসঞ্চরমান
৩৯.যা পুনঃ পুনঃ জ্বলিতেছে =জাজ্বল্যমান
৪০.সকলের জন্য প্রযোজ্য=সর্বজনীন
৪১.সকলের জন্য অনুষ্ঠিত =সার্বজনীন
৪২.প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন=প্রভাতকল্পা
৪৩.রাত্রির মধ্যভাগ=মহানিশা
৪৪.স্মৃতিশাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি=শাস্ত্রজ্ঞ
৪৫.স্মৃতি শাস্ত্র রচনা করেন যিনি=শাস্ত্রকার
৪৬.যিনি স্মৃতি শাস্ত্র জানেন=স্মার্ত
৪৭.শক্তির উপাসনা করে যে = শাক্ত
৪৮.এখনও শত্রু জন্মায় নাই যার=অজাতশত্রু
৪৯.এখনও গোঁফ-দাড়ি গজায় নাই যাহার=অজাতশ্মশ্রু
৫০.যে ব্যক্তি এক ঘর হতে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায়=মাধুকর
৫১.অন্যদিকে মন নাই যার=অনন্যমনা
৫২.খেয়া পার করে যে =পাটনী
৫৩.নিজেকে বড় ভাবে যে=হামবড়া
৫৪.নিজেকে যে নিজেই সৃষ্টি করেছে=সয়ম্ভূ
৫৫.নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল)=নিদাঘ
৫৬.যা গতিশীল = জঙ্গম
৫৭.যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই=অবিসংবাদী
৫৮.স্ত্রীর বশীভূত =স্ত্রৈণ
৫৯.অত্যন্ত তরল জল নিঃসরণ =অতিসার/অতীসার
৬০.অঙ্গীকৃত মাল তৈরির জন্য প্রদত্ত অগ্রিম অর্থ=দাদন
৬১.অতি উচ্চ ধ্বনি =মহানাদ
৬২.অতিশয় রমণীয়=সুরম্য
৬৩.অণুর ভাব=অণিমা
৬৪.অগ্র-পশ্চাৎ ক্রম অনুযায়ী =আনুপূর্বিক
৬৫.অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে=উন্নাসিক
৬৬.অসির শব্দ=ঝঞ্জনা
৬৭.অন্ধকার রাত্রি =তামসী
৬৮.অশ্বের চালক=সাদী
৬৯.ঈষৎ নীলাভবিশিষ্ট=আনীল
৭০.ঈষৎ উষ্ণ =কবোষ্ণ
৭১.ঈষৎ পাংশু বর্ণ=কয়রা
৭২.আকস্মিক দুর্দৈব =উপদ্রব
৭৩.আঙুর ফল=দ্রাক্ষা
৭৪.আজীবন সধবা যে নারী=চিরায়ুষ্মতী
৭৫.উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ধন=রিকথ
৭৬.উটের/হস্তীর শাবক=করভ
৭৭.ঋষির দ্বারা উক্ত(কথিত) =আর্য
৭৮.ঋজুর ভাব=আর্জব
৭৯.ঋতুর সম্বন্ধে=আর্তব
৮০.ঔষধের আনুষঙ্গিক সেব্য=অনুপান
৮১.কংসের শত্রু যিনি=কংসারি
৮২.কালো হলুদের মিশানো রঙ=কপিশ,কপিল
৮৩.ক্ষুধার অল্পতা=অগ্নিমান্দ্য
৮৪.কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ=অধঃকায়
৮৫.কৃষ্ণবর্ণ হরিণ=কালসার
৮৬.ক্রীড়নশীল তরঙ্গ =চলোর্মি
৮৭.কাচের তৈরি ঘর=শিশমহল
৮৮.কোন বিষয়ে যে শ্রদ্ধা হারিয়েছে= বীতশ্রদ্ধ
৮৯.কনুই থেকে বদ্ধ মুষ্টি পর্যন্ত পরিমাণ=রত্নি
৯০.কপালে আঁকা তিলক=রসকলি
৯১.কচি তৃণাবৃত ভূমি=শাদ্বল
৯২.ক্ষিতি, জল,তেজ বায়ু থেকে সঞ্জাত =চতুভৌতিক
৯৩.গৃহের প্রধান প্রবেশ পথ=দেহলি,দেউড়ি
৯৪.গরম জল=উষ্ণোদক
৯৫.গর্দভের বাসস্থান =খরশাল
৯৬.গুরুগৃহে বাস=অন্তেবাসী
৯৭.গ্রন্থাদির অধ্যায় =স্কন্দ
৯৮.গুরুর পত্নী =গুর্বী
৯৯.গাধার ডাক=রাসভ
১০০.ঘর্ষণ বা পেষণজাত গন্ধ=পরিমল
১০১.ঘোর অন্ধকার রাত্রি =তামসী,তমিস্রা
১০২.চোখের কোণ=অপাঙ্গ
১০৩.ছুতারের বৃত্তি=তক্ষণ
১০৪.চিত্তের তৃপ্তিদায়ক=দিলখোশ
১০৫ জানায় যে=জ্ঞাপক
১০৬.ছিন্ন বস্ত্র=চীর
১০৭.জজের বৃত্তি=জজিয়াতী
১০৮.জলবহুল স্থান =অনুপ,জলা
১০৯.জানা উচিত =জ্ঞেয়
১১০.ত্বরার সঙ্গে বর্তমান=সত্বর
১১১.ত্বরায় গমন করে যে=তুরগ
১১২.তৃণাদির গুচ্ছ=স্তন্ব
১১৩.তরল অথচ গাঢ়=সান্দ্র
১১৪.তোপের ধ্বনি=গুড়ুম
১১৫.তস্করের কাজ=তাস্কর্য
১১৬.তোমার মত=ত্বাদৃশ
১১৭.তার মত=তাদৃশ
১১৮.তনুর ভাব=তনিমা
১১৯.থেমে থেমে চলার যে ভঙ্গি=ঠমক
১২০.দাম উদরে যাহার=দামোদর
১২১.দেবতা থেকে উৎপন্ন বা দৈবজাত=আধিদৈবিক
১২২.দুরথীর যুদ্ধ =দ্বৈরথ
১২৩.দুই নদীর মধ্যবর্তী স্থান =দোয়াব
১২৪.দৈনন্দিন জীবনের লিখিত বিবরণ =রোজনামচা
১২৫.দুগ্ধবতী গাভী=পয়স্বিনী
১২৬.ধান্যাদি পরিমাপকারী =কয়ালি
১২৭.নিবেদন করা হয় যা=নৈবদ্য
১২৮.নির্ভুল মুনিবাক্য=আপ্তবাক্য
১২৯.নিকৃষ্ট ব্যক্তি =অজন
১৩০.নিচে জল আছে যার=অন্তঃসলিলা
১৩১.প্রস্থান করতে উদ্যত =চলিষ্ণু
১৩২.প্রদীপ শীর্ষের কালি=অঞ্জন
১৩৩.পেতে ইচ্ছা=ঈপ্সা
১৩৪.পেটের পীড়া ও তৎসহ জ্বর =জ্বরাতিসার
১৩৫.প্রতিবিধান করার ইচ্ছা=প্রতিবিধিৎসা
১৩৬.পাখির ডানা ঝাপটা =পাখসাট
১৩৭.পায়ে হেঁটে যে গমন করে না=পন্নগ
১৩৮.পায়ে হাঁটা =পদব্রজ
১৩৯.ফিকা কমলা রঙ=বাসন্তী
১৪০.পুরুষের কর্ণভূষণ =বীরবৌলি
১৪১.পূর্ণিমার চাঁদ =রাকা
১৪২.প্রভাতের নবোদিত সূর্য=বালার্ক,বালসূর্য
১৪৩.বসন আলগা যার=অসংবৃত
১৪৪.বীজ বপনের উপযুক্ত সময়=জো
১৪৫.বেলা ভূমিকে অতিক্রম =উদ্বেল
১৪৬.বিশেষ ভাবে দর্শন =বীক্ষণ
১৪৭.ভোরে গাওয়ার উপযুক্ত গান=ভোরাই
১৪৮.মরনের জন্য অনশন =প্রায়োপবেশন
১৪৯.মেঘের ধ্বনি=জীমূতমন্ত্র
১৫০.মন্থন করা হয়েছে=মথিত
১৫১.মাথায় টাক=খলতি
১৫২.যার কিছু নেই=আকিঞ্চন
১৫৩.যাহার বসন (পোশাক) মাটির রঙের=গৈরিকবসনা
১৫৪.যার পঞ্জরাস্থি ক্ষীণ =উনপাঁজুরে
১৫৫.যার দিক থেকে চক্ষু ফেরানো যায় না=অসেচনক
১৫৬.বলা হতে যাচ্ছে বা হবে=বক্ষ্যমাণ
১৫৭.যার কীর্তি শ্রবণে পূণ্য জন্মে=পূণ্যশ্লোক
১৫৮.যাহা উচ্চারণ করিতে কষ্ট হয়=দুরুচ্চার্য
১৫৯.যে স্ত্রীর বশীভূত =স্ত্রৈণ
১৬০.যা শুনলে দুঃখ দূর হয়=দুঃশ্রব
১৬১.যা গমন করে না=নগ
১৬২.যার স্পৃহা দূর হয়েছে=বীতস্পৃহ
১৬৩.লয় প্রাপ্ত হয়েছে=লীন
১৬৪.শত্রুকে পীড়া দেয় যে=পরন্তপ
১৬৫.শক্তির উপাসনা করে যে=শাক্ত
১৬৬.শাল গাছের ন্যায় দীর্ঘাকার=শালপ্রাংশু
১৬৭.ষাঁড়ের চেহারা তুল্য =ষণ্ডামার্কা
১৬৮.সুদে টাকা খাটানো=তেজারতি
১৬৯.স্বর্গের গঙ্গা=মন্দাকিনী
১৭০.হাতি বাঁধার রজ্জু=আন্দু
১৭১.হস্তী রাখার স্থান =বারী,পিলখানা
১৭২.হস্তী তাড়নের নিমিত্ত ব্যবহৃত লৌহদণ্ড =অঙ্কুশ
১৭৩.হস্তীর চারণভূমি=প্রচার
১৭৪.হত্যা করে যে=হন্তারক
১৭৫.অব্যক্ত মধুর ধ্বনি=কলতান
১৭৬.যার বাসস্থান নেই=অনিকেতন
১৭৭.আয়ুর পক্ষে হিতকর=আয়ুষ্য
১৭৮.ইতয়ার পুত্র=ঐতরেয়
১৭৯.কর্মে অতিশয় তৎপর =করিৎকর্মা
১৮০.কুরুর পুত্র=কৌরব
১৮১.কুন্তীর পুত্র=কৌন্তের
১৮২.চৌত্রিশ অক্ষরে স্তব=চৌতিশা
১৮৩.জয়লাভ করতে অভ্যস্ত যে=জিষ্ণু
১৮৪.জয় করার যোগ্য=জেতব্য
১৮৫.তমঃদূর করে যে=তমোনাশ
১৮৬.দান করে যে কেড়ে নেয়=দত্তাপহারী
১৮৭.দান করার ইচ্ছা=দিৎসা
১৮৮.ন্যায় শাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি=নৈয়ায়িক
১৮৯.পিতার ভগিনী=পিতৃষসা
১৯০.পুণ্ডরীক্ষের ন্যায় অক্ষি যার=পুণ্ডরীকাক্ষ
১৯১.বাক্য ও মনের অগোচর=অবাঙ্মনসগোচর
১৯২.ভ্রাতাদের মধ্যে সদ্ভাব =সৌভ্রাত্র
১৯৩.মৃত্যু কামনায় উপবাস=প্রায়োপবেশন
১৯৪.যে আতপ থেকে ত্রাণ করে=আতপত্র
১৯৫.যে সুপথ থেকে ভিন্ন পথে গেছে=উন্মার্গগামী
১৯৬.যে উপরে উঠেছে =আরূঢ়
১৯৭.যে পার হতে ইচ্ছুক=তিতীর্যু
১৯৮.যে অট্টালিকা দেখতে সুন্দর=হর্ম্য
১৯৯.যে নদীর জল পূণ্যদায়ক=পূণ্যতোয়া
২০০.যে অস্ত্র একশত জনকে বধ করতে পারে=শতঘ্নী
২০১.যে বহু বুলি বলে=হরবোলা
২০২.যা বিচারের দ্বারা ঠিক করা যায় না=অপ্রতর্ক্য
২০৩.যা মিলিয়ে যাচ্ছে=অপমৃয়মান
২০৪.যা পূর্বে কথিত বা উল্লিখিত =প্রাগুক্ত
২০৫.যা শল্য ব্যথা দূর করে=বিশল্যকরণী
২০৬.যার উদর বক্রগতি সম্পন্ন=কাকোদর
২০৭.শুনতে ইচ্ছুক=শুশ্রুষু
২০৮.হস্তীর চিৎকার =বৃংচিত
২০৯.রঘুর পুত্র=রাঘব
২১০.পদ্মের ডাঁটা=মৃণাল
২১১.হাতির পিঠে আরোহী বসার স্থান =হাওদা
২১২.যা সহজে অপনীত হবার নয়=দুরপনেয়
২১৩.সন্তানের মত যত্নে=অপত্যনির্বিশেষে
২১৪.যে রমণীর হাসি পবিত্র=শুচিস্মিতা
২১৫.যে রমণীর হাসি সুন্দর=সুহাসিনী
২.রাজহাঁসের ডাক=ক্রেঙ্কার
৩.বিহঙ্গের ডাক/ধ্বনি=কূজন/কাকলি
৪.করার ইচ্ছা=চিকীর্ষা
৫.ক্ষমা করার ইচ্ছা=চিক্ষমিষা/তিতিক্ষা
৬.ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা=তিতীর্ষা
৭.গমন করার ইচ্ছা=জিগমিষা
৮.নিন্দা করার ইচ্ছা=জুগুপ্সা
৯.বেঁচে থাকার ইচ্ছা=জিজীবিষা
১০.পেতে ইচ্ছা=ঈপ্সা
১১.চোখে দেখা যায় এমন=চক্ষুগোচর
১২.চোখের নিমেষ না ফেলিয়া=অনিমেষ
১৩.গম্ভীর ধ্বনি=মন্দ্র
১৪.মুক্তি পেতে ইচ্ছা=মুমুক্ষা
১৫.বিজয় লাভের ইচ্ছা=বিজিগীষা
১৬.প্রবেশ করার ইচ্ছা=বিবক্ষা
১৭.বাস করার ইচ্ছা=বিবৎসা
১৮.বমন করিবার ইচ্ছা=বিবমিষা
১৯.রমণ বা সঙ্গমের ইচ্ছা=রিরংসা
২০.আমার তুল্য=সাদৃশ
২১.ইহার তুল্য=ইদৃশ
২২.ঋষির তুল্য=ঋষিকল্প
২৩.দেবতার তুল্য=দেবোপম
২৪.রন্ধনের যোগ্য=পাচ্য
২৫.জানিবার যোগ্য=জ্ঞাতব্য
২৬.প্রশংসার যোগ্য=প্রশংসার্হ
২৭.ঘ্রাণের যোগ্য=ঘ্রেয়
২৮.যাহা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না=দুলঙ্ঘ্য
২৯.যাহা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায় না=দুস্তর
৩০.যা বলা হয়েছে=বক্ষ্যমাণ
৩১.যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি=অচিন্তিতপূর্ব
৩২.যা পূর্বে কখনও আস্বাদিত হয় নাই=অনাস্বাদিতপূর্ব
৩৩.যা পূর্বে শোনা যায় নি=অশ্রুতপূর্ব
৩৪.হিরণ্য (স্বর্ণ) দ্বারা নির্মিত =হিরন্ময়
৩৫.বাতাসে চরে যে=কপোত
৩৬.পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ আছে যার=জাতিস্বর
৩৭.সরোবরে জন্মায় যাহা=সরোজ
৩৮.সর্বদা ইতস্তত ঘুরিয়া বেড়াইতেছে=সততসঞ্চরমান
৩৯.যা পুনঃ পুনঃ জ্বলিতেছে =জাজ্বল্যমান
৪০.সকলের জন্য প্রযোজ্য=সর্বজনীন
৪১.সকলের জন্য অনুষ্ঠিত =সার্বজনীন
৪২.প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন=প্রভাতকল্পা
৪৩.রাত্রির মধ্যভাগ=মহানিশা
৪৪.স্মৃতিশাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি=শাস্ত্রজ্ঞ
৪৫.স্মৃতি শাস্ত্র রচনা করেন যিনি=শাস্ত্রকার
৪৬.যিনি স্মৃতি শাস্ত্র জানেন=স্মার্ত
৪৭.শক্তির উপাসনা করে যে = শাক্ত
৪৮.এখনও শত্রু জন্মায় নাই যার=অজাতশত্রু
৪৯.এখনও গোঁফ-দাড়ি গজায় নাই যাহার=অজাতশ্মশ্রু
৫০.যে ব্যক্তি এক ঘর হতে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায়=মাধুকর
৫১.অন্যদিকে মন নাই যার=অনন্যমনা
৫২.খেয়া পার করে যে =পাটনী
৫৩.নিজেকে বড় ভাবে যে=হামবড়া
৫৪.নিজেকে যে নিজেই সৃষ্টি করেছে=সয়ম্ভূ
৫৫.নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল)=নিদাঘ
৫৬.যা গতিশীল = জঙ্গম
৫৭.যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই=অবিসংবাদী
৫৮.স্ত্রীর বশীভূত =স্ত্রৈণ
৫৯.অত্যন্ত তরল জল নিঃসরণ =অতিসার/অতীসার
৬০.অঙ্গীকৃত মাল তৈরির জন্য প্রদত্ত অগ্রিম অর্থ=দাদন
৬১.অতি উচ্চ ধ্বনি =মহানাদ
৬২.অতিশয় রমণীয়=সুরম্য
৬৩.অণুর ভাব=অণিমা
৬৪.অগ্র-পশ্চাৎ ক্রম অনুযায়ী =আনুপূর্বিক
৬৫.অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে=উন্নাসিক
৬৬.অসির শব্দ=ঝঞ্জনা
৬৭.অন্ধকার রাত্রি =তামসী
৬৮.অশ্বের চালক=সাদী
৬৯.ঈষৎ নীলাভবিশিষ্ট=আনীল
৭০.ঈষৎ উষ্ণ =কবোষ্ণ
৭১.ঈষৎ পাংশু বর্ণ=কয়রা
৭২.আকস্মিক দুর্দৈব =উপদ্রব
৭৩.আঙুর ফল=দ্রাক্ষা
৭৪.আজীবন সধবা যে নারী=চিরায়ুষ্মতী
৭৫.উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ধন=রিকথ
৭৬.উটের/হস্তীর শাবক=করভ
৭৭.ঋষির দ্বারা উক্ত(কথিত) =আর্য
৭৮.ঋজুর ভাব=আর্জব
৭৯.ঋতুর সম্বন্ধে=আর্তব
৮০.ঔষধের আনুষঙ্গিক সেব্য=অনুপান
৮১.কংসের শত্রু যিনি=কংসারি
৮২.কালো হলুদের মিশানো রঙ=কপিশ,কপিল
৮৩.ক্ষুধার অল্পতা=অগ্নিমান্দ্য
৮৪.কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ=অধঃকায়
৮৫.কৃষ্ণবর্ণ হরিণ=কালসার
৮৬.ক্রীড়নশীল তরঙ্গ =চলোর্মি
৮৭.কাচের তৈরি ঘর=শিশমহল
৮৮.কোন বিষয়ে যে শ্রদ্ধা হারিয়েছে= বীতশ্রদ্ধ
৮৯.কনুই থেকে বদ্ধ মুষ্টি পর্যন্ত পরিমাণ=রত্নি
৯০.কপালে আঁকা তিলক=রসকলি
৯১.কচি তৃণাবৃত ভূমি=শাদ্বল
৯২.ক্ষিতি, জল,তেজ বায়ু থেকে সঞ্জাত =চতুভৌতিক
৯৩.গৃহের প্রধান প্রবেশ পথ=দেহলি,দেউড়ি
৯৪.গরম জল=উষ্ণোদক
৯৫.গর্দভের বাসস্থান =খরশাল
৯৬.গুরুগৃহে বাস=অন্তেবাসী
৯৭.গ্রন্থাদির অধ্যায় =স্কন্দ
৯৮.গুরুর পত্নী =গুর্বী
৯৯.গাধার ডাক=রাসভ
১০০.ঘর্ষণ বা পেষণজাত গন্ধ=পরিমল
১০১.ঘোর অন্ধকার রাত্রি =তামসী,তমিস্রা
১০২.চোখের কোণ=অপাঙ্গ
১০৩.ছুতারের বৃত্তি=তক্ষণ
১০৪.চিত্তের তৃপ্তিদায়ক=দিলখোশ
১০৫ জানায় যে=জ্ঞাপক
১০৬.ছিন্ন বস্ত্র=চীর
১০৭.জজের বৃত্তি=জজিয়াতী
১০৮.জলবহুল স্থান =অনুপ,জলা
১০৯.জানা উচিত =জ্ঞেয়
১১০.ত্বরার সঙ্গে বর্তমান=সত্বর
১১১.ত্বরায় গমন করে যে=তুরগ
১১২.তৃণাদির গুচ্ছ=স্তন্ব
১১৩.তরল অথচ গাঢ়=সান্দ্র
১১৪.তোপের ধ্বনি=গুড়ুম
১১৫.তস্করের কাজ=তাস্কর্য
১১৬.তোমার মত=ত্বাদৃশ
১১৭.তার মত=তাদৃশ
১১৮.তনুর ভাব=তনিমা
১১৯.থেমে থেমে চলার যে ভঙ্গি=ঠমক
১২০.দাম উদরে যাহার=দামোদর
১২১.দেবতা থেকে উৎপন্ন বা দৈবজাত=আধিদৈবিক
১২২.দুরথীর যুদ্ধ =দ্বৈরথ
১২৩.দুই নদীর মধ্যবর্তী স্থান =দোয়াব
১২৪.দৈনন্দিন জীবনের লিখিত বিবরণ =রোজনামচা
১২৫.দুগ্ধবতী গাভী=পয়স্বিনী
১২৬.ধান্যাদি পরিমাপকারী =কয়ালি
১২৭.নিবেদন করা হয় যা=নৈবদ্য
১২৮.নির্ভুল মুনিবাক্য=আপ্তবাক্য
১২৯.নিকৃষ্ট ব্যক্তি =অজন
১৩০.নিচে জল আছে যার=অন্তঃসলিলা
১৩১.প্রস্থান করতে উদ্যত =চলিষ্ণু
১৩২.প্রদীপ শীর্ষের কালি=অঞ্জন
১৩৩.পেতে ইচ্ছা=ঈপ্সা
১৩৪.পেটের পীড়া ও তৎসহ জ্বর =জ্বরাতিসার
১৩৫.প্রতিবিধান করার ইচ্ছা=প্রতিবিধিৎসা
১৩৬.পাখির ডানা ঝাপটা =পাখসাট
১৩৭.পায়ে হেঁটে যে গমন করে না=পন্নগ
১৩৮.পায়ে হাঁটা =পদব্রজ
১৩৯.ফিকা কমলা রঙ=বাসন্তী
১৪০.পুরুষের কর্ণভূষণ =বীরবৌলি
১৪১.পূর্ণিমার চাঁদ =রাকা
১৪২.প্রভাতের নবোদিত সূর্য=বালার্ক,বালসূর্য
১৪৩.বসন আলগা যার=অসংবৃত
১৪৪.বীজ বপনের উপযুক্ত সময়=জো
১৪৫.বেলা ভূমিকে অতিক্রম =উদ্বেল
১৪৬.বিশেষ ভাবে দর্শন =বীক্ষণ
১৪৭.ভোরে গাওয়ার উপযুক্ত গান=ভোরাই
১৪৮.মরনের জন্য অনশন =প্রায়োপবেশন
১৪৯.মেঘের ধ্বনি=জীমূতমন্ত্র
১৫০.মন্থন করা হয়েছে=মথিত
১৫১.মাথায় টাক=খলতি
১৫২.যার কিছু নেই=আকিঞ্চন
১৫৩.যাহার বসন (পোশাক) মাটির রঙের=গৈরিকবসনা
১৫৪.যার পঞ্জরাস্থি ক্ষীণ =উনপাঁজুরে
১৫৫.যার দিক থেকে চক্ষু ফেরানো যায় না=অসেচনক
১৫৬.বলা হতে যাচ্ছে বা হবে=বক্ষ্যমাণ
১৫৭.যার কীর্তি শ্রবণে পূণ্য জন্মে=পূণ্যশ্লোক
১৫৮.যাহা উচ্চারণ করিতে কষ্ট হয়=দুরুচ্চার্য
১৫৯.যে স্ত্রীর বশীভূত =স্ত্রৈণ
১৬০.যা শুনলে দুঃখ দূর হয়=দুঃশ্রব
১৬১.যা গমন করে না=নগ
১৬২.যার স্পৃহা দূর হয়েছে=বীতস্পৃহ
১৬৩.লয় প্রাপ্ত হয়েছে=লীন
১৬৪.শত্রুকে পীড়া দেয় যে=পরন্তপ
১৬৫.শক্তির উপাসনা করে যে=শাক্ত
১৬৬.শাল গাছের ন্যায় দীর্ঘাকার=শালপ্রাংশু
১৬৭.ষাঁড়ের চেহারা তুল্য =ষণ্ডামার্কা
১৬৮.সুদে টাকা খাটানো=তেজারতি
১৬৯.স্বর্গের গঙ্গা=মন্দাকিনী
১৭০.হাতি বাঁধার রজ্জু=আন্দু
১৭১.হস্তী রাখার স্থান =বারী,পিলখানা
১৭২.হস্তী তাড়নের নিমিত্ত ব্যবহৃত লৌহদণ্ড =অঙ্কুশ
১৭৩.হস্তীর চারণভূমি=প্রচার
১৭৪.হত্যা করে যে=হন্তারক
১৭৫.অব্যক্ত মধুর ধ্বনি=কলতান
১৭৬.যার বাসস্থান নেই=অনিকেতন
১৭৭.আয়ুর পক্ষে হিতকর=আয়ুষ্য
১৭৮.ইতয়ার পুত্র=ঐতরেয়
১৭৯.কর্মে অতিশয় তৎপর =করিৎকর্মা
১৮০.কুরুর পুত্র=কৌরব
১৮১.কুন্তীর পুত্র=কৌন্তের
১৮২.চৌত্রিশ অক্ষরে স্তব=চৌতিশা
১৮৩.জয়লাভ করতে অভ্যস্ত যে=জিষ্ণু
১৮৪.জয় করার যোগ্য=জেতব্য
১৮৫.তমঃদূর করে যে=তমোনাশ
১৮৬.দান করে যে কেড়ে নেয়=দত্তাপহারী
১৮৭.দান করার ইচ্ছা=দিৎসা
১৮৮.ন্যায় শাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি=নৈয়ায়িক
১৮৯.পিতার ভগিনী=পিতৃষসা
১৯০.পুণ্ডরীক্ষের ন্যায় অক্ষি যার=পুণ্ডরীকাক্ষ
১৯১.বাক্য ও মনের অগোচর=অবাঙ্মনসগোচর
১৯২.ভ্রাতাদের মধ্যে সদ্ভাব =সৌভ্রাত্র
১৯৩.মৃত্যু কামনায় উপবাস=প্রায়োপবেশন
১৯৪.যে আতপ থেকে ত্রাণ করে=আতপত্র
১৯৫.যে সুপথ থেকে ভিন্ন পথে গেছে=উন্মার্গগামী
১৯৬.যে উপরে উঠেছে =আরূঢ়
১৯৭.যে পার হতে ইচ্ছুক=তিতীর্যু
১৯৮.যে অট্টালিকা দেখতে সুন্দর=হর্ম্য
১৯৯.যে নদীর জল পূণ্যদায়ক=পূণ্যতোয়া
২০০.যে অস্ত্র একশত জনকে বধ করতে পারে=শতঘ্নী
২০১.যে বহু বুলি বলে=হরবোলা
২০২.যা বিচারের দ্বারা ঠিক করা যায় না=অপ্রতর্ক্য
২০৩.যা মিলিয়ে যাচ্ছে=অপমৃয়মান
২০৪.যা পূর্বে কথিত বা উল্লিখিত =প্রাগুক্ত
২০৫.যা শল্য ব্যথা দূর করে=বিশল্যকরণী
২০৬.যার উদর বক্রগতি সম্পন্ন=কাকোদর
২০৭.শুনতে ইচ্ছুক=শুশ্রুষু
২০৮.হস্তীর চিৎকার =বৃংচিত
২০৯.রঘুর পুত্র=রাঘব
২১০.পদ্মের ডাঁটা=মৃণাল
২১১.হাতির পিঠে আরোহী বসার স্থান =হাওদা
২১২.যা সহজে অপনীত হবার নয়=দুরপনেয়
২১৩.সন্তানের মত যত্নে=অপত্যনির্বিশেষে
২১৪.যে রমণীর হাসি পবিত্র=শুচিস্মিতা
২১৫.যে রমণীর হাসি সুন্দর=সুহাসিনী
অনেক কিছুই করা যায় ইউটিউবে, হয়তো আপনি জানেন না
By : RABBY
যখন ভিডিও দেখা বা শেয়ারিং এর বিষয় আসে, তখন ইউটিউবই মানুষের প্রথম পছন্দ। লাখ লাখ মানুষ ইউটিউবের পেছনে প্রচুর সময় ব্যয় করেন। গুগলও এর দেখভাল করে চলেছে। প্রতিনিয়ত কোনো না কোনো ফিচার এতে যোগ করা হচ্ছে আরো উন্নত সেবা দিতে। একে উপভোগ্যও করে তোলা হচ্ছে। এখানে জেনে নিন, ইউটিউবের এমন কিছু দারুণ অপশনের কথা, যা আগে হয়তো শোনেননি।
১. ভিডিও থেকে জিআইএফ
ইউটিউব ভিডিও থেকে অ্যানিমেটেড জিআইএফ তৈরি করা যাবে সহজেই। একটা ইউটিউব ভিডিও বের করুন। ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে চলে যান। সেখানে ইউটিউবের আগে 'জিআইএফ' লিখে দিন। অর্থাৎ লেখা হবে 'জিআইএফ ইউটিউব ডট কম। এই ঠিকানা আপনাকে আরেকটি পেজে নিয়ে যাবে। সেখান থেকে ১৫ সেকেন্ডের ভিডিওকে জিআইএফ বানাতে পারবেন।
ইউটিউব ভিডিও থেকে অ্যানিমেটেড জিআইএফ তৈরি করা যাবে সহজেই। একটা ইউটিউব ভিডিও বের করুন। ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে চলে যান। সেখানে ইউটিউবের আগে 'জিআইএফ' লিখে দিন। অর্থাৎ লেখা হবে 'জিআইএফ ইউটিউব ডট কম। এই ঠিকানা আপনাকে আরেকটি পেজে নিয়ে যাবে। সেখান থেকে ১৫ সেকেন্ডের ভিডিওকে জিআইএফ বানাতে পারবেন।
২. নির্দিষ্ট সময় থেকে প্লেব্যাক
এমনভাবে ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন যা একটি নির্দিষ্ট সময় থেকে শুরু হবে। শেয়ারিংয়ের সময় 'স্টার্ট অ্যাট' বক্সটি দেখুন। এখানে সময় বেঁধে দিন।
এমনভাবে ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন যা একটি নির্দিষ্ট সময় থেকে শুরু হবে। শেয়ারিংয়ের সময় 'স্টার্ট অ্যাট' বক্সটি দেখুন। এখানে সময় বেঁধে দিন।
৩. কারাওক ইউটিউব
ইউটিউব দারুণ এক কারাওক। সেখানে অনেক গান রয়েছে যা কেবল গানের কথা ও সাবটাইটেল সহ রয়েছে। ইউটিউবের সার্চ বারে কারাওক সার্চ দিলে এগুলো পেয়ে যাবেন। টিভির সঙ্গে আপনার ফোন বা ল্যাপটপ যোগ করতে পারবেন। বাইরে একটি স্পিকার ও মাইক্রোফোন যোগ করতে পারবেন। যদি এখানে গানের কথা ভালোমতো না দেওয়া থাকে, তবে ইউটিউব লিরিক্স-এ মিলে যাবে।
ইউটিউব দারুণ এক কারাওক। সেখানে অনেক গান রয়েছে যা কেবল গানের কথা ও সাবটাইটেল সহ রয়েছে। ইউটিউবের সার্চ বারে কারাওক সার্চ দিলে এগুলো পেয়ে যাবেন। টিভির সঙ্গে আপনার ফোন বা ল্যাপটপ যোগ করতে পারবেন। বাইরে একটি স্পিকার ও মাইক্রোফোন যোগ করতে পারবেন। যদি এখানে গানের কথা ভালোমতো না দেওয়া থাকে, তবে ইউটিউব লিরিক্স-এ মিলে যাবে।
৪. টিভি মোড
ইউটিউবে রয়েছে ফুল স্ক্রিন টিভি মোড। টেলিভিশনের মতো দূরে বসে কোনো ভিডিও দেখতে চাইলে এই মোডটি ব্যবহার করতে পারেন। ব্রাউজারে http:www.youtube.comtv কথাটি লিখে টিভি মোড চালু করুন। এই মোডটি সহজেই কিবোর্ড দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তা ছাড়া গাঢ় রংয়ের থিম বেছে নিতে পারেন। ফলে দূর থেকে স্পষ্ট দেখা যাবে। ভিডিও খুঁজতে পারবেন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে।
ইউটিউবে রয়েছে ফুল স্ক্রিন টিভি মোড। টেলিভিশনের মতো দূরে বসে কোনো ভিডিও দেখতে চাইলে এই মোডটি ব্যবহার করতে পারেন। ব্রাউজারে http:www.youtube.comtv কথাটি লিখে টিভি মোড চালু করুন। এই মোডটি সহজেই কিবোর্ড দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তা ছাড়া গাঢ় রংয়ের থিম বেছে নিতে পারেন। ফলে দূর থেকে স্পষ্ট দেখা যাবে। ভিডিও খুঁজতে পারবেন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে।
৫. আইডেন্টিফাই ব্যাকগ্রাউন্ড
অনেক ভিডিও রয়েছে যা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে। আপনি কি কখনো সেই মিউজিক বা গায়ক বা ব্যান্ডের নাম কি তা ভেবেছেন? এমনিতে ইউটিউব এই ফিচারটি দেয় না। কিন্তু আপনি যদি http:www.mooma.sh ঠিকানায় যান, তবে ব্যাকগ্রাউন্ড ট্র্যাক শনাক্ত করতে পারবেন। ইউটিউবের ওই ভিডিও লিঙ্কটি কপি করে ওয়েবসাইটের পেস্ট করুন। মুমা ওয়েবসাইটটি লাখ লাখ গানের তালিকা স্ক্যান করে ব্যাকগ্রাউন্ডের মিউজিকটি বের করে আনবে।
অনেক ভিডিও রয়েছে যা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে। আপনি কি কখনো সেই মিউজিক বা গায়ক বা ব্যান্ডের নাম কি তা ভেবেছেন? এমনিতে ইউটিউব এই ফিচারটি দেয় না। কিন্তু আপনি যদি http:www.mooma.sh ঠিকানায় যান, তবে ব্যাকগ্রাউন্ড ট্র্যাক শনাক্ত করতে পারবেন। ইউটিউবের ওই ভিডিও লিঙ্কটি কপি করে ওয়েবসাইটের পেস্ট করুন। মুমা ওয়েবসাইটটি লাখ লাখ গানের তালিকা স্ক্যান করে ব্যাকগ্রাউন্ডের মিউজিকটি বের করে আনবে।
৬. ম্যাজিক অ্যাকশন
ইউটিউবের সবচেয়ে বেশি ফিচার সমৃদ্ধ ব্রাউজার ম্যাজিক অ্যাকশন। একবার এই এক্সটেনশন যোগ করলে একটি সেটিংস পেজ খুলে যাবে যেখানে অনেগুলো আকর্ষণীয় ফিচার চালু করতে পারবেন। মাউসের স্ক্রল হুইলের ব্যবহারে সাউন্ড বাড়ানো-কমানো, ফোর্স এইচডি বা ৪কে ভিডিও প্লেব্যাক, হাইড অ্যাড, বাইপাস কান্ট্রি রেসট্রিকশন, সিনেমা মোড চালু করা ইত্যাদি কাজ করতে পারবেন।
ইউটিউবের সবচেয়ে বেশি ফিচার সমৃদ্ধ ব্রাউজার ম্যাজিক অ্যাকশন। একবার এই এক্সটেনশন যোগ করলে একটি সেটিংস পেজ খুলে যাবে যেখানে অনেগুলো আকর্ষণীয় ফিচার চালু করতে পারবেন। মাউসের স্ক্রল হুইলের ব্যবহারে সাউন্ড বাড়ানো-কমানো, ফোর্স এইচডি বা ৪কে ভিডিও প্লেব্যাক, হাইড অ্যাড, বাইপাস কান্ট্রি রেসট্রিকশন, সিনেমা মোড চালু করা ইত্যাদি কাজ করতে পারবেন।
৭. কিবোর্ড শর্টকাট
ভিডিও দেখার সময় কিবোর্ডের ব্যবহার করতে পারেন। বাম ও ডানের অ্যারো কি ব্যবহার করে ৫ সেকেন্ড পেছনে বা সামনের দিকে যেতে পারেন। 'কে' ব্যবহার করে পজ বা প্লে করতে পারেন। 'জে' এবং 'আই' ব্যবহার করে ভিডিওর ১০ সেকেন্ড আগে বা পরে যেতে পারেন।
ভিডিও দেখার সময় কিবোর্ডের ব্যবহার করতে পারেন। বাম ও ডানের অ্যারো কি ব্যবহার করে ৫ সেকেন্ড পেছনে বা সামনের দিকে যেতে পারেন। 'কে' ব্যবহার করে পজ বা প্লে করতে পারেন। 'জে' এবং 'আই' ব্যবহার করে ভিডিওর ১০ সেকেন্ড আগে বা পরে যেতে পারেন।
৮. ভিডিও ৩৬০ ডিগ্রি
ইউটিউবে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও তৈরি করা অতি সাধারণ বিষয়। গুগল কার্ডবোর্ডের মতো সাধারণ মানের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হেডসেটের মাধ্যমে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও তৈরি করা যায়। এ ছাড়াও আরো ক্যামেরা রয়েছে যার মাধ্যমে এই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব। তবে এসব ভিডিও আপলোড করা সাধারণ বিষয় নয়। এ কাজটি করতে হলে আপনার প্রথমেই ৩৬০ ভিডিও মেটাডেটা অ্যাপ ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে। এটি পাবেন http:www.github.com ঠিকানায়। গুগল স্পেশাল মিডিয়া রিলিজ ইউন্ডোজ এবং ম্যাকের জন্য রয়েছে। কম্পিউটার থেকে অ্যাপে গিয়ে ৩৬০ ডিগ্রি খুলে নিন এবং সেখান থেকে 'স্ফেরিক্যাল' বক্সটি চিহ্নিত করুন। ভিডিওটি কম্পিউটারে সেভ করুন এবং ইউটিউবে আপলোড দিন। সূত্র: গেজেট স্নো
ইউটিউবে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও তৈরি করা অতি সাধারণ বিষয়। গুগল কার্ডবোর্ডের মতো সাধারণ মানের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হেডসেটের মাধ্যমে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও তৈরি করা যায়। এ ছাড়াও আরো ক্যামেরা রয়েছে যার মাধ্যমে এই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব। তবে এসব ভিডিও আপলোড করা সাধারণ বিষয় নয়। এ কাজটি করতে হলে আপনার প্রথমেই ৩৬০ ভিডিও মেটাডেটা অ্যাপ ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে। এটি পাবেন http:www.github.com ঠিকানায়। গুগল স্পেশাল মিডিয়া রিলিজ ইউন্ডোজ এবং ম্যাকের জন্য রয়েছে। কম্পিউটার থেকে অ্যাপে গিয়ে ৩৬০ ডিগ্রি খুলে নিন এবং সেখান থেকে 'স্ফেরিক্যাল' বক্সটি চিহ্নিত করুন। ভিডিওটি কম্পিউটারে সেভ করুন এবং ইউটিউবে আপলোড দিন। সূত্র: গেজেট স্নো
ইংলিশে কথা বলা শেখার জন্য ৩৩০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দ বাংলা উচ্চারণ সহ
By : RABBY
কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাওয়া যায়।
1) Aurora(অরোরা) – মেরুপ্রভা 2) Anchor (এ্যা ঙ্কর) – নোঙ্গর 3) Antimony (এ্যান্টিমোনি) – সুরমা 4) Arsenic (আর্সেনিক) – সেঁকোবিষ 5) Admire (এ্যাডমায়ার) – প্রসংসা করা 6) Allot (এ্যালট) – বরাদ্দ করা 7) Astral(এ্যাস্ট্রাল) – তারকাসন্ধীয় 8) Aggression(এ্যাগরেশন) – জবর দখল। 9) Armour (আর্মার) – বর্ম 10) Author (অথার) – গ্রন্থকার 11) Atmosphere (অ্যাটমোস্ফেয়ার) – বায়ুমন্ডল 12) Appetite (এ্যাপেটাইট) – রুচি 13) Befall (বিফল) – ঘটা 14) Butcher(বাচার) – কসাই 15) Beaten paddy(বিটেন প্যাডি) – চিড়া 16) Ban(ব্যান) – প্রতিবন্ধ 17) Banish(ব্যানিশ) – তাড়ানো 18) Blister(বিস্টার) – ফোস্কা 19) Bargain(বার্গেইন) – চুক্তি করা 20) Bait(বেইট) – টোপ 21) Battle(ব্যাটেল) – যুদ্ধ 22) Brook (ব্রুক) – ছোট নদী 23) Beckon(বেকন) – হাত দিয়ে ইশারা করা 24) Bow (বো) – ঝুঁকা 25) Bribe(ব্রাইব) – ঘুষ 26) Bury(বারি) – কবরস্থ করা 27) Bend(বেন্ড) – নোয়ানো 28) Claim(ক্লেইম) – দাবী 29) Commodity (কমোডিটি) – পণ্য 30) Compensation (কম্পেনসেশন) – ক্ষতিপূরণ 31) Clutch(ক্লাচ) – আঁকড়িয়ে ধরা 32) Chide (চাইড) – তিরস্কার করা 33) Cast(কাস্ট) – নিক্ষেপ করা 34) Cassia(ক্যাসিয়া) – তেজপাতা 35) Cumin seed(কিউমিনসিড) – জিরা 36) Coriander seed(করিয়ান্ডারসিড) – ধনিয়া 37) Cinnamon (সিনামন) – দারচিনি 38) Currant (কারেন্ট) – কিসমিস 39) Comment(কমেন্ট) – মন্তব্য 40) Comedy (কমেডি) – মিলনান্ত 41) Condolence(কনডোলেন্স) – সমবেদনা 42) Condemn(কনডেম) – নিন্দাকরা 43) Chase(চেজ) – তাড়াকরা 44) Consent (কনসেন্ট) – সুতি 45) Collapse (কলাপ্স) – ধ্বসেপড়া
46) Dynasty(ডিন্যাসটি)- রাজবংশ 47) Dogma (ডগমা) – মতবাদ 48) Divine(ডিভাইন) – স্বর্গীয় 49) Dowry(ডাউরি) – পন 50) Drench(ড্রেঞ্চ) – ভিজানো 51) Densorotinous(ডেন্সোরোটিনাস) – আক্কেল দাঁত 52) Dwell(ডোয়েল) – বাস করা 53) Dispute (ডিসপিউট) – ঝগড়া করা 54) Danger (ডেনজার) – বিপদ 55) Diversity (ডাইভারসিটি) – পার্থক্য 56) Damsel (ড্যামসেল) – অবিবাহিত মেয়ে 57) Damage (ড্যামেজ) – আঘাত 58) Dappled (ড্যাপেলড্) – নানা রঙে রঙিন 59) Delicious (ডেলিশিয়াস) – মজাদার 60) Defend (ডিফেন্ড) – আত্মরক্ষা করা 61) Delete (ডিলেট) – মুছে ফেলা 62) Destroy (ডিস্ট্রয়) – ধ্বংস করা 63) Dawn (ডন) – ভোর 64) Dwelling (ডোয়েলিং) – বাসগৃহ 65) Enviously (এনভিয়াসলি) – ঈর্ষান্বিতভাবে 66) Ephemeral (এফিমেরাল) – অবিনশ্বর 67) Eunuch (ইউনাক) – খাজা 68) Exchange (এক্সচেন্জ) – বদল 69) Element (এলেমেন্ট) – উপাদান 70) Excavate (এক্সক্যাভেট) – খনন করা 71) Echo (ইকো) – প্রতিধ্বনি 72) Eligible (এলিজিবল) – নির্বাচনের যোগ্য 73) Entity (এনটিটি) – সত্তা 74) Erase (ইরেজ) – মুছে ফেলা 75) Epitaph (এপিট্যাফ) – স্মৃতিস্তম্ভের উপর ক্ষোদিত লিপি 76) Elect (ইলেক্ট) – বাছাই করা 77) Edible (এডিবল) – খাওয়ার যোগ্য 78) Embarrass (এমব্যারাস) – অপ্রিতীকর অবস্থা 79) Evoke (এভোক) – ধরে রাখা 80) Envy (ইনভে) – হিংসা 81) Fabric (ফ্যাবরিক) – কাপড় 82) Fin (ফিন) – মাছের ডানা 83) Flesh (ফ্লেশ) – মাংস 84) Famine (ফ্যামিন) – দূর্ভিক্ষ 85) Familiar (ফ্যামিলিয়ার) – চেনা 86) Flee (ফ্লি) – পালিয়ে যাওয়া 87) Float (ফ্লোট) – ভাসা 88) Fog (ফগ) – কুয়াশা 89) Fragment (ফ্র্যাগমেন্ট) – ভাঙ্গা অংশ 90) Fortune (ফরচ্নু) – ভাগ্য 91) Fury (ফিউরি) – ক্রোধ 92) Flicker (ফ্লিকার) – অসমভাবে জলন্ত 93) Garland (গারল্যান্ড) – ফুলের মালা 94) Gnat (ন্যাট) – কীট 95) Gruel (গ্রুয়েল) – ভাতের ফেন 96) Glamour (গামার) – সোন্দর্য 97) Gossip (গসিপ) – গল্প করা 98) Gnarled (নার্ল্ড) – বাঁকানো 99) Goblet (গবলেট) – হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের গাস 100) Grotto (গ্রোটো) – গুহা 101) Gust (গাস্ট) – জোরে ধাক্কা 102) Gambler (গ্যামব্লার) – জুয়াড়ী 103) Generous (জেনেরাস) – দয়াবান 104) Garret (গ্যারেট) – চিলেকোঠা 105) Goldsmith (গোডস্মিথ) – স্বর্ণকার 106) Hawk (হক) – বাজপাখী 107) Hymn (হীম) – স্ত্রোতি 108) Helot (হিলট) – ক্রীতদাস 109) Hasten (হেসন) – তাড়াতাড়ি 110) Heinous (হেনাস) – ভয়ানক 111) Hail (হেইল) – বর্ষন 112) Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) – অর্ধগোলক 113) Harass (হ্যারেস) – বিরক্ত করা 114) Hornet (হর্নেট) – ভিমরুল 115) Hollow (হলোউ) – ফাঁপা 116) Hamper (হ্যমপার) – ক্ষতি 117) Harbor (হারবোর) – বন্দর 118) Haste (হেষ্ট) – দ্রুত 119) Hammock (হ্যামক) – এক ধরনের ঝুলন্ত বিছানা 120) Hue (হিউ) – রং 121) Harmony (হারমোনি) – একতান 122) Husky (হাসকি) – কর্কশ 123) Hysteria (হিসটেরিয়া) – উত্তেজনা 124) Hood (হুড) – সাপের ফনা 125) Heel (হিল) – গোড়ালি 126) Heir (এয়ার) – উত্তরাধিকারী 127) Hump (হাম্প) – কুজ 128) Horizon (হরিজন) – দিক চক্রবাল 129) Heaven (হ্যাভেন) – স্বর্গ 130) Hell (হেল) – নরক 131) Holiness (হলিনেস) – পবিত্রতা 132) Inspiration (ইনশপিরেশন) – প্রেরনা 133) Imitate (ইমিটেট) – অনুকরন করা 134) Idol (আইডল) – মূর্তি 135) Iguana (ইগুয়ানা) – এক ধরনের গেছো টিকটিকি 136) Immense (ইম্মেন্স) – বিরাট 137) Itch (ইচ) – চুলকানি 138) Ivy (আইভি) – এক ধরনের সবুজ পরগাছা 139) Intensely (ইনটেন্সলি) – তীব্রভাবে 140) Juvenile (জুভেনাইল) – অল্পবয়সী 141) Jot (জট) – তাড়াতাড়ি লেখা 142) Jockey (জোকি) – ঘোড়সওয়ার 143) Jaw (জও) – চোয়াল 144) Knob (নব) – হাতল 145) Knot (নট) – জট 146) Knock (নক) – টোকা দেওয়া 147) Kinsfolk (কিনসফোক) – আত্ত্বীয় 148) Lap (ল্যাপ) – কোল 149) Layer (লেয়ার) – স্তর 150) Larva (লার্ভা) – সদ্যজাত পোকামাকড় 151) Legend (লেজেন্ড) – পুরানো কাহিনী 152) Luminate(লুমিনেট) – আলো ছড়ানো 153) Limit (লিমিট) – সীমা 154) Livid (লিভিড) – নীলাভ রং 155) Lure (লিউর) – টোপ 156) Luxury (লাক্সারী) – অপ্রয়োজনীয় বিলাস দ্রব্য 157) Loyal (লয়াল) – বিশ্বাসী 158) Lynx (লিংক্স) – ব্যগ্রশ্রেনীর একধরনের পশু 160) Middleman (মিডলম্যান) – ঘটক 161) Monument (মনুমেন্ট) – মিনার 162) Meteor (মিটিওর) – উল্কা 163) Mansion (ম্যানশন) – বৃহদাকার বাড়ি 164) Mare (মেয়ার) – ঘোটকী 165) Meditation (মেডিটেশন) – ধ্যান 166) Mason (ম্যাশন) – রাজমিস্ত্রী 167) Molasses (মোলাসিস) – গুড় 168) Moustache (মোস্ট্যাচ) – গোঁফ 169) Mercy (মারসি) – দয়া 170) Modern (মর্ডান) – আধুনিক 171) Motive (মোটিভ) – কারন 172) Mute (মিউট) – শব্দহীনতা 173) Mutton (মাটন) – ভেড়ার মাংস 174) Mutter (মাটার) – আস্তে কথা বলা/ বিড়বিড় করা 175) Nod (নড) – মাথা নাড়ানো 176) Nook (নুক) – কোনা 177) Novel (নোভেল) – উপন্যাস 178) Notify (নোটিফাই) – জানানো 179) Noxious(নোক্সিয়াস) – ক্ষতিকর 180) Nocturnal (নকটারনাল) – নিশাচর 181) Native (নেটিভ) – নিজদেশীয় 182) Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা করা 183) Nature (ন্যাচার) – প্রকৃতি 184) Naval (ন্যাভাল) – নাভি 185) Nostrils(নোসট্রিল্স) – নাকের ছিদ্র 186) Novelist(নভেলিষ্ট) – ঔপন্যাসিক 187) Oath(ওথ) – শপথ 188) Oasis(ওয়াসিস) – মরুদ্যান 189) Odour (ওডোর) – গন্ধ 190) Optimist (অপটিমিষ্ট) – আশাবাদি 191) Oral (ওরাল) – মৌখিক 192) Overthrow(ওভারথ্রো) – পরাজিত করা 193) Octagon(ওক্টাগন) – আট বাহু বিশিষ্ট আক…তি 194) Provoke (প্রোভোক) – কুপিত 195) Presage (প্রিসেজ) – পূর্বাভাস দেয়া 196) Petal (পেটাল) – ফুলের পাপড়ি 197) Purchase (পারচেস) – কেনা কাটা 198) Purification (পিউরিফিকেশন) – শুদ্ধি করণ 199) Palate(প্যালেট) – তাল 200) Pore (পেয়ার) – লোমকূপ 201) Pus (পাস) – পুঁজ 202) Pleader (পিডার) – উকিল 203) Plan (প্ল্যান) – পরিকল্পনা 204) Phantom (ফ্যান্টম) – ছায়ামূর্তি 205) Praise (প্রেইস) – প্রশংসা করা 206) Pseudo (সিউডো) – ছদ্ম 207) Partake (পারটেক) – অংশ নেয়া 208) Plait (প্লেইট) – চুলের বেণী 209) Philosopher (ফিলোসোফার) – দার্শনিক 210) Portrait (পোট্রেইট) – ছবি 211) Precious (প্রেশিয়াস) – মূল্যবান 212) Petrify (পেটরিফাই) – পাথরে পরিণত করা 213) Purity(পিউরিটি) – পবিত্রতা 214) Qualm (কুয়াম) – নিজ সম্পর্কে সন্দেহ 215) Quote (কুয়োট) – বর্ণনা করা 216) Quench (কুয়েঞ্চ) – পিপাসা মেটানো 217) Quicksand (কুয়িকস্যান্ড) – চোরাবালি 218) Quixotic (কুইকসোটিক) – উঞগ¢ট 219) Quit (কুইট) – ত্যাগ করা 220) Quotient (কোশেন্ট) – ভাগফল 221) Raiment (রেমেন্ট) – পরিচ্ছদ 222) Raft(র্যাফট) – নৌকা 223) Render (রেন্ডার) – সমার্পন করা 224) Remedy (রেমেডি) – প্রতিকারক 225) Rouge (রোউগ) – শয়তান 226) Risky (রিস্কি) – ঝুঁকিপূর্ণ 227) Row (রোউ) – নৌকা চালান 228) Rapid (র্যাপিড) – দ্রুত 229) Radiate (রেডিয়েট) – আলো ছড়ানো 230) Rage (রেইজ) – রাগ 231) Realm (রিয়েল্ম) – জায়গা 232) Relax (রিল্যাক্স) – আরাম করা 233) Remove (রিমুভ) – সরানো 234) Rhapsody (র্যাপসোডি) – সুর 235) Rumour (রিউমার) – গুজব 236) Roam (রোম) – ঘুরে বেড়ানো 237) Ribbon (রিবন) – ফিতা 238) Rib (রিব) – পাজর 239) Sheepish (শিপিশ) – ভিতু 240) Slay (স্লেই) – হত্যাকারী 241) Sociable (সোসিয়েবল) – মিশুক 242) Solemn (সোলেম) – গম্ভীর 243) Suckle (সাকেল) – স্তন্য পান করানো 244) Swell (সয়েল) – স্ফীত হওয়া 245) Slink (স্লিঙ্ক) – সরে পড়া 246) Stride (স্ট্রাইড) – লম্বা পা ফেলে চলা 247) Shrub (শ্রাব) – গুল্ম 248) Severe (সীভিয়র) – প্রখর 249) Serpent (সার্পেন্ট) – সাপ 250) Solicitude (সলিসিটিউড) – উদ্বেগ 251) Solitary (সলিটারি) – নির্জন 252) Shallow (শ্যালও) – অগভীর 253) Starve (স্টার্ভ) – উপবাস করা 254) Sore (সোর) – ব্রণ 255) Saffron (স্যাফরন) – জাফরাণ 256) Sigh (শাই) – দীর্ঘ শ্বাস ফেলা 257) Spice (স্পাইস) – মসলা 258) Sieve (সীভ) – চালুনি 259) Sight (সাইট) – দৃশ্য 260) Slaughter (স্লটার) – জবাই করা 261) Shrine (শ্রিন) – পবিত্র কোন স্থান 262) Stale (স্টেল) – বাসি 263) Stink (স্টিংক) – দূর্গন্ধ ছড়ানো 264) Seethe (সিথ) – সিদ্ধ হতে থাকা 265) Savage (স্যাভেজ) – বণ্য 266) Sapphire (স্যাফায়ার) – নীলা পাথর 267) Scent (সেন্ট) – গন্ধ 268) Scrub (স্ক্রাব) – ঘষে ঘষে মুছা 269) Sanctuary (স্যাংকচুয়েরী) – পবিত্র স্হান 270) Shadow (শ্যাডো) – ছায়া 271) Shiver (শিভার) – কাঁপা 272) Solid (সলিড) – কঠিন 273) Sphere (স্ফেয়ার) – গোলক 274) Sojourn (সোজান) – প্রবাসবাস করা 275) Suspense (সাসপেন্স) – দুশ্চিন্তা 276) Syrup (সিরাপ) – ফলের রস 277) Sombre (সোম্বার) – শোকঘন 278) Twilight (টুইলাইট) – গোধুলি 279) Thrive (থ্রাইভ) – সতেজ হয়ে ওঠা 280) Trim (ট্রিম) – সাজানো 281) Trivial (ট্রিভিয়াল) – অধম 282) Troublesome (ট্রাবলসাম) – ঝামেলাকর 283) Twinkle (টুইঙ্কেল) – ঝিকমিক করা 284) Trio (ট্রাইও) – শিক্ষানবীশ 285) Tolarate (টোলারেট) – সহ্য করা 286) Talent (ট্যালেন্ট) – প্রতিভা 287) Twig (টুইগ) – গাছের ডাল 288) Twist (টুইস্ট) – বাঁকানো 289) Trash (ট্র্যাশ) – আবর্জনা 290) Tomb (টম) – কবর 291) Terminate (টার্মিনেট) – ধবংস করা 292) Tatter (ট্যাটার) – নষ্ট হয়ে যাওয়া 293) Triumph (ট্রায়াম্প) – বিজয়ী 294) Turban (টারবান) – পাগড়ি 295) Udder (আডার) – পশুর স্তন 296) Ultra (আলট্রা) – অতি 297) Utter (আটার) – উচ্চারন 298) Unworthy (আনওর্দি) – অযোগ্য 299) Ultimate (আলটিমেট) – শেষ 300) Ulcer (আলসার) – ক্ষত 301) Vague (ভেগ) – অস্পষ্ট 302) Valid (ভ্যালিড) – গহণযোগ্য 303) Vessel (ভেসেল) – পাত্র 304) Vehicle (ভিহিকল) – যান 305) Vanity (ভ্যানিটি) – মিথ্যাগর্ব 306) Value (ভ্যালু) – মূল্য 307) Voyage (ভয়েজ) – ভ্রমণ 308) Vulture (ভালচার) – শকুন 309) Weave (উইভ) – বোনা 310) Wring (রিং) – মোচড়ানো 311) Widow (উইডোউ) – বিধবা 312) Wander (ওয়ান্ডার) – উদ্দেশ্যহীণভাবে ঘোরা 313) Wig (উইগ) – পরচুলা 314) Whirl (উইর্ল) – ঘুরা 315) Woe (ঔ) – দুঃখ 316) Wrist(রিষ্ট) – কব্জি 317) Wry (রাই) – বক্র 318) Xenophobia (জেনোফোবিয়া) – বিদেশীদের প্রতি ঘৃণা 319) Xylophone (জাইলোফোন) – এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র 320) Xanthic (জ্যানথিক) – পিতবর্ণ 321) Xylography (জাইলোগ্র্যাফি)- কাঠে খোদাই করা বিদ্যা 322) Yawn (এয়ান) – হই তোলা 323) Yarn ইয়ার্ন) – সুতা 324) Yolk (ইয়োক) – ডিমের কুসুম 325) Yelp (ইয়েলপ) – চিৎকার করা 326) Zodiac (জোডিয়াক) – রাশিচক্র 327) Zoom (জুম) – অত্যন্ত দ্রত বেগে চলা 328) Zeal (জিয়েল) – অগ্রহ 329) Zig-Zag (জিগ জাগ) – আঁকাবাঁকা 330) Zest (জেস্ট) – উৎসাহ 331) Zoologist জিউলোজিস্ট) – প্রাণীতত্ত্ববিদ
মুখের ভিতর ঘা হলে কি করণীয়?
By : RABBY
আমাদের মুখে অনেক সময়ই লাল ছোট ছোট গর্তের মত হয়ে যায়। এতে করে খুব ব্যাথা ও জ্বালাপোড়া হয় ঐ স্থানে। আস্তে আস্তে ব্যাথা বেড়ে তীব্র হয়ে অংশটি সাদা রঙ ধারণ করে পড়ে ৪-৫ দিনের মজাহেই সেরে যায়। যদিও আমাদের মনে হতে পারে এটা তেমন কোন কিছু না। অল্প কিছু দিনেই যেহেতু সেরে যায় সুতরাং এটি নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছুই নাই।
মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ ১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।
মেজর এপটাস আলসারঃ খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।
হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।
মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।
২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।
মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ ১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।
মেজর এপটাস আলসারঃ খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।
হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।
মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।
২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।
৩। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হইয় অনেক সময় যার কারণে এই ঘা হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলে এটি হয়।
৪। ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও মুখে ঘা হয়।
৫। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ আছে তাদের হয়।
৬। রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করলে মুখে ঘা হতে পারে।
৭। বংশ গত কারনেও মুখের ভিতর আলসার হয়।
৮। মুখে অ্যালার্জি থাকলে তাও ঘা-এর কারণ হতে পারে।
৯। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে।
কিভাবে মুখের ঘা থেকে প্রতিকার সম্ভব –
১। রাস্তা ঘাট কিংবা বাইরের পানীয় না খাওয়া।
২। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
৩। ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।
৪। নরম দাঁত ব্রাশ ব্যবহার করুন যেটায় চাপ বা ঘষা লাগবে না।
৫। সাধারণত ৭ দিনের মধ্যে এই ঘা ভালো হয়ে যায়। যদি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ মাফিক কিছু পেস্ট বা জেল ব্যবহার করুন। মাউথ ওয়াশ মুখের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এটিও ব্যবহার করা যেতে পারে।
৬। ঘরে বসে গরম পানিতে লবন অথবা বেকিং সোডা দিয়ে কুলি করলে আরাম পাবেন। তাছাড়া ১ চিমটি বেকিং সোডা আর একটু পানি নিয়ে মিশিয়ে ঘা এর উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন।
ঘা এর উপর পিয়াজ দিলে খুব তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন, কিন্তু অনেক ব্যথা বাড়বে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘা এর উপর ভেঙ্গে দিন। অথবা টি ব্যাগ ঘা এর উপর রেখে দিন। এতেও দ্রুত নিরাময় হয়।
৭। মিল্ক অফ মেগ্নেসিয়া ঘা এর উপর দিলে অনেক ভালো হয়। এটি মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
৮। প্রতিদিন টক দই খাবেন।
৯। মসলা যুক্ত খাবার পরিহার করা।